দাকোপ (খুলনা) প্রতিনিধি
নদী ভাঙনের কারণে খুলনার দাকোপের রাস্তাঘাটের বেহাল দশা। এলাকার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা নদীগর্ভে বিলীন হওয়ায় জনগণকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হয়। এতে প্রতিদিন ঘটছে দুর্ঘটনা। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোন মাথাব্যথা নেই। তাই দ্রুত সময়ে জনগণের যাতায়াতের উপযোগী নতুন রাস্তা নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে পানখালী ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, পানখালী থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের চলাচলের এই রাস্তাটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি মৌখালী যাওয়ার এ রাস্তাটি ঝপঝপিয়া নদী গর্ভে বিলীন হতে চলেছে। ওয়াপদা রাস্তার ১০০ ফুট নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত। এতে রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ নদী গর্ভে চলে গেছে। স্থানীয়ভাবে বিভিন্ন পদ্ধতিতে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত এ রাস্তা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে ভ্যান, মোটরসাইকেল, ইজি বাইক চলাচল করছে।
যাতায়াতের রাস্তা নেই বললেই চলে। কোন মতে একটি ভ্যান যেতে পারছে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে যানজটের। কে আগে যাবে আর কে পরে যাবে এই নিয়ে চলছে প্রতিযোগিতা। মাঝে মধ্যে এই নিয়ে চালকদের মধ্যে সংঘর্ষও বেঁধে যাচ্ছে। রাস্তার পাশ দিয়ে বিকল্প রাস্তা নির্মাণে কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এই ভাবে চলতে থাকলে যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এমনকি প্রাণনাশের সম্ভাবনা আছে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে পানখালী এলাকার আনিস শেখ বলেন, 'ওয়াপদা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে তলিয়ে গেছে নদীতে। এই ঝুঁকি পূর্ণ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন অনেক মানুষকে চলাচল করতে হয়। যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাছাড়া এখন নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদি নদীতে বড় ধরনের জোয়ার হয় তাহলে যে কোন সময় ওয়াপদা ভেঙে এলাকা পানিতে প্লাবিত হবে।'
ইউপি সদস্য ইদ্রিস আলী সবুজ বলেন, 'নদী ভাঙন কবলিত স্থানের রাস্তাটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বাঁশ দিয়ে পাইলিং করা হচ্ছে। কিন্তু এটা তেমন কাজে আসবে না।'
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, 'আমরা দ্রুত ভাঙন রোধ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। এরই মধ্যে রাস্তা পাইলিং এর কাজ শুরু করেছি। ভাঙন কবলিত স্থানের পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ দিয়ে ওয়াপদা রাস্তা তৈরি করা হবে।'
নদী ভাঙনের কারণে খুলনার দাকোপের রাস্তাঘাটের বেহাল দশা। এলাকার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা নদীগর্ভে বিলীন হওয়ায় জনগণকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হয়। এতে প্রতিদিন ঘটছে দুর্ঘটনা। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোন মাথাব্যথা নেই। তাই দ্রুত সময়ে জনগণের যাতায়াতের উপযোগী নতুন রাস্তা নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে পানখালী ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, পানখালী থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের চলাচলের এই রাস্তাটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি মৌখালী যাওয়ার এ রাস্তাটি ঝপঝপিয়া নদী গর্ভে বিলীন হতে চলেছে। ওয়াপদা রাস্তার ১০০ ফুট নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত। এতে রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ নদী গর্ভে চলে গেছে। স্থানীয়ভাবে বিভিন্ন পদ্ধতিতে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত এ রাস্তা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে ভ্যান, মোটরসাইকেল, ইজি বাইক চলাচল করছে।
যাতায়াতের রাস্তা নেই বললেই চলে। কোন মতে একটি ভ্যান যেতে পারছে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে যানজটের। কে আগে যাবে আর কে পরে যাবে এই নিয়ে চলছে প্রতিযোগিতা। মাঝে মধ্যে এই নিয়ে চালকদের মধ্যে সংঘর্ষও বেঁধে যাচ্ছে। রাস্তার পাশ দিয়ে বিকল্প রাস্তা নির্মাণে কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এই ভাবে চলতে থাকলে যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এমনকি প্রাণনাশের সম্ভাবনা আছে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে পানখালী এলাকার আনিস শেখ বলেন, 'ওয়াপদা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে তলিয়ে গেছে নদীতে। এই ঝুঁকি পূর্ণ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন অনেক মানুষকে চলাচল করতে হয়। যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাছাড়া এখন নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদি নদীতে বড় ধরনের জোয়ার হয় তাহলে যে কোন সময় ওয়াপদা ভেঙে এলাকা পানিতে প্লাবিত হবে।'
ইউপি সদস্য ইদ্রিস আলী সবুজ বলেন, 'নদী ভাঙন কবলিত স্থানের রাস্তাটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বাঁশ দিয়ে পাইলিং করা হচ্ছে। কিন্তু এটা তেমন কাজে আসবে না।'
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, 'আমরা দ্রুত ভাঙন রোধ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। এরই মধ্যে রাস্তা পাইলিং এর কাজ শুরু করেছি। ভাঙন কবলিত স্থানের পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ দিয়ে ওয়াপদা রাস্তা তৈরি করা হবে।'
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২০ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২০ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২০ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২০ দিন আগে