নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রিমান্ডের দুই দিন পেরিয়ে গেলেও গ্রাহকদের টাকা আত্মসাতের বিষয়ে তেমন কোনো তথ্য হাতে আসেনি পুলিশের। তবে জিজ্ঞাসাবাদে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল ও তার স্ত্রী চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন সব প্রশ্নেরই উত্তর দিচ্ছেন। তবে পুলিশ এখন ইভ্যালির টাকার লেনদেন বিষয়ে জোর দিচ্ছে।
ডিএমপির গুলশান বিভাগের এক পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, যে সব গেটওয়ে ব্যবহার করে তাঁদের কাছে অর্থ লেনদেন হয়েছে সব বিষয়ে তথ্য খোঁজা হচ্ছে। গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কীভাবে তা ব্যবহার করেছেন সেটাই জানার চেষ্টা চলেছে।
পুলিশ হেফাজতে থাকা রাসেল দম্পতির বিষয়ে জানতে চাইলে গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, বাদী আরিফ বাকের যে সব অভিযোগ করেছেন সে বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। আত্মসাতের যে অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সে বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে।
এদিকে ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রাহকের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় আরও একটি মামলা হয়েছে। গত শুক্রবার গভীর রাতে কামরুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ী বাদী হয়ে মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার উপপরিদর্শক নাজমুল মামলা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আসামি ইভ্যালির সিইও এবং চেয়ারম্যান। এজাহারে বলা হয়েছে, বাদী ৩৫ লাখ টাকা মূল্যের পণ্য সরবরাহ করেছেন। কিন্তু ইভ্যালি তাঁর পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি।
এর আগে, গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল দম্পতির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা হয়। এই মামলার কয়েক ঘণ্টা পরেই গ্রেপ্তার হন এই দম্পতি।
এদিকে রাসেল দম্পতির মুক্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করেছে গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীরা। গতকাল রোববার বিকেল ৪টা থেকে ধানমন্ডির সোবহানবাগে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন তাঁরা। রাসেল মুক্তি পরিষদের সম্পাদক সাকিব হাসান বলেন, ‘আমরা চাই রাসেল ভাইয়ের মুক্তি। উনি মুক্তি পেলেই গ্রাহকদের পাওনা মিটিয়ে দিতে পারবেন। তাঁকে আটকে রাখা কোনো সমাধান নয়। আমরা চাই গ্রাহক ও সেলাররা (পণ্য বিক্রয়কারী) তাদের প্রাপ্য ফিরে পাক।’
গ্রাহক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘রাসেল ভাইয়ের বিরুদ্ধে একটার পর একটা মামলা দেওয়া হচ্ছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই। আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মারক লিপি দেওয়া হবে বলে জানান মুক্তি কমিটির নেতারা।’ গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত দুই হাজারেরও বেশি গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারী মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তির দাবিতে স্বাক্ষর করেছেন বলে জানান তারা।
ই-কমার্সের জন্য আইন দাবি
গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্টে সাংবাদিকেরা ইভ্যালি ও ই-কমার্সে প্রতারণার বিষয়ে জানতে চাইলে বিষয়টি আইনের আওতাভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। তাঁর পরামর্শ, যারা এ ধরনের ব্যবসা করবে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকে নিরাপত্তা জামানত জমা দেওয়ার লাইসেন্স পাবে। কেউ প্রতারণার শিকার হলে, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সেই জামানত থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া যেতে পারে।
রিমান্ডের দুই দিন পেরিয়ে গেলেও গ্রাহকদের টাকা আত্মসাতের বিষয়ে তেমন কোনো তথ্য হাতে আসেনি পুলিশের। তবে জিজ্ঞাসাবাদে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল ও তার স্ত্রী চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন সব প্রশ্নেরই উত্তর দিচ্ছেন। তবে পুলিশ এখন ইভ্যালির টাকার লেনদেন বিষয়ে জোর দিচ্ছে।
ডিএমপির গুলশান বিভাগের এক পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, যে সব গেটওয়ে ব্যবহার করে তাঁদের কাছে অর্থ লেনদেন হয়েছে সব বিষয়ে তথ্য খোঁজা হচ্ছে। গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কীভাবে তা ব্যবহার করেছেন সেটাই জানার চেষ্টা চলেছে।
পুলিশ হেফাজতে থাকা রাসেল দম্পতির বিষয়ে জানতে চাইলে গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, বাদী আরিফ বাকের যে সব অভিযোগ করেছেন সে বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। আত্মসাতের যে অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সে বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে।
এদিকে ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রাহকের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় আরও একটি মামলা হয়েছে। গত শুক্রবার গভীর রাতে কামরুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ী বাদী হয়ে মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার উপপরিদর্শক নাজমুল মামলা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আসামি ইভ্যালির সিইও এবং চেয়ারম্যান। এজাহারে বলা হয়েছে, বাদী ৩৫ লাখ টাকা মূল্যের পণ্য সরবরাহ করেছেন। কিন্তু ইভ্যালি তাঁর পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি।
এর আগে, গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল দম্পতির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা হয়। এই মামলার কয়েক ঘণ্টা পরেই গ্রেপ্তার হন এই দম্পতি।
এদিকে রাসেল দম্পতির মুক্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করেছে গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীরা। গতকাল রোববার বিকেল ৪টা থেকে ধানমন্ডির সোবহানবাগে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন তাঁরা। রাসেল মুক্তি পরিষদের সম্পাদক সাকিব হাসান বলেন, ‘আমরা চাই রাসেল ভাইয়ের মুক্তি। উনি মুক্তি পেলেই গ্রাহকদের পাওনা মিটিয়ে দিতে পারবেন। তাঁকে আটকে রাখা কোনো সমাধান নয়। আমরা চাই গ্রাহক ও সেলাররা (পণ্য বিক্রয়কারী) তাদের প্রাপ্য ফিরে পাক।’
গ্রাহক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘রাসেল ভাইয়ের বিরুদ্ধে একটার পর একটা মামলা দেওয়া হচ্ছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই। আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মারক লিপি দেওয়া হবে বলে জানান মুক্তি কমিটির নেতারা।’ গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত দুই হাজারেরও বেশি গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারী মোহাম্মদ রাসেলের মুক্তির দাবিতে স্বাক্ষর করেছেন বলে জানান তারা।
ই-কমার্সের জন্য আইন দাবি
গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্টে সাংবাদিকেরা ইভ্যালি ও ই-কমার্সে প্রতারণার বিষয়ে জানতে চাইলে বিষয়টি আইনের আওতাভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। তাঁর পরামর্শ, যারা এ ধরনের ব্যবসা করবে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকে নিরাপত্তা জামানত জমা দেওয়ার লাইসেন্স পাবে। কেউ প্রতারণার শিকার হলে, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সেই জামানত থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া যেতে পারে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫