দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে চলতি আমন মৌসুমে টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে স্বস্তিতে চাষিরা। সেচের পানি ছাড়া ধানের চারা রোপণ করতে পেরে খুশি তাঁরা। বলছেন, বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে উৎপাদন খরচ এবার কমে আসবে।
এদিকে আমন চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন স্থানীয় চাষিরা। সংশ্লিষ্ট কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে আমন ধান রোপণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৯ হাজার ৮৭৫ হেক্টর জমিতে। ইতিমধ্যে উপজেলার নিচু এলাকাসহ প্রায় ১৫ হাজার হেক্টর জমিতে আমন রোপণ করা হয়েছে। গত মৌসুমে চাষ হয়েছিল ১৯ হাজার ৮৭০ হেক্টর জমিতে। এবার ১ হাজার ৮৫০ জন চাষিকে আমন চাষের জন্য সরকারি সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের মাঠগুলোতে আমন রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তবে কিছু কিছু উঁচু জায়গায় এখনো কৃষকেরা পানির অভাবে জমি প্রস্তুত করতে পারেননি। অনেককে আবার সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণ করতে হয়েছে।
কৃষি অফিস ও চাষিদের সঙ্গে কথা বলে আরও জানা গেছে, এ বছর বিনা সেভেন ৮, হাইব্রিড বিধান ৭, ২৮, ২৯, ৪৯, ৫২, বায়ার কোম্পানির ধানী গোল্ড জাতের ধান রোপণ করছেন। আমন মৌসুমের শুরুতে সেচের পানি কিনতে হয়নি বলে এবার এখন পর্যন্ত বিঘায় কৃষকের সাশ্রয় হয়েছে এক থেকে দেড় হাজার টাকা।
উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ গ্রামের আমনচাষি আকিজ হোসেন বলেন, এবার সেচ খরচ হয়নি, দুই বিঘা জমিতে এবার আমনের চারা রোপণ করেছি। বিঘাপ্রতি ৮ হাজার টাকা খরচ পড়েছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে সেচ খরচসহ এবার উৎপাদন খরচ অনেকটা কমে আসবে। বৃষ্টি হলে ধানগাছে রোগবালাই কম হয়।
জাহিদুল ইসলাম নামের আরেক চাষি বলেন, ‘অনুকূল আবহাওয়া থাকায় এবার আগেভাগেই ধান চাষ করেছি। উৎপাদন খরচ কম হওয়ার সম্ভাবনা আছে এবার।’
মুকাদ্দেস হোসেন নামের আরেকজন চাষি বলেন, ‘আমার জমি একটু উঁচু স্থানে হওয়ায় বৃষ্টির পানি জমেনি। তাই সেচ দিয়ে চারা রোপণ করতে হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মৌসুম শুরুর পর টানা বর্ষণে বৃষ্টির পানিতে কৃষকেরা আমনের চারা রোপণ করতে পারছেন। পর্যাপ্ত বৃষ্টি হওয়ার কারণে রোপা আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে। এবার উৎপাদন খরচও কমবে। আমরা মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে চলতি আমন মৌসুমে টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে স্বস্তিতে চাষিরা। সেচের পানি ছাড়া ধানের চারা রোপণ করতে পেরে খুশি তাঁরা। বলছেন, বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে উৎপাদন খরচ এবার কমে আসবে।
এদিকে আমন চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন স্থানীয় চাষিরা। সংশ্লিষ্ট কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে আমন ধান রোপণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৯ হাজার ৮৭৫ হেক্টর জমিতে। ইতিমধ্যে উপজেলার নিচু এলাকাসহ প্রায় ১৫ হাজার হেক্টর জমিতে আমন রোপণ করা হয়েছে। গত মৌসুমে চাষ হয়েছিল ১৯ হাজার ৮৭০ হেক্টর জমিতে। এবার ১ হাজার ৮৫০ জন চাষিকে আমন চাষের জন্য সরকারি সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের মাঠগুলোতে আমন রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তবে কিছু কিছু উঁচু জায়গায় এখনো কৃষকেরা পানির অভাবে জমি প্রস্তুত করতে পারেননি। অনেককে আবার সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণ করতে হয়েছে।
কৃষি অফিস ও চাষিদের সঙ্গে কথা বলে আরও জানা গেছে, এ বছর বিনা সেভেন ৮, হাইব্রিড বিধান ৭, ২৮, ২৯, ৪৯, ৫২, বায়ার কোম্পানির ধানী গোল্ড জাতের ধান রোপণ করছেন। আমন মৌসুমের শুরুতে সেচের পানি কিনতে হয়নি বলে এবার এখন পর্যন্ত বিঘায় কৃষকের সাশ্রয় হয়েছে এক থেকে দেড় হাজার টাকা।
উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ গ্রামের আমনচাষি আকিজ হোসেন বলেন, এবার সেচ খরচ হয়নি, দুই বিঘা জমিতে এবার আমনের চারা রোপণ করেছি। বিঘাপ্রতি ৮ হাজার টাকা খরচ পড়েছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে সেচ খরচসহ এবার উৎপাদন খরচ অনেকটা কমে আসবে। বৃষ্টি হলে ধানগাছে রোগবালাই কম হয়।
জাহিদুল ইসলাম নামের আরেক চাষি বলেন, ‘অনুকূল আবহাওয়া থাকায় এবার আগেভাগেই ধান চাষ করেছি। উৎপাদন খরচ কম হওয়ার সম্ভাবনা আছে এবার।’
মুকাদ্দেস হোসেন নামের আরেকজন চাষি বলেন, ‘আমার জমি একটু উঁচু স্থানে হওয়ায় বৃষ্টির পানি জমেনি। তাই সেচ দিয়ে চারা রোপণ করতে হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মৌসুম শুরুর পর টানা বর্ষণে বৃষ্টির পানিতে কৃষকেরা আমনের চারা রোপণ করতে পারছেন। পর্যাপ্ত বৃষ্টি হওয়ার কারণে রোপা আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে। এবার উৎপাদন খরচও কমবে। আমরা মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫