কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও প্রত্যাবাসনের জটিলতায় কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে আটকে রয়েছে ৫ ভারতীয় বন্দী। আজ মঙ্গলবার সকালে তারা কুড়িগ্রাম জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পায়।
মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয়রা হলো আলম মিয়া, নুরুজ্জামান, সেলিম মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম ও শাহ আলম শেখ।
জানা যায়, জেলার সীমান্তপথে বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও মাদকের মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিল তারা। তাদের সাজার মেয়াদ শেষ হলেও প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার জটিলতায় মুক্তি মিলছিল না। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে ভারতীয় মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ মাসুম বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনে আবেদন করে। পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই পাঁচ ভারতীয়কে মুক্তির নির্দেশনা দেয়। তবে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের পক্ষ থেকে গ্রহণ করার কোনো সম্মতিপত্র না থাকায় তাদের ফিরিয়ে দেয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও যারা কারাগারে বন্দী থাকে, তারা মূলত ‘রিলিজড ফরেন প্রিজনার’। পুশব্যাকের সম্মতি না পাওয়া পর্যন্ত তাদের ফেরত পাঠানো যায় না। ফলে সাজার মেয়াদ শেষ হলেও তাদের কারাগারেই থাকতে হয়। তবে কোনো ভারতীয় (বিদেশি) বন্দীর সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বিষয়টি অবহিত করে কারা অধিদপ্তরকে জানানো হয়। কর্তৃপক্ষ সেটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাসকে অবহিত করে। পরবর্তী সময়ে বিজিবি ও ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ের মাধ্যমে বন্দীদের হস্তান্তর করা হয়।
কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারের জেলার ইসমাইল হোসেন বলেন, পাঁচ ভারতীয়ের মুক্তির পর তাদের নিয়ে লালমনিরহাট সীমান্তের বুড়িমারী-চেংড়াবান্দা চেকপোস্টে যান কারা কর্তৃপক্ষ। বিজিবির পক্ষ থেকে ভারতীয়দের হস্তান্তরের সম্মতিপত্র থাকলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ ওই পাঁচজনকে হস্তান্তরে অনুমতি দেয়নি। ফলে তাদের আবারও কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
জেলার আরও বলেন, ‘ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বা সম্মতিপত্র দিয়ে ভারতীয়দের হস্তান্তর করা সম্ভব নয়। বিএসএফ তাদের গ্রহণের জন্য এখনো কোনো সম্মতিপত্র দেয়নি। ফলে তাদের ভারতে পুশব্যাক করা সম্ভব নয়। আমি নিজে তাদের সঙ্গে ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে এসেছি। পুশব্যাকে ব্যর্থ হয়ে তাদের নিয়ে আবারও কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে ফিরছি।’
সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও প্রত্যাবাসনের জটিলতায় কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে আটকে রয়েছে ৫ ভারতীয় বন্দী। আজ মঙ্গলবার সকালে তারা কুড়িগ্রাম জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পায়।
মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয়রা হলো আলম মিয়া, নুরুজ্জামান, সেলিম মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম ও শাহ আলম শেখ।
জানা যায়, জেলার সীমান্তপথে বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও মাদকের মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিল তারা। তাদের সাজার মেয়াদ শেষ হলেও প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার জটিলতায় মুক্তি মিলছিল না। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে ভারতীয় মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ মাসুম বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনে আবেদন করে। পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই পাঁচ ভারতীয়কে মুক্তির নির্দেশনা দেয়। তবে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের পক্ষ থেকে গ্রহণ করার কোনো সম্মতিপত্র না থাকায় তাদের ফিরিয়ে দেয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও যারা কারাগারে বন্দী থাকে, তারা মূলত ‘রিলিজড ফরেন প্রিজনার’। পুশব্যাকের সম্মতি না পাওয়া পর্যন্ত তাদের ফেরত পাঠানো যায় না। ফলে সাজার মেয়াদ শেষ হলেও তাদের কারাগারেই থাকতে হয়। তবে কোনো ভারতীয় (বিদেশি) বন্দীর সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বিষয়টি অবহিত করে কারা অধিদপ্তরকে জানানো হয়। কর্তৃপক্ষ সেটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাসকে অবহিত করে। পরবর্তী সময়ে বিজিবি ও ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ের মাধ্যমে বন্দীদের হস্তান্তর করা হয়।
কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারের জেলার ইসমাইল হোসেন বলেন, পাঁচ ভারতীয়ের মুক্তির পর তাদের নিয়ে লালমনিরহাট সীমান্তের বুড়িমারী-চেংড়াবান্দা চেকপোস্টে যান কারা কর্তৃপক্ষ। বিজিবির পক্ষ থেকে ভারতীয়দের হস্তান্তরের সম্মতিপত্র থাকলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ ওই পাঁচজনকে হস্তান্তরে অনুমতি দেয়নি। ফলে তাদের আবারও কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
জেলার আরও বলেন, ‘ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বা সম্মতিপত্র দিয়ে ভারতীয়দের হস্তান্তর করা সম্ভব নয়। বিএসএফ তাদের গ্রহণের জন্য এখনো কোনো সম্মতিপত্র দেয়নি। ফলে তাদের ভারতে পুশব্যাক করা সম্ভব নয়। আমি নিজে তাদের সঙ্গে ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে এসেছি। পুশব্যাকে ব্যর্থ হয়ে তাদের নিয়ে আবারও কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে ফিরছি।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫