নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন থানায় দায়ের করা নাশকতার চার মামলায় বিএনপি ও জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আর খালাস দেওয়া হয়েছে ৫২ জনকে। আজ সোমবার ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ভিন্ন ভিন্ন ম্যাজিস্ট্রেট এই রায় ঘোষণা করেন।
রামপুরা থানার মামলায় ১৪ জনের কারাদণ্ড:
রাজধানীর রামপুরা থানায় দায়ের করা এক নাশকতার মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ১৪ নেতাকর্মীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাইনুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন।
ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী আব্দুর রাজ্জাক জানান, আসামি মো. ফয়েজ আহমেদ ফরু, আবুল মেছের, হেলাল কবীর হেলু, মো. আলম মো. শোভন, কামাল হোসেন দুলু ওরফে মাওরা দুলু, নাফিস সারোয়ার তন্ময়, আশরাফুল আরিশ ডন, মশিউর রহমান মশু, রেজাউল করিম ওরফে ডিস রাজু, মাইনুদ্দিন আহমেদ তুহিন, মির্জা হাসান ইমাম বুলু, আহম্মদ আলী চৌধুরী, দিদারুল ইসলাম ওরফে দিলিপকে সাজা দেওয়া হয়েছে। আসামি মনির হোসেনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা পলাতক ছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে পাঁচটার সময় খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে শতাধিক বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মী মারাত্মক অস্ত্রসহ মালিবাগ মার্কেটের সামনে মিছিল করে। পুলিশ বাধা দিলে পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে ও পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করে। এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় রামপুরা থানার এসআই আখতারুজ্জামান মুন্সী মামলা করেন। ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়। ২০২১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। বিচার চলাকালে ১৪ জন সাক্ষীর মধ্যে চারজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।
ধানমন্ডি থানার মামলায় দুই জামায়াত কর্মীর কারাদণ্ড:
একই আদালত ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় জামায়াতে ইসলামের দুই কর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। যাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তারা হলেন মোহাম্মদ ইমাম হোসেন ও মো. হুমায়ুন। এই মামলায় তিনজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। জামায়াতের সাবেক নেতা মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসিকে কেন্দ্র করে ২০১৬ সালের ১১ মে রাত সাড়ে সাতটার দিকে জামায়াতের ১৫-২০ জন নেতাকর্মী ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডে আলমাস সুপার শপের সামনের রাস্তায় গাড়ি ভাঙচুর চালায়। পুলিশ এগিয়ে এলে পুলিশের উপর হামলা করে এবং পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানার এসআই মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়। এই মামলায় সাতজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন। এ মামলায়ও আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
হাজারীবাগের মামলায় ১৩ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় পুলিশের দায়ের করা এক মামলায় বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এই রায় দেন।
সাজা প্রাপ্তদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সিরাজুল ইসলাম বিল্লাল, মাসুদ রানা, আনিসুজ্জামান, মজিবুর রহমান ও আব্দুল আজিজ। এ মামলার আসামিরাও পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। এই মামলায় ১০জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর হাজারীবাগ ১৫ নম্বর স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় আসামিরা অবৈধ সমাবেশ করে ভাঙচুর চালায় এবং পুলিশ বাধা দিলে তাদের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করা হয়।
এ ঘটনায় হাজারীবাগ থানার এসআই আল-মোমেন বাদী হয়ে ৫১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ২৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিচার চলাকালে মামলায় চার জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
একজনের কারাদণ্ড, ৩৮ জন খালাস:
রাজধানীর মুগদা থানায় ১০ বছর আগে দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩৮ নেতাকর্মীকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন এই রায় দিয়ে একজনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন।
তিন বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হলেন বিএনপি কর্মী জহিরুল ইসলাম। রায় ঘোষণার সময় তিনি অনুপস্থিত থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ওই আদালতের পিপি ইকবাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন, ৩৮ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করতে রাষ্ট্রপক্ষ সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর রাজধানীর মুগদার আনন্দ ব্রিজ এলাকায় বিএনপি জামায়াত নেতা কর্মীরা অবৈধ সমাবেশ করে গাড়ি ভাঙচুর করে। পুলিশ বাধা দিতে গেলে পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে। এ সময় জহিরুল নামে একজনকে হাতেনাতে আটক করে পুলিশ।
পরে মুগদা থানা পুলিশ বিএনপি-জামায়াতের ৪৬ নেতাকর্মীকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল ৩৯ জনকে আসামি করে অভিযোগ পত্র দাখিল করে পুলিশ। মামলার বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন থানায় দায়ের করা নাশকতার চার মামলায় বিএনপি ও জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আর খালাস দেওয়া হয়েছে ৫২ জনকে। আজ সোমবার ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ভিন্ন ভিন্ন ম্যাজিস্ট্রেট এই রায় ঘোষণা করেন।
রামপুরা থানার মামলায় ১৪ জনের কারাদণ্ড:
রাজধানীর রামপুরা থানায় দায়ের করা এক নাশকতার মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ১৪ নেতাকর্মীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাইনুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন।
ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী আব্দুর রাজ্জাক জানান, আসামি মো. ফয়েজ আহমেদ ফরু, আবুল মেছের, হেলাল কবীর হেলু, মো. আলম মো. শোভন, কামাল হোসেন দুলু ওরফে মাওরা দুলু, নাফিস সারোয়ার তন্ময়, আশরাফুল আরিশ ডন, মশিউর রহমান মশু, রেজাউল করিম ওরফে ডিস রাজু, মাইনুদ্দিন আহমেদ তুহিন, মির্জা হাসান ইমাম বুলু, আহম্মদ আলী চৌধুরী, দিদারুল ইসলাম ওরফে দিলিপকে সাজা দেওয়া হয়েছে। আসামি মনির হোসেনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা পলাতক ছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে পাঁচটার সময় খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে শতাধিক বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মী মারাত্মক অস্ত্রসহ মালিবাগ মার্কেটের সামনে মিছিল করে। পুলিশ বাধা দিলে পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে ও পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করে। এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় রামপুরা থানার এসআই আখতারুজ্জামান মুন্সী মামলা করেন। ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়। ২০২১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। বিচার চলাকালে ১৪ জন সাক্ষীর মধ্যে চারজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।
ধানমন্ডি থানার মামলায় দুই জামায়াত কর্মীর কারাদণ্ড:
একই আদালত ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় জামায়াতে ইসলামের দুই কর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। যাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তারা হলেন মোহাম্মদ ইমাম হোসেন ও মো. হুমায়ুন। এই মামলায় তিনজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। জামায়াতের সাবেক নেতা মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসিকে কেন্দ্র করে ২০১৬ সালের ১১ মে রাত সাড়ে সাতটার দিকে জামায়াতের ১৫-২০ জন নেতাকর্মী ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডে আলমাস সুপার শপের সামনের রাস্তায় গাড়ি ভাঙচুর চালায়। পুলিশ এগিয়ে এলে পুলিশের উপর হামলা করে এবং পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানার এসআই মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়। এই মামলায় সাতজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন। এ মামলায়ও আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
হাজারীবাগের মামলায় ১৩ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় পুলিশের দায়ের করা এক মামলায় বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এই রায় দেন।
সাজা প্রাপ্তদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সিরাজুল ইসলাম বিল্লাল, মাসুদ রানা, আনিসুজ্জামান, মজিবুর রহমান ও আব্দুল আজিজ। এ মামলার আসামিরাও পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। এই মামলায় ১০জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর হাজারীবাগ ১৫ নম্বর স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় আসামিরা অবৈধ সমাবেশ করে ভাঙচুর চালায় এবং পুলিশ বাধা দিলে তাদের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করা হয়।
এ ঘটনায় হাজারীবাগ থানার এসআই আল-মোমেন বাদী হয়ে ৫১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ২৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিচার চলাকালে মামলায় চার জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
একজনের কারাদণ্ড, ৩৮ জন খালাস:
রাজধানীর মুগদা থানায় ১০ বছর আগে দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩৮ নেতাকর্মীকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন এই রায় দিয়ে একজনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন।
তিন বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হলেন বিএনপি কর্মী জহিরুল ইসলাম। রায় ঘোষণার সময় তিনি অনুপস্থিত থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ওই আদালতের পিপি ইকবাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন, ৩৮ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করতে রাষ্ট্রপক্ষ সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর রাজধানীর মুগদার আনন্দ ব্রিজ এলাকায় বিএনপি জামায়াত নেতা কর্মীরা অবৈধ সমাবেশ করে গাড়ি ভাঙচুর করে। পুলিশ বাধা দিতে গেলে পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে। এ সময় জহিরুল নামে একজনকে হাতেনাতে আটক করে পুলিশ।
পরে মুগদা থানা পুলিশ বিএনপি-জামায়াতের ৪৬ নেতাকর্মীকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল ৩৯ জনকে আসামি করে অভিযোগ পত্র দাখিল করে পুলিশ। মামলার বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫