জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে এবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাঁচজন। নির্বাচনের মাঠে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী খাজা শামসুল আলমের সঙ্গে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী থাকছেন বহিষ্কৃত নেতা আব্দুল আজিজ মোল্লা। তিনি একজন জনপ্রিয় প্রার্থী। এই নেতাকে নিয়ে দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
আজ শনিবার দুপুরে জেলা শহরের আবাসিক হোটেল সুইট ড্রিমের নিচতলার একটি কক্ষে দেড় ঘণ্টাব্যাপী চলে এ বৈঠক।
জেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সমর্থন পেতে জয়পুরহাটের ১০ জন নেতা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগে আবেদনপত্র জমা দিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে এ জেলার প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা খাজা সামছুল আলমকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। গত ১৫ সেপ্টেম্বর খাজা সামছুল আলম দলীয় নেতা-কর্মীসহ নির্বাচন অফিসে মনোনয়নপত্র জমা দেন। নেতা-কর্মীরা ভেবেছিলেন আগের মতো এবারও জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন। কিন্তু একাধিক প্রার্থী থাকায় সেটি হচ্ছে না এবার। খাজা সামছুল আলমের শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও দল থেকে বহিষ্কৃত নেতা আব্দুল আজিজ মোল্লা।
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন নেতা বলেন, চেয়ারম্যান পদে আমাদের দল সমর্থিত প্রার্থী খাজা সামছুল আলম। তাঁর বয়স হয়েছে। নেত্রী দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় আমরা তাঁর পক্ষে কাজ করছি। কিন্তু একজন সাবেক নেতা তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে চেয়ারম্যান পদে দাঁড়িয়েছেন। আমরা তাঁর সঙ্গে সমঝোতার জন্য বৈঠক করেছি। তাঁকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিতে অনুরোধ করেছি। এ পর্যন্ত কোনো ফল পাওয়া যায়নি। তবে এ প্রক্রিয়া চলমান।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল আজিজ মোল্লা বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতারা বৈঠকে বসেন। সেখানে তাঁরা আমাকে জানান যে নেত্রী যেহেতু খাজা স্যারকে মনোনয়ন দিয়েছেন, আর ওনার বয়সও হয়েছে, আর এটি তাঁর শেষ ইচ্ছা, তাই তাঁর ও নেত্রীর মান রক্ষার্থে আপনাকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। আমি তাঁদের ঘণ্টার ওপর বক্তব্য শুনেছি। তারপর বলেছি, আপনারা আমাকে দলেও রাখবেন না, আবার দলের বাইরে থেকে কাজ করব, তখনো অনুরোধ করবেন; এটা আবার কেমন কথা! নেত্রীর নির্দেশ তো আমার ওপর কার্যকর না। কারণ, আমি তো দল থেকে বহিষ্কৃত। তাঁদের অনেক অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আমি একটি দিন সময় দিয়েছি। কারণ, আমার নিজস্ব কিছু লোক আছে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত জানাব।’
জানতে চাইলে বৈঠকের কথা স্বীকার করে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট বলেন, ‘সামনে জেলা পরিষদ নির্বাচন। বয়স্ক একজন মানুষকে নেত্রী মনোনয়ন দিয়েছেন। তাঁকে চাপের মধ্যে না ফেলে আমরা সম্মান দিতে চাই। সে জন্যই বৈঠক করা হয়েছে।’
ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট, সহসভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম সোলায়মান আলী, সহসভাপতি মোমিন আহম্মেদ চৌধুরী জিপি, নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল, গোলাম হাক্কানী, মহসীন আলী, জাহিদুল আলম বেনু, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন মণ্ডল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, আক্কেলপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রুকিন্দীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আহসান কবির এপ্লব, কালাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কালাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিনফুজুর রহমান মিলন প্রমুখ।
জয়পুরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে এবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাঁচজন। নির্বাচনের মাঠে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী খাজা শামসুল আলমের সঙ্গে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী থাকছেন বহিষ্কৃত নেতা আব্দুল আজিজ মোল্লা। তিনি একজন জনপ্রিয় প্রার্থী। এই নেতাকে নিয়ে দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
আজ শনিবার দুপুরে জেলা শহরের আবাসিক হোটেল সুইট ড্রিমের নিচতলার একটি কক্ষে দেড় ঘণ্টাব্যাপী চলে এ বৈঠক।
জেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সমর্থন পেতে জয়পুরহাটের ১০ জন নেতা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগে আবেদনপত্র জমা দিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে এ জেলার প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা খাজা সামছুল আলমকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। গত ১৫ সেপ্টেম্বর খাজা সামছুল আলম দলীয় নেতা-কর্মীসহ নির্বাচন অফিসে মনোনয়নপত্র জমা দেন। নেতা-কর্মীরা ভেবেছিলেন আগের মতো এবারও জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন। কিন্তু একাধিক প্রার্থী থাকায় সেটি হচ্ছে না এবার। খাজা সামছুল আলমের শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও দল থেকে বহিষ্কৃত নেতা আব্দুল আজিজ মোল্লা।
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন নেতা বলেন, চেয়ারম্যান পদে আমাদের দল সমর্থিত প্রার্থী খাজা সামছুল আলম। তাঁর বয়স হয়েছে। নেত্রী দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় আমরা তাঁর পক্ষে কাজ করছি। কিন্তু একজন সাবেক নেতা তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে চেয়ারম্যান পদে দাঁড়িয়েছেন। আমরা তাঁর সঙ্গে সমঝোতার জন্য বৈঠক করেছি। তাঁকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিতে অনুরোধ করেছি। এ পর্যন্ত কোনো ফল পাওয়া যায়নি। তবে এ প্রক্রিয়া চলমান।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল আজিজ মোল্লা বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতারা বৈঠকে বসেন। সেখানে তাঁরা আমাকে জানান যে নেত্রী যেহেতু খাজা স্যারকে মনোনয়ন দিয়েছেন, আর ওনার বয়সও হয়েছে, আর এটি তাঁর শেষ ইচ্ছা, তাই তাঁর ও নেত্রীর মান রক্ষার্থে আপনাকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। আমি তাঁদের ঘণ্টার ওপর বক্তব্য শুনেছি। তারপর বলেছি, আপনারা আমাকে দলেও রাখবেন না, আবার দলের বাইরে থেকে কাজ করব, তখনো অনুরোধ করবেন; এটা আবার কেমন কথা! নেত্রীর নির্দেশ তো আমার ওপর কার্যকর না। কারণ, আমি তো দল থেকে বহিষ্কৃত। তাঁদের অনেক অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আমি একটি দিন সময় দিয়েছি। কারণ, আমার নিজস্ব কিছু লোক আছে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত জানাব।’
জানতে চাইলে বৈঠকের কথা স্বীকার করে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট বলেন, ‘সামনে জেলা পরিষদ নির্বাচন। বয়স্ক একজন মানুষকে নেত্রী মনোনয়ন দিয়েছেন। তাঁকে চাপের মধ্যে না ফেলে আমরা সম্মান দিতে চাই। সে জন্যই বৈঠক করা হয়েছে।’
ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট, সহসভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম সোলায়মান আলী, সহসভাপতি মোমিন আহম্মেদ চৌধুরী জিপি, নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল, গোলাম হাক্কানী, মহসীন আলী, জাহিদুল আলম বেনু, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন মণ্ডল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, আক্কেলপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রুকিন্দীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আহসান কবির এপ্লব, কালাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কালাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিনফুজুর রহমান মিলন প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫