যশোর প্রতিনিধি
ঢাকার পিলখানায় বিডিআর (বিজিবি) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় চাকরিচ্যুত সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে যশোরে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে প্রেসক্লাব যশোরের সামনে মানববন্ধনে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা এই দাবি জানান।
বিডিআর কল্যাণ পরিষদের বৃহত্তর যশোর অঞ্চলের আয়োজনে মানববন্ধনে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পরিবারের সদস্যরাও অংশ নেন।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করে এর প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন করতে হবে। পিলখানা হত্যাকাণ্ড ছিল পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সুদূরপ্রসারী নীলনকশা। দেশের সেনাবাহিনী ও তৎকালীন বিডিআরের সামর্থ্যকে ধ্বংস করাই ছিল এর উদ্দেশ্য। এ ঘটনায় বিডিআর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করাসহ বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়া হয়েছিল। তাতে কয়েক হাজার বিডিআর সদস্য ও তাঁদের পরিবার চরম দুর্দশায় পড়ে। তাঁদের অনতিবিলম্বে মামলা থেকে অব্যাহতিসহ মুক্তির দাবি জানান বক্তারা।
ছোট বোনকে নিয়ে মানববন্ধনে অংশ নেন বৃষ্টি আক্তার নামের এক তরুণী। যশোরের মনিরামপুর উপজেলার কাশিমনগরের এই তরুণী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বক্তব্য দিতে দেখা যায়। তিনি বলেন, তাঁর বয়স যখন সাত, তখন তাঁর বাবা বিডিআর সদস্য শরিফুল ইসলাম পিলখানার সদর দপ্তরে বিদ্রোহের মামলায় কারাগারে যান। এখনো একটি নাশকতা মামলায় কারাগারে রয়েছেন তিনি।
বৃষ্টি বলেন, ‘তথাকথিত বিদ্রোহী আখ্যা দিয়ে বিগত সরকার আমার বাবাকে কারাগারে পাঠিয়েছে। দেড় দশকের বেশি সময় আমার বাবা কারাগারে। সংসারে আমরা মা ও দুই বোন। একদিকে বাবা জেলে, অন্যদিকে তাঁর চাকরিও নেই। এমন পরিস্থিতিতে গৃহিণী মা আমাদের নিয়ে পড়েন অথই সাগরে। আমরা বছরের পর বছর চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটাচ্ছি। আমার পরিবারকে তথাকথিত বিদ্রোহী ট্যাগ দেওয়ার কারণে দুই বোনেরও কোথাও চাকরি হয়নি।’
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বৃষ্টি আক্তার বলেন, ‘৫ আগস্ট বিপ্লবের পর দেশ দ্বিতীয় মুক্তি হলেও বিডিআর সদস্যদের পরিবার সেই স্বাদ গ্রহণ করতে পারেনি। যেদিন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মুক্তি মিলবে, তাদের চাকরি পুনর্বহাল হবে, সেদিনই দ্বিতীয় মুক্তির স্বাদ পাব।’
বিডিআর কল্যাণ পরিষদ যশোরের সমন্বয়ক ওহিদুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সংগঠনের উপদেষ্টা সামির হোসেন, ঝিকরগাছা উপজেলা সমন্বয়ক সুবেদার আব্দুল সামাদ, অভয়নগর উপজেলা সমন্বয়ক হাবিলদার আব্দুল লতিফ, বাঘারপাড়া উপজেলা সমন্বয়ক জাহিদ হোসেন, চৌগাছা উপজেলা সমন্বয়ক রাজু আহমেদ, সদর উপজেলা সমন্বয়ক কামরুজ্জামান প্রমুখ।
ঢাকার পিলখানায় বিডিআর (বিজিবি) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় চাকরিচ্যুত সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে যশোরে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে প্রেসক্লাব যশোরের সামনে মানববন্ধনে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা এই দাবি জানান।
বিডিআর কল্যাণ পরিষদের বৃহত্তর যশোর অঞ্চলের আয়োজনে মানববন্ধনে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পরিবারের সদস্যরাও অংশ নেন।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করে এর প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন করতে হবে। পিলখানা হত্যাকাণ্ড ছিল পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সুদূরপ্রসারী নীলনকশা। দেশের সেনাবাহিনী ও তৎকালীন বিডিআরের সামর্থ্যকে ধ্বংস করাই ছিল এর উদ্দেশ্য। এ ঘটনায় বিডিআর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করাসহ বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়া হয়েছিল। তাতে কয়েক হাজার বিডিআর সদস্য ও তাঁদের পরিবার চরম দুর্দশায় পড়ে। তাঁদের অনতিবিলম্বে মামলা থেকে অব্যাহতিসহ মুক্তির দাবি জানান বক্তারা।
ছোট বোনকে নিয়ে মানববন্ধনে অংশ নেন বৃষ্টি আক্তার নামের এক তরুণী। যশোরের মনিরামপুর উপজেলার কাশিমনগরের এই তরুণী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বক্তব্য দিতে দেখা যায়। তিনি বলেন, তাঁর বয়স যখন সাত, তখন তাঁর বাবা বিডিআর সদস্য শরিফুল ইসলাম পিলখানার সদর দপ্তরে বিদ্রোহের মামলায় কারাগারে যান। এখনো একটি নাশকতা মামলায় কারাগারে রয়েছেন তিনি।
বৃষ্টি বলেন, ‘তথাকথিত বিদ্রোহী আখ্যা দিয়ে বিগত সরকার আমার বাবাকে কারাগারে পাঠিয়েছে। দেড় দশকের বেশি সময় আমার বাবা কারাগারে। সংসারে আমরা মা ও দুই বোন। একদিকে বাবা জেলে, অন্যদিকে তাঁর চাকরিও নেই। এমন পরিস্থিতিতে গৃহিণী মা আমাদের নিয়ে পড়েন অথই সাগরে। আমরা বছরের পর বছর চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটাচ্ছি। আমার পরিবারকে তথাকথিত বিদ্রোহী ট্যাগ দেওয়ার কারণে দুই বোনেরও কোথাও চাকরি হয়নি।’
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বৃষ্টি আক্তার বলেন, ‘৫ আগস্ট বিপ্লবের পর দেশ দ্বিতীয় মুক্তি হলেও বিডিআর সদস্যদের পরিবার সেই স্বাদ গ্রহণ করতে পারেনি। যেদিন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মুক্তি মিলবে, তাদের চাকরি পুনর্বহাল হবে, সেদিনই দ্বিতীয় মুক্তির স্বাদ পাব।’
বিডিআর কল্যাণ পরিষদ যশোরের সমন্বয়ক ওহিদুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সংগঠনের উপদেষ্টা সামির হোসেন, ঝিকরগাছা উপজেলা সমন্বয়ক সুবেদার আব্দুল সামাদ, অভয়নগর উপজেলা সমন্বয়ক হাবিলদার আব্দুল লতিফ, বাঘারপাড়া উপজেলা সমন্বয়ক জাহিদ হোসেন, চৌগাছা উপজেলা সমন্বয়ক রাজু আহমেদ, সদর উপজেলা সমন্বয়ক কামরুজ্জামান প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২৩ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২৩ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২৩ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২৩ দিন আগে