জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ধর্ষণের প্রতিবাদে নিপীড়নবিরোধী মঞ্চ সংহতি সমাবেশ করেছে। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরে এই সমাবেশ হয়।
সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সিনেট সদস্য এবং ছাত্রনেতারা সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেন। সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ছাত্রী সোহাগী সামিয়া।
সমাবেশে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল বলেন, ‘আমাদের আন্দোলন দানবের বিরুদ্ধে মানবের আন্দোলন। ধর্ষক মোস্তাফিজ শুধু একজন ব্যক্তি নয়, তার পক্ষে পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে একটা মহল। এ মহলের সঙ্গে যুক্ত আছে ক্ষমতা, প্রশাসন ও নির্দিষ্ট গোষ্ঠী। আমাদের ন্যায়ের দৃষ্টান্ত স্থাপন ও পরবর্তী প্রজন্মের জন্য দানবের বিরুদ্ধে জিততে হবে।’
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ ধর্ষক, নিপীড়ক ও মাদকাসক্ত হয়ে ভর্তি হয়নি। কিন্তু তাহলে তারা কেন ধর্ষক, নিপীড়ক হয়েছে? এ দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এড়াতে পারে না। সম্প্রতি যে সংকটগুলো হয়েছে, এতে যদি প্রশাসন সক্রিয় থাকত, বিচারের আওতায় আনত; তাহলে ধর্ষণের মতো জঘন্য ঘটনা ঘটত না। প্রশাসনের বিচারহীনতা শিক্ষার্থীদের অপরাধের দিকে ঠেলে দেয়।’
সিনেট সদস্য ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন বলেন, ‘মাদক ও যৌন নিপীড়নের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে উদাসীনতা প্রমাণিত হলো। বিশ্ববিদ্যালয় মাদকে সয়লাব, অথচ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন টাকাপয়সা ভাগ-বাঁটোয়ারা করতে ব্যস্ত। হল প্রশাসন অছাত্রদের বের করার নামে নন-অ্যালোটেড (অনাবাসিক) শিক্ষার্থী ও যাদের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নেই, তাদের বের করার চেষ্টা চলাচ্ছে। তারা আমাদের চোখে ধুলো দিচ্ছে।’
সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামছুল আলম সেলিম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে কারা সিট-বাণিজ্য করছে, তাদের খুঁজে বের করে প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে। কিন্তু সময় ঠিকই ফুরিয়ে যাচ্ছে, অথচ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখনো টালবাহানা করছে।’
ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘প্রশাসন অধিকতর অছাত্রদের সঙ্গে নিয়ে কম অছাত্রদের বের করছে। যেটা হাস্যকর পর্যায়ের ঘটনা। আগামীকালের মধ্যে অছাত্রদের বের করতে না পারলে আমরা কঠোর কর্মসূচিতে যাব।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ধর্ষণের প্রতিবাদে নিপীড়নবিরোধী মঞ্চ সংহতি সমাবেশ করেছে। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরে এই সমাবেশ হয়।
সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সিনেট সদস্য এবং ছাত্রনেতারা সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেন। সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ছাত্রী সোহাগী সামিয়া।
সমাবেশে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল বলেন, ‘আমাদের আন্দোলন দানবের বিরুদ্ধে মানবের আন্দোলন। ধর্ষক মোস্তাফিজ শুধু একজন ব্যক্তি নয়, তার পক্ষে পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে একটা মহল। এ মহলের সঙ্গে যুক্ত আছে ক্ষমতা, প্রশাসন ও নির্দিষ্ট গোষ্ঠী। আমাদের ন্যায়ের দৃষ্টান্ত স্থাপন ও পরবর্তী প্রজন্মের জন্য দানবের বিরুদ্ধে জিততে হবে।’
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ ধর্ষক, নিপীড়ক ও মাদকাসক্ত হয়ে ভর্তি হয়নি। কিন্তু তাহলে তারা কেন ধর্ষক, নিপীড়ক হয়েছে? এ দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এড়াতে পারে না। সম্প্রতি যে সংকটগুলো হয়েছে, এতে যদি প্রশাসন সক্রিয় থাকত, বিচারের আওতায় আনত; তাহলে ধর্ষণের মতো জঘন্য ঘটনা ঘটত না। প্রশাসনের বিচারহীনতা শিক্ষার্থীদের অপরাধের দিকে ঠেলে দেয়।’
সিনেট সদস্য ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন বলেন, ‘মাদক ও যৌন নিপীড়নের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে উদাসীনতা প্রমাণিত হলো। বিশ্ববিদ্যালয় মাদকে সয়লাব, অথচ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন টাকাপয়সা ভাগ-বাঁটোয়ারা করতে ব্যস্ত। হল প্রশাসন অছাত্রদের বের করার নামে নন-অ্যালোটেড (অনাবাসিক) শিক্ষার্থী ও যাদের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নেই, তাদের বের করার চেষ্টা চলাচ্ছে। তারা আমাদের চোখে ধুলো দিচ্ছে।’
সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামছুল আলম সেলিম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে কারা সিট-বাণিজ্য করছে, তাদের খুঁজে বের করে প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে। কিন্তু সময় ঠিকই ফুরিয়ে যাচ্ছে, অথচ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখনো টালবাহানা করছে।’
ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘প্রশাসন অধিকতর অছাত্রদের সঙ্গে নিয়ে কম অছাত্রদের বের করছে। যেটা হাস্যকর পর্যায়ের ঘটনা। আগামীকালের মধ্যে অছাত্রদের বের করতে না পারলে আমরা কঠোর কর্মসূচিতে যাব।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫