গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বেড়েছে গরু, মহিষ ও ছাগলের মাংসের দাম। প্রতি কেজি মহিষের মাংস ৮০০ টাকা এবং গরু ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ছাগলের মাংস প্রতি কেজির দাম ১ হাজার টাকা। ক্রেতারা বলছেন, প্রশাসনের ঠিকমতো তদারকি না থাকায় মাংসের দাম নাগালের বাইরে চলে গেছে। তবে প্রশাসন বলছে, তদারকি আরও বাড়ানো হবে।
গত রোববার গাংনী উপজেলার দেবীপুর, হাড়াভাঙ্গা ও করমদী বাজার ঘুরে জানা গেছে, এসব বাজারে মহিষের মাংস ৮০০ টাকায় বিক্রি হয়। ছাগলের মাংস ১০০০ টাকা ও গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলেন, পশুর হাটে গরু, মহিষ ও ছাগলের দাম বেড়েছে, তাই মাংসের দাম বেড়ে গেছে।
মাংস ক্রেতারা জানান, বাড়তি চাহিদা কাজে লাগিয়ে মহিষ ও গরুর মাংসের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এভাবে দাম বাড়তে থাকলে গরিব মানুষ মাংস কিনতে পারবে না। এ ছাড়া প্রশাসনের ঠিকমতো তদারকি না থাকায় মাংসের দাম দিনে দিনে বাড়ছে।
দেবীপুর বাজারের মাংসের ক্রেতা রেজা আহমেদ বলেন, ‘মাংসের দাম শুনে চোখ যেন কপালে উঠছে। তার পরেও কিনতে হচ্ছে। সব বাবাই চান পরিবারকে ভালো কিছু খাওয়াতে, সেটাই করার চেষ্টা করি। গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজিতে কিনেছি।’
করমদী গ্রামের মোহাম্মদ আবু বক্কর বলেন, ‘গরুর মাংস কিনলাম। প্রতি কেজি ৭৫০ টাকা নিচ্ছে। বাড়িতে আত্মীয় এলে কিছুই তো করার নেই। বর্তমানে গরিবেরা শখ করে আর কেউ গরু, মহিষ ও ছাগলের মাংস কিনে খাচ্ছে না। প্রশাসন ঠিকমতো নজরদারি করলে দাম হয়তো নিয়ন্ত্রণে থাকত।’
বাজারে মহিষের মাংস ৮০০ টাকা এবং গরুর মাংস ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান করমদী গ্রামের বাসিন্দা মো. আব্দুল স্বপন আলী। তিনি বলেন, ‘এভাবে মাংসের দাম বাড়তে থাকলে গরিবদের কিনে খাওয়া কষ্টকর হয়ে যাবে।’
ব্রয়লার কিনতে দেবীপুর বাজারে আসেন স্থানীয় বাসিন্দা মো. বুদু মিয়া। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে সব মাংসই যেন ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। ব্রয়লারেরও দাম বেড়েছে, ২২০ টাকা করে কেজি নিচ্ছে।’
দেবীপুর বাজারের মাংস ব্যবসায়ী মো. বকুল হোসেন বলেন, ‘পশুর হাট থেকে বেশি দামে গরু-মহিষ কিনতে হচ্ছে। তাই মাংসের দামও বেশি। মহিষের মাংস কেজিপ্রতি ৮০০ টাকা। আর গরুর মাংসের কেজি ৭৫০ টাকা দরে বিক্রি করছি।’
ইয়াসিন আলী নামের দেবীপুর বাজারের আরেক মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ‘ছাগলের মাংস বিক্রয় হচ্ছে ১ হাজার টাকা কেজি। প্রতিটা জিনিসেরই দাম বাড়ছে। আমাদের কিছুই করার নেই। ছাগলের দাম কমলে মাংসের দামও কমে যাবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ২২০ টাকা, সোনালি ৩৫০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রীতম সাহা বলেন, ‘অসাধু ব্যবসায়ীরা মাংসের দাম বাড়িয়ে থাকে। আমরা বাজার তদারকি করছি। প্রয়োজনে তদারকি আরও বাড়ানো হবে। আর অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বেড়েছে গরু, মহিষ ও ছাগলের মাংসের দাম। প্রতি কেজি মহিষের মাংস ৮০০ টাকা এবং গরু ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ছাগলের মাংস প্রতি কেজির দাম ১ হাজার টাকা। ক্রেতারা বলছেন, প্রশাসনের ঠিকমতো তদারকি না থাকায় মাংসের দাম নাগালের বাইরে চলে গেছে। তবে প্রশাসন বলছে, তদারকি আরও বাড়ানো হবে।
গত রোববার গাংনী উপজেলার দেবীপুর, হাড়াভাঙ্গা ও করমদী বাজার ঘুরে জানা গেছে, এসব বাজারে মহিষের মাংস ৮০০ টাকায় বিক্রি হয়। ছাগলের মাংস ১০০০ টাকা ও গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলেন, পশুর হাটে গরু, মহিষ ও ছাগলের দাম বেড়েছে, তাই মাংসের দাম বেড়ে গেছে।
মাংস ক্রেতারা জানান, বাড়তি চাহিদা কাজে লাগিয়ে মহিষ ও গরুর মাংসের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এভাবে দাম বাড়তে থাকলে গরিব মানুষ মাংস কিনতে পারবে না। এ ছাড়া প্রশাসনের ঠিকমতো তদারকি না থাকায় মাংসের দাম দিনে দিনে বাড়ছে।
দেবীপুর বাজারের মাংসের ক্রেতা রেজা আহমেদ বলেন, ‘মাংসের দাম শুনে চোখ যেন কপালে উঠছে। তার পরেও কিনতে হচ্ছে। সব বাবাই চান পরিবারকে ভালো কিছু খাওয়াতে, সেটাই করার চেষ্টা করি। গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজিতে কিনেছি।’
করমদী গ্রামের মোহাম্মদ আবু বক্কর বলেন, ‘গরুর মাংস কিনলাম। প্রতি কেজি ৭৫০ টাকা নিচ্ছে। বাড়িতে আত্মীয় এলে কিছুই তো করার নেই। বর্তমানে গরিবেরা শখ করে আর কেউ গরু, মহিষ ও ছাগলের মাংস কিনে খাচ্ছে না। প্রশাসন ঠিকমতো নজরদারি করলে দাম হয়তো নিয়ন্ত্রণে থাকত।’
বাজারে মহিষের মাংস ৮০০ টাকা এবং গরুর মাংস ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান করমদী গ্রামের বাসিন্দা মো. আব্দুল স্বপন আলী। তিনি বলেন, ‘এভাবে মাংসের দাম বাড়তে থাকলে গরিবদের কিনে খাওয়া কষ্টকর হয়ে যাবে।’
ব্রয়লার কিনতে দেবীপুর বাজারে আসেন স্থানীয় বাসিন্দা মো. বুদু মিয়া। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে সব মাংসই যেন ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। ব্রয়লারেরও দাম বেড়েছে, ২২০ টাকা করে কেজি নিচ্ছে।’
দেবীপুর বাজারের মাংস ব্যবসায়ী মো. বকুল হোসেন বলেন, ‘পশুর হাট থেকে বেশি দামে গরু-মহিষ কিনতে হচ্ছে। তাই মাংসের দামও বেশি। মহিষের মাংস কেজিপ্রতি ৮০০ টাকা। আর গরুর মাংসের কেজি ৭৫০ টাকা দরে বিক্রি করছি।’
ইয়াসিন আলী নামের দেবীপুর বাজারের আরেক মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ‘ছাগলের মাংস বিক্রয় হচ্ছে ১ হাজার টাকা কেজি। প্রতিটা জিনিসেরই দাম বাড়ছে। আমাদের কিছুই করার নেই। ছাগলের দাম কমলে মাংসের দামও কমে যাবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ২২০ টাকা, সোনালি ৩৫০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রীতম সাহা বলেন, ‘অসাধু ব্যবসায়ীরা মাংসের দাম বাড়িয়ে থাকে। আমরা বাজার তদারকি করছি। প্রয়োজনে তদারকি আরও বাড়ানো হবে। আর অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২০ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২০ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২০ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২০ দিন আগে