নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নে উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা হেভেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিবকে মনোনয়ন দেওয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ। বুধবার সন্ধ্যায় নবীগঞ্জ শহরের নতুন বাজার মোড়ে নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান রাজু সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নিহত হেভেনের দাদা প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা সাজ্জাদুর রহমান চৌধুরী, চুনু মিয়া, মো. নুরুজ্জামান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেহ জীবন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, ছাত্রলীগ নেতা আবিদ হাসান তালুকদার, মিজান খানসহ প্রমুখ।
উক্ত সমাবেশে বক্তাগণ বলেন, ২০১৪ সালে হাবিবুর রহমান হাবিবের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের ত্যাগী নেতা হেভেন চৌধুরীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তাঁর রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, মা-বাবার চোখের পানি এখনো ঝরছে, অবিলম্বে হত্যাকারী হাবিবের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বাতিল করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
বিক্ষোভ সমাবেশের খবর পেয়ে একাত্মতা পোষণ করতে মানববন্ধনে যোগ দেন নিহত ছাত্রলীগ নেতা হেভেন চৌধুরীর দাদা সাজ্জাদুর রহমান চৌধুরী, নুরুজ্জামান, সাবেক ইউপি সদস্য বিশিষ্ট মুরুব্বী মো. চুনু মিয়া।
এ সময় কান্না বিজড়িত কণ্ঠে হেভেনের দাদা সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ছাত্রলীগের অন্যতম নেতা হেভেন চৌধুরী নির্মমভাবে হত্যা করে হাবিবসহ সন্ত্রাসীরা। ওই খুনি হাবিবকে ইউপি নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়ায় হেভেন হত্যা মামলার বিচার কার্য নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেন, স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট খুনি হাবিবের মনোনয়নপত্র বাতিলসহ তার দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই।
এ প্রসঙ্গে হেভেন চৌধুরী হত্যা মামলার বাদী হেভেন পিতা মকবুল হোসেন চৌধুরী বলেন, হেভেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত ও অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে কাজ করেছে। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকায় হেভেনকে হত্যার ঘটনায় যেখানে আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশনা দেওয়ার কথা ছিল সেখানে হেভেন চৌধুরীকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিবকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দিয়ে পুরস্কৃত করা হল, সত্যি বিষয়টি দুঃখজনক।
উল্লেখ্য, হাবিবুর রহমান হাবিবের নেতৃত্বে ২০১৪ সালের ৩ মার্চ নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা হেভেন চৌধুরী কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিব। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে। ২০১০ সালের ৭ মার্চ জলমহাল ইজারা নিয়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (বর্তমানে সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব) সুলতানা ইয়াসমীনকে লাঞ্ছিত করেন হাবিবুর রহমান হাবিব। এ ঘটনায় ইউএনও বাদী হয়ে হাবিবুর রহমান হাবিবের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এ ছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে ২০ লাখ টাকা এনে আত্মসাৎ করেন। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাবিবের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় আদালত তার বিরুদ্ধে (সিআর ৬৩ / ২১) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নে উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা হেভেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিবকে মনোনয়ন দেওয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ। বুধবার সন্ধ্যায় নবীগঞ্জ শহরের নতুন বাজার মোড়ে নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান রাজু সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নিহত হেভেনের দাদা প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা সাজ্জাদুর রহমান চৌধুরী, চুনু মিয়া, মো. নুরুজ্জামান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেহ জীবন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, ছাত্রলীগ নেতা আবিদ হাসান তালুকদার, মিজান খানসহ প্রমুখ।
উক্ত সমাবেশে বক্তাগণ বলেন, ২০১৪ সালে হাবিবুর রহমান হাবিবের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের ত্যাগী নেতা হেভেন চৌধুরীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তাঁর রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, মা-বাবার চোখের পানি এখনো ঝরছে, অবিলম্বে হত্যাকারী হাবিবের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বাতিল করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
বিক্ষোভ সমাবেশের খবর পেয়ে একাত্মতা পোষণ করতে মানববন্ধনে যোগ দেন নিহত ছাত্রলীগ নেতা হেভেন চৌধুরীর দাদা সাজ্জাদুর রহমান চৌধুরী, নুরুজ্জামান, সাবেক ইউপি সদস্য বিশিষ্ট মুরুব্বী মো. চুনু মিয়া।
এ সময় কান্না বিজড়িত কণ্ঠে হেভেনের দাদা সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ছাত্রলীগের অন্যতম নেতা হেভেন চৌধুরী নির্মমভাবে হত্যা করে হাবিবসহ সন্ত্রাসীরা। ওই খুনি হাবিবকে ইউপি নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়ায় হেভেন হত্যা মামলার বিচার কার্য নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেন, স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট খুনি হাবিবের মনোনয়নপত্র বাতিলসহ তার দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই।
এ প্রসঙ্গে হেভেন চৌধুরী হত্যা মামলার বাদী হেভেন পিতা মকবুল হোসেন চৌধুরী বলেন, হেভেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত ও অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে কাজ করেছে। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকায় হেভেনকে হত্যার ঘটনায় যেখানে আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশনা দেওয়ার কথা ছিল সেখানে হেভেন চৌধুরীকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিবকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দিয়ে পুরস্কৃত করা হল, সত্যি বিষয়টি দুঃখজনক।
উল্লেখ্য, হাবিবুর রহমান হাবিবের নেতৃত্বে ২০১৪ সালের ৩ মার্চ নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা হেভেন চৌধুরী কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিব। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে। ২০১০ সালের ৭ মার্চ জলমহাল ইজারা নিয়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (বর্তমানে সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব) সুলতানা ইয়াসমীনকে লাঞ্ছিত করেন হাবিবুর রহমান হাবিব। এ ঘটনায় ইউএনও বাদী হয়ে হাবিবুর রহমান হাবিবের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এ ছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে ২০ লাখ টাকা এনে আত্মসাৎ করেন। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাবিবের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় আদালত তার বিরুদ্ধে (সিআর ৬৩ / ২১) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২১ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২১ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২১ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২১ দিন আগে