গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় বিএনপির আরও ৭ নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাত থেকে আজ বৃহস্পতিবার বার) সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ পর্যন্ত ২০ নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিএনপির নেতারা জানান, শনিবার ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ভয়ভীতি সৃষ্টি করতে ২০ নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তার করা নেতা-কর্মীদের নামে আগে থেকেই মামলা ছিল।’
গ্রেপ্তাররা হলেন শহর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম রুবেল, রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মশিউর রহমান, উদিয়াখালী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রায়হান ইসলাম রাহুল, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল, সাঘাটা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু হেনা মোস্তফা মিঠু, সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম,
সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ, সদর উপজেলার বিএনপির নেতা শফিকুল, বিএনপির কর্মী আশরাফুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, নজরুল ইসলাম, জনি সরকার, ওয়াসিম শেখ, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা যুবদল নেতা শামিউল সামু, বোনারপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সদস্যসচিব হাসান কবির ও যুবদল নেতা সালাউদ্দিন, বিএনপি নেতা গোলাম রব্বানী জুয়েল, রফিকুল ইসলাম ও আপেল।
জেলা বিএনপির সভাপতি মইনুল হাসান সাদিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকায় মহাসমাবেশে বিএনপির নেতা-কর্মীরা যাতে না যেতে পারে, সে জন্য বিএনপির মধ্যে ভয়ভীতি সৃষ্টি করতে এ গ্রেপ্তার চালানো হচ্ছে। এ ছাড়া দলের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি হানা দিচ্ছে পুলিশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তত ৩০০ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে। কোনো ভয়ই বিএনপির নেতা কর্মীকে এবার আর দমাতে পারবে না। জনগণের ভোট এবং ভাতের লড়াইয়ে আমরা রাজপথে আছি। বিজয় ছিনিয়ে না নেওয়া পর্যন্ত এবার কোন নেতা কর্মীই ঘরে ফিরবে না। তাই গ্রেপ্তার আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি করে এবার লাভ হবে না।’
গাইবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে আগের মামলা ছিল। কাউকে হয়রানি করতে গ্রেপ্তার করা হয়নি। পুলিশ সতর্কভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’
গাইবান্ধায় বিএনপির আরও ৭ নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাত থেকে আজ বৃহস্পতিবার বার) সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ পর্যন্ত ২০ নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিএনপির নেতারা জানান, শনিবার ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ভয়ভীতি সৃষ্টি করতে ২০ নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তার করা নেতা-কর্মীদের নামে আগে থেকেই মামলা ছিল।’
গ্রেপ্তাররা হলেন শহর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম রুবেল, রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মশিউর রহমান, উদিয়াখালী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রায়হান ইসলাম রাহুল, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল, সাঘাটা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু হেনা মোস্তফা মিঠু, সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম,
সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ, সদর উপজেলার বিএনপির নেতা শফিকুল, বিএনপির কর্মী আশরাফুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, নজরুল ইসলাম, জনি সরকার, ওয়াসিম শেখ, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা যুবদল নেতা শামিউল সামু, বোনারপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সদস্যসচিব হাসান কবির ও যুবদল নেতা সালাউদ্দিন, বিএনপি নেতা গোলাম রব্বানী জুয়েল, রফিকুল ইসলাম ও আপেল।
জেলা বিএনপির সভাপতি মইনুল হাসান সাদিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকায় মহাসমাবেশে বিএনপির নেতা-কর্মীরা যাতে না যেতে পারে, সে জন্য বিএনপির মধ্যে ভয়ভীতি সৃষ্টি করতে এ গ্রেপ্তার চালানো হচ্ছে। এ ছাড়া দলের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি হানা দিচ্ছে পুলিশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তত ৩০০ নেতা-কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে। কোনো ভয়ই বিএনপির নেতা কর্মীকে এবার আর দমাতে পারবে না। জনগণের ভোট এবং ভাতের লড়াইয়ে আমরা রাজপথে আছি। বিজয় ছিনিয়ে না নেওয়া পর্যন্ত এবার কোন নেতা কর্মীই ঘরে ফিরবে না। তাই গ্রেপ্তার আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি করে এবার লাভ হবে না।’
গাইবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে আগের মামলা ছিল। কাউকে হয়রানি করতে গ্রেপ্তার করা হয়নি। পুলিশ সতর্কভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫