বই উৎসবের প্রথম দিনে যশোরের মনিরামপুরে সব বই হাতে পায়নি শিক্ষার্থীরা। বছরের প্রথম দিনে নতুন বইয়ের গন্ধ নিতে পারেনি উপজেলার মাধ্যমিক স্তরের ষষ্ঠ ও মাদ্রাসা পর্যায়ের সপ্তম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সব বই হাতে পেলেও আংশিক বই নিয়ে ফিরতে হয়েছে স্কুল পর্যায়ের সপ্তম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের। আর মাদ্রাসা পর্যায়ে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা পেয়েছে আংশিক বই।
এদিকে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে শতভাগ বই বিতরণ হলেও তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা পেয়েছে তিনটি করে বই। আর পঞ্চম শ্রেণিতে বিতরণ করা হয়েছে মাত্র দুটি করে।
আজ রোববার উপজেলার প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা পর্যায়ে অন্তত ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য মিলেছে। বই উৎসব উপলক্ষে মনিরামপুর সরকারি বালিকা ও বালক উচ্চবিদ্যালয়ে বই বিতরণ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কবির হোসেন ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিকাশ সরকার।
মনিরামপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘আমরা ষষ্ঠ শ্রেণির কোনো বই পাইনি। সপ্তমে চারটা করে বই দিতে পেরেছি। অষ্টমে সব বই দিয়েছি। আর নবম শ্রেণিতে গ্রুপ বইগুলো দিতে পেরেছি।’
কুয়াদা উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘ষষ্ঠ শ্রেণিতে কোনো বই দিতে পারিনি। সপ্তমে চারটি আর নবমে বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগে তিনটি ও মানবিক বিভাগে দুটি করে বই দিতে পেরেছি।’
কালারহাট ও ইত্যা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তৌহিদ এলাহি ও সুকুমার রায় বলেন, ‘আমরা নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শুধু তথ্য ও যোগাযোগ বিষয়ের বই দিতে পেরেছি।’
টেংরামারী সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ইমন বলে, ‘আজ নতুন বই আনতে স্কুলে গিয়েছি। পরে স্কুল থেকে শুধু তথ্য ও যোগাযোগ বই দিয়েছে।’
মনিরামপুর ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘সপ্তম শ্রেণির কোনো বই পাইনি। ষষ্ঠ ও অষ্টমে সব বই দিয়েছি। আর নবমে একটি করে বই পাইছি।’ একই তথ্য জানিয়েছেন কোদলাপাড়া দাখিল মাদ্রাসা ও বাসুদেবপুর ছিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট মুক্তার আলী ও হারুনর রশিদ।
এদিকে প্রাথমিক স্তরে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সব বই হাতে পেয়েছে। বাকি তিন শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা আংশিক বই পেয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলার চণ্ডিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সায়ফুল ইসলাম।
মনিরামপুর শিক্ষা কর্মকর্তা সেহেলি ফেরদৌস বলেন, ‘আমার ৪০ হাজার ৫৬৪ সেট বইয়ের চাহিদা আছে। তার মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে শতভাগ বই দিতে পেরেছি। তৃতীয় শ্রেণিতে ইংরেজি, বিজ্ঞান ও ধর্ম শিক্ষা এবং চতুর্থ শ্রেণিতে ইংরেজি, সমাজ ও ধর্ম শিক্ষার বই বিতরণ করা হয়েছে। তা ছাড়া পঞ্চম শ্রেণিতে ইংরেজি ও সমাজ—এ দুটি বই বিতরণ করতে পেরেছি।
সব বই বিতরণ না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘সরকার চলতি বছর থেকে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম চালু করেছে। এ জন্য আমরা স্কুল পর্যায়ে ষষ্ঠ ও মাদ্রাসা স্তরে সপ্তম শ্রেণির কোনো বই এখনো হাতে পাইনি। অন্য শ্রেণিগুলোতে যা পেয়েছি সব বিতরণ হয়েছে।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কবির হোসেন বলেন, ‘বই যা বাকি আছে সেগুলো আসছে। আমরা হাতে পেলে তা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করব।’
বই উৎসবের প্রথম দিনে যশোরের মনিরামপুরে সব বই হাতে পায়নি শিক্ষার্থীরা। বছরের প্রথম দিনে নতুন বইয়ের গন্ধ নিতে পারেনি উপজেলার মাধ্যমিক স্তরের ষষ্ঠ ও মাদ্রাসা পর্যায়ের সপ্তম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সব বই হাতে পেলেও আংশিক বই নিয়ে ফিরতে হয়েছে স্কুল পর্যায়ের সপ্তম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের। আর মাদ্রাসা পর্যায়ে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা পেয়েছে আংশিক বই।
এদিকে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে শতভাগ বই বিতরণ হলেও তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা পেয়েছে তিনটি করে বই। আর পঞ্চম শ্রেণিতে বিতরণ করা হয়েছে মাত্র দুটি করে।
আজ রোববার উপজেলার প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা পর্যায়ে অন্তত ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য মিলেছে। বই উৎসব উপলক্ষে মনিরামপুর সরকারি বালিকা ও বালক উচ্চবিদ্যালয়ে বই বিতরণ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কবির হোসেন ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিকাশ সরকার।
মনিরামপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘আমরা ষষ্ঠ শ্রেণির কোনো বই পাইনি। সপ্তমে চারটা করে বই দিতে পেরেছি। অষ্টমে সব বই দিয়েছি। আর নবম শ্রেণিতে গ্রুপ বইগুলো দিতে পেরেছি।’
কুয়াদা উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘ষষ্ঠ শ্রেণিতে কোনো বই দিতে পারিনি। সপ্তমে চারটি আর নবমে বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগে তিনটি ও মানবিক বিভাগে দুটি করে বই দিতে পেরেছি।’
কালারহাট ও ইত্যা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তৌহিদ এলাহি ও সুকুমার রায় বলেন, ‘আমরা নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শুধু তথ্য ও যোগাযোগ বিষয়ের বই দিতে পেরেছি।’
টেংরামারী সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ইমন বলে, ‘আজ নতুন বই আনতে স্কুলে গিয়েছি। পরে স্কুল থেকে শুধু তথ্য ও যোগাযোগ বই দিয়েছে।’
মনিরামপুর ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘সপ্তম শ্রেণির কোনো বই পাইনি। ষষ্ঠ ও অষ্টমে সব বই দিয়েছি। আর নবমে একটি করে বই পাইছি।’ একই তথ্য জানিয়েছেন কোদলাপাড়া দাখিল মাদ্রাসা ও বাসুদেবপুর ছিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট মুক্তার আলী ও হারুনর রশিদ।
এদিকে প্রাথমিক স্তরে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সব বই হাতে পেয়েছে। বাকি তিন শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা আংশিক বই পেয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলার চণ্ডিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সায়ফুল ইসলাম।
মনিরামপুর শিক্ষা কর্মকর্তা সেহেলি ফেরদৌস বলেন, ‘আমার ৪০ হাজার ৫৬৪ সেট বইয়ের চাহিদা আছে। তার মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে শতভাগ বই দিতে পেরেছি। তৃতীয় শ্রেণিতে ইংরেজি, বিজ্ঞান ও ধর্ম শিক্ষা এবং চতুর্থ শ্রেণিতে ইংরেজি, সমাজ ও ধর্ম শিক্ষার বই বিতরণ করা হয়েছে। তা ছাড়া পঞ্চম শ্রেণিতে ইংরেজি ও সমাজ—এ দুটি বই বিতরণ করতে পেরেছি।
সব বই বিতরণ না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘সরকার চলতি বছর থেকে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম চালু করেছে। এ জন্য আমরা স্কুল পর্যায়ে ষষ্ঠ ও মাদ্রাসা স্তরে সপ্তম শ্রেণির কোনো বই এখনো হাতে পাইনি। অন্য শ্রেণিগুলোতে যা পেয়েছি সব বিতরণ হয়েছে।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কবির হোসেন বলেন, ‘বই যা বাকি আছে সেগুলো আসছে। আমরা হাতে পেলে তা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করব।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫