গাজীপুর প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাজীপুর-৫ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী, বর্তমান সংসদ সদস্য, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি গত ১৫ বছরে লাখপতি থেকে হয়েছেন কোটিপতি।
২০১৮ সাল পর্যন্ত চুমকির কাছে কোনো নগদ টাকা ছিল না। কিন্তু বর্তমানে তাঁর কাছে নগদ টাকা আছে ৩৮ লাখ টাকার বেশি। ২০১৩ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চুমকির জমানো টাকা ছিল ২২ লাখ। বর্তমানে আছে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকার বেশি।
শহীদ ময়েজ উদ্দিনের কন্যা মেহের আফরোজ চুমকি এমএসসি পাস। তাঁর নামে কোনো মামলা নেই।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দাখিলের সময় ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২৩ সালে প্রদত্ত হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
হলফনামা থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে চুমকির শেয়ার, সঞ্চয়, ব্যাংকে আমানত ছিল ৩ লাখ ১৩ হাজার ৭০০ টাকা। ২০১৮ সালে আমানত বেড়েছিল ৬ লাখ ১০ হাজার ৩৬৭ টাকা। তবে, ২০২৩ সালে চুমকির আমানতের কথা উল্লেখ নেই।
চুমকির স্বামী মো. মাসুদুর রহমান ২০১৩ সালে চাকরি থেকে ৬ লাখ টাকা এবং ২০১৮ সালে ১৪ লাখ টাকা আয় করেন বলে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু ২০২৩ সালে তাঁর স্বামীর চাকরির বিষয়ে কিছু বলা নেই।
মেহের আফরোজ চুমকি সংসদ সদস্য হিসেবে ২০১৩ সালে ৩ লাখ ২ হাজার ৫০০ টাকা, ২০১৮ সালে ১১ লাখ ৪ হাজার টাকা এবং ২০২৩ সালে ২৩ লাখ ২০ হাজার ৫৭৫ টাকা পারিতোষিক পেয়েছেন।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত চুমকি এবং তাঁর স্বামীর কাছে নগদ কোনো টাকা ছিল না। তবে, বর্তমানে চুমকির কাছে নগদ ৩৮ লাখ ৯১ হাজার ১৮০ টাকা রয়েছে। তবে, স্বামীর কাছে নগদ টাকা আছে কি না সে তথ্য হলফনামায় নেই।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চুমকির জমাকৃত টাকার পরিমাণ বেড়েছে ১৫ গুন। ২০১৩ সালে চুমকির জমাকৃত টাকার পরিমাণ ছিল ২২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। স্বামীর নামে ছিল ১৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে চুমকির জমাকৃত টাকা বেড়ে ৯৯ লাখ ৫২ হাজার ৭৬২ টাকা হয়। স্বামীর বেড়ে হয় ৮২ লাখ ৯৪ হাজার ৪২৭ টাকা। বর্তমানে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চুমকির জমাকৃত টাকার পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৩ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ১৩২ টাকা। হলফনামায় স্বামীর জমাকৃত টাকার কোনো তথ্য তিনি দেননি।
২০১৩ সালে চুমকির নামে কোনো শেয়ার ছিল না। তবে, চুমকির স্বামীর নামে ১০ লাখ টাকার শেয়ার ছিল। ২০১৮ সালে চুমকির নামে ৬ লাখ ১০ হাজার ৩৬৭ টাকার শেয়ার ছিল। তবে, তখন চুমকির স্বামীর নামে কোনো শেয়ার ছিল না। বর্তমানে চুমকি ও তাঁর স্বামীর নামে কোনো শেয়ার নেই।
২০১৩ ও ২০১৮ সালে চুমকির নামে বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র/স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ছিল ২০ লাখ টাকা এবং তাঁর স্বামীর নামে ১৩ লাখ টাকা। কিন্তু বর্তমানে এর কিছুই নেই।
২০১৩ সালে চুমকির ৬৭ লাখ ৩১ হাজার ৯৯৩ টাকার মূল্যের গাড়ি ছিল। ২০১৮ সালে চুমকির নামে ১ কোটি ৩৩ লাখ ৩১ হাজার ৯৯৩ টাকার মূল্যের গাড়ি ছিল। কিন্তু বর্তমানে চুমকি ও তাঁর স্বামীর গাড়ির বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে চুমকির ২০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার রয়েছে। ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত তাঁর স্বামীর ১ লাখ ৭২ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার ছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে হলফনামায় স্বামীর স্বর্ণালংকার সংক্রান্ত তথ্য নেই।
২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত চুমকির কোনো ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ছিল না। তবে, স্বামীর ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ছিল। বর্তমানে চুমকির ২৫ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস সামগ্রী থাকলেও তাঁর স্বামীর ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর কোনো তথ্য নেই।
২০১৩ সালে চুমকির ৩০ হাজার টাকার আসবাবপত্র ছিল। কিন্তু ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তাঁর স্বামীর ১ লাখ ১৬ হাজার ৮০০ টাকার আসবাবপত্র থাকলেও বর্তমানে কোনো তথ্য নেই।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, মেহের আফরোজ চুমকি ২০১৮ সাল পর্যন্ত কোনো কৃষির জমির মালিক ছিলেন না। তবে, ২০২৩ সালে তিনি ৩ কোটি ৮৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের কৃষি জমির মালিক হয়েছে। তবে, জমির পরিমাণ উল্লেখ করেননি। স্বামীর জমি সংক্রান্ত কোনো তথ্য দেননি।
চুমকি ২০১৩ সালে ৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা মূল্যের অকৃষি জমির মালিক ছিলেন। পরে ৫ বছরে তাঁর অকৃষি জমির মালিকানা বেড়েছে ৪ গুন। ২০১৮ সালে তিনি ৩৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের অকৃষি জমির মালিক ছিলেন। তবে, হলফনামায় তাঁর অকৃষি জমির পরিমাণ উল্লেখ করেননি।
তাঁর স্বামীর নামে ২০১৩ সালে কোনো অকৃষি জমি ছিল না। তবে, ২০১৮ সালে ৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা মূল্যের অকৃষি জমি ছিল। হলফনামায় তাঁদের জমির পরিমাণ উল্লেখ করেননি। তবে, বর্তমানে তাঁর স্বামীর কোনো অকৃষি জমি আছে কি না হলফনামায় উল্লেখ নেই।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী ২০১৩ সালে চুমকির নামে ৩২ লাখ ৩৭ হাজার টাকা মূল্যের বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট ছিল। স্বামীর নামে কোনো বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টে ছিল না। ২০১৮ সালে চুমকির নামে ৩২ লাখ ৩৬ হাজার ৮৯০ টাকা মূল্যের বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট এবং স্বামীর নামে ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার ২২১ টাকা মূল্যের বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে বলে উল্লেখ করেন।
কিন্তু ২০২৩ সালে নিজের নামে ৩০ লাখ ৫১ হাজার টাকা মূল্যের বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন চুমকি। কিন্তু স্বামীর বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টের বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি।
হলফনামায় চুমকি ও তাঁর স্বামীর অন্যান্য আর কোনো সম্পদের তথ্য নেই। এ ছাড়া চুমকির কোনো দায়–দেনা নেই।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাজীপুর-৫ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী, বর্তমান সংসদ সদস্য, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি গত ১৫ বছরে লাখপতি থেকে হয়েছেন কোটিপতি।
২০১৮ সাল পর্যন্ত চুমকির কাছে কোনো নগদ টাকা ছিল না। কিন্তু বর্তমানে তাঁর কাছে নগদ টাকা আছে ৩৮ লাখ টাকার বেশি। ২০১৩ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চুমকির জমানো টাকা ছিল ২২ লাখ। বর্তমানে আছে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকার বেশি।
শহীদ ময়েজ উদ্দিনের কন্যা মেহের আফরোজ চুমকি এমএসসি পাস। তাঁর নামে কোনো মামলা নেই।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দাখিলের সময় ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২৩ সালে প্রদত্ত হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
হলফনামা থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে চুমকির শেয়ার, সঞ্চয়, ব্যাংকে আমানত ছিল ৩ লাখ ১৩ হাজার ৭০০ টাকা। ২০১৮ সালে আমানত বেড়েছিল ৬ লাখ ১০ হাজার ৩৬৭ টাকা। তবে, ২০২৩ সালে চুমকির আমানতের কথা উল্লেখ নেই।
চুমকির স্বামী মো. মাসুদুর রহমান ২০১৩ সালে চাকরি থেকে ৬ লাখ টাকা এবং ২০১৮ সালে ১৪ লাখ টাকা আয় করেন বলে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু ২০২৩ সালে তাঁর স্বামীর চাকরির বিষয়ে কিছু বলা নেই।
মেহের আফরোজ চুমকি সংসদ সদস্য হিসেবে ২০১৩ সালে ৩ লাখ ২ হাজার ৫০০ টাকা, ২০১৮ সালে ১১ লাখ ৪ হাজার টাকা এবং ২০২৩ সালে ২৩ লাখ ২০ হাজার ৫৭৫ টাকা পারিতোষিক পেয়েছেন।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত চুমকি এবং তাঁর স্বামীর কাছে নগদ কোনো টাকা ছিল না। তবে, বর্তমানে চুমকির কাছে নগদ ৩৮ লাখ ৯১ হাজার ১৮০ টাকা রয়েছে। তবে, স্বামীর কাছে নগদ টাকা আছে কি না সে তথ্য হলফনামায় নেই।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চুমকির জমাকৃত টাকার পরিমাণ বেড়েছে ১৫ গুন। ২০১৩ সালে চুমকির জমাকৃত টাকার পরিমাণ ছিল ২২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। স্বামীর নামে ছিল ১৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে চুমকির জমাকৃত টাকা বেড়ে ৯৯ লাখ ৫২ হাজার ৭৬২ টাকা হয়। স্বামীর বেড়ে হয় ৮২ লাখ ৯৪ হাজার ৪২৭ টাকা। বর্তমানে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চুমকির জমাকৃত টাকার পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৩ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ১৩২ টাকা। হলফনামায় স্বামীর জমাকৃত টাকার কোনো তথ্য তিনি দেননি।
২০১৩ সালে চুমকির নামে কোনো শেয়ার ছিল না। তবে, চুমকির স্বামীর নামে ১০ লাখ টাকার শেয়ার ছিল। ২০১৮ সালে চুমকির নামে ৬ লাখ ১০ হাজার ৩৬৭ টাকার শেয়ার ছিল। তবে, তখন চুমকির স্বামীর নামে কোনো শেয়ার ছিল না। বর্তমানে চুমকি ও তাঁর স্বামীর নামে কোনো শেয়ার নেই।
২০১৩ ও ২০১৮ সালে চুমকির নামে বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র/স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ছিল ২০ লাখ টাকা এবং তাঁর স্বামীর নামে ১৩ লাখ টাকা। কিন্তু বর্তমানে এর কিছুই নেই।
২০১৩ সালে চুমকির ৬৭ লাখ ৩১ হাজার ৯৯৩ টাকার মূল্যের গাড়ি ছিল। ২০১৮ সালে চুমকির নামে ১ কোটি ৩৩ লাখ ৩১ হাজার ৯৯৩ টাকার মূল্যের গাড়ি ছিল। কিন্তু বর্তমানে চুমকি ও তাঁর স্বামীর গাড়ির বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে চুমকির ২০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার রয়েছে। ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত তাঁর স্বামীর ১ লাখ ৭২ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার ছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে হলফনামায় স্বামীর স্বর্ণালংকার সংক্রান্ত তথ্য নেই।
২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত চুমকির কোনো ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ছিল না। তবে, স্বামীর ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ছিল। বর্তমানে চুমকির ২৫ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস সামগ্রী থাকলেও তাঁর স্বামীর ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর কোনো তথ্য নেই।
২০১৩ সালে চুমকির ৩০ হাজার টাকার আসবাবপত্র ছিল। কিন্তু ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তাঁর স্বামীর ১ লাখ ১৬ হাজার ৮০০ টাকার আসবাবপত্র থাকলেও বর্তমানে কোনো তথ্য নেই।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, মেহের আফরোজ চুমকি ২০১৮ সাল পর্যন্ত কোনো কৃষির জমির মালিক ছিলেন না। তবে, ২০২৩ সালে তিনি ৩ কোটি ৮৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের কৃষি জমির মালিক হয়েছে। তবে, জমির পরিমাণ উল্লেখ করেননি। স্বামীর জমি সংক্রান্ত কোনো তথ্য দেননি।
চুমকি ২০১৩ সালে ৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা মূল্যের অকৃষি জমির মালিক ছিলেন। পরে ৫ বছরে তাঁর অকৃষি জমির মালিকানা বেড়েছে ৪ গুন। ২০১৮ সালে তিনি ৩৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের অকৃষি জমির মালিক ছিলেন। তবে, হলফনামায় তাঁর অকৃষি জমির পরিমাণ উল্লেখ করেননি।
তাঁর স্বামীর নামে ২০১৩ সালে কোনো অকৃষি জমি ছিল না। তবে, ২০১৮ সালে ৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা মূল্যের অকৃষি জমি ছিল। হলফনামায় তাঁদের জমির পরিমাণ উল্লেখ করেননি। তবে, বর্তমানে তাঁর স্বামীর কোনো অকৃষি জমি আছে কি না হলফনামায় উল্লেখ নেই।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী ২০১৩ সালে চুমকির নামে ৩২ লাখ ৩৭ হাজার টাকা মূল্যের বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট ছিল। স্বামীর নামে কোনো বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টে ছিল না। ২০১৮ সালে চুমকির নামে ৩২ লাখ ৩৬ হাজার ৮৯০ টাকা মূল্যের বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট এবং স্বামীর নামে ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার ২২১ টাকা মূল্যের বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে বলে উল্লেখ করেন।
কিন্তু ২০২৩ সালে নিজের নামে ৩০ লাখ ৫১ হাজার টাকা মূল্যের বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন চুমকি। কিন্তু স্বামীর বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টের বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি।
হলফনামায় চুমকি ও তাঁর স্বামীর অন্যান্য আর কোনো সম্পদের তথ্য নেই। এ ছাড়া চুমকির কোনো দায়–দেনা নেই।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫