নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
কুয়াশাচ্ছন্ন হিমেল বাতাসের সকাল। পর্যাপ্ত গরম কাপড়ে আগাগোড়া মোড়ানো অন্তত দেড় শতাধিক মানুষের সারি আগারগাঁও মেট্রোরেল স্টেশনের মূল প্রবেশ দরজার সামনে। সকাল আটটা বাজলেই স্টেশনের দরজা খোলা হবে। কিন্তু তার আগেই এখানে এসে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়েছেন শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত নানা বয়সী মানুষ৷ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় তীব্র শীত উপেক্ষা করে মেট্রোরেল ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিতে এসেছেন সারিতে থাকা অধিকাংশ মানুষই।
মাঙ্কি ক্যাপে মাথা-মুখ মুড়িয়ে, উলের সোয়েটার ও চাদরে শরীর জড়িয়ে শীত নিবারণের ব্যপক প্রস্তুতি নিয়ে মেট্রোরেল ভ্রমণে এসেছেন ষাটোর্ধ ওয়াজেদ মিয়া। তিনি ঢাকায় থাকেন না। রাজবাড়ীর এই বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ছেলে, ছেলের বউসহ নাতি-নাতনি নিয়ে এত সকালে তীব্র শীত উপেক্ষা করে শুধু মেট্রোরেল ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিতেই এত কষ্ট মেনে নিচ্ছেন। ইচ্ছে ছিল আরও আগেই আসার কিন্তু ছেলের অফিস থাকায় শুক্রবারেই আসতে হলো। তার কাছে প্রশ্ন ছিল, এই শীতে না এলেও তো পারতেন? জবাবে পালটা প্রশ্ন ওয়াজেদ মিয়ার,‘শীত ভয় পাইলে কী আর মেট্রোরেল চড়তে পারমু?’
সকাল আটটায় গেট খুলে দেওয়ার পর নিমিষেই শেষ হয়ে গেলো দীর্ঘ সারি। এবার ধীরেসুস্থে টিকেট সংগ্রহের পালা। টিকেট সংগ্রহ করা যাচ্ছে স্টেশনের তিনটি ভেন্ডিং মেশিন ও দুইটি ম্যানুয়াল কাউন্টার থেকে। ভেন্ডিং মেশিনের তিনটির মধ্যে দুইটি কিছুক্ষণ পর পর বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আর একটি সচল। তবে পুরনো ভাংতিজনিত সমস্যার সমাধান হয়নি এখনো। ১০০ টাকার নোট ও এর চেয়ে ছোট নোটগুলো ভেন্ডিং মেশিনে কাজ করলেও ২০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট নিয়ে বিরম্বনায় পড়তে হচ্ছে ভ্রমণকারীদের। তবে ম্যানুয়াল কাউন্টারে পর্যাপ্ত ভাংতি টাকা থাকায় সেখান থেকে অনায়াসেই টিকেট সংগ্রহ করতে পারছেন ভ্রমণকারীরা। টিকেট সংগ্রহের ক্ষেত্রে একই চিত্র দেখা গেছে উত্তরা উত্তর স্টেশনেও।
এসব ক্ষেত্রে যাত্রীদের ব্যাপক সহায়তা করছেন রোভার, স্কাউট ও মেট্রোরেলের নির্ধারিত স্বেচ্ছাসেবীরা। বিশেষ সুবিধাসম্পন্ন ও প্রবীণ যাত্রীদের জন্য রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা।
সিরাজগঞ্জ থেকে ছেলের বাসায় বেড়াতে এসেছেন হাজী সিরাজ উদ্দীন। বয়সের ভারে লাঠি ভর দিয়ে চলতে হয় তাঁকে। চলন্ত সিঁড়ি বেয়ে দোতলার কাউন্টার ফ্লোর থেকে প্ল্যাটফর্মে ওঠা তাঁর পক্ষে সম্ভব ছিল না। তাই একজন স্কাউট স্বেচ্ছাসেবী তাঁকে সঙ্গে নিয়ে লিফটে করে প্ল্যাটফর্মে যেতে সহায়তা করলেন। প্ল্যাটফর্মে লিফটের সামনে কথা হলো তাঁর ছেলের বউ শারমিন সুলতানার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘শ্বশুরের ইচ্ছে মেট্রোরেলে চড়বেন। তাই তাঁকে নিয়ে এসেছি। আমি একটু চিন্তায় ছিলাম। এত বয়স্ক একজন মানুষকে নিয়ে যাচ্ছি, কীভাবে কী করব। কিন্তু এখানে এসে দেখি এই ধরণের মানুষের জন্যও ব্যবস্থা আছে। ব্যাপারটা ভালো লাগলো।’
চার মিনিট পর পর ট্রেন চলাচল করায় যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে না তেমন। এমআরটি পাসধারীদের জন্য কোনো লাইনে দাঁড়ানোর বাধ্যবাধকতা নেই। তবে ছুটির দিনে লাইন দীর্ঘ হলেও সহনীয় সময়ের মধ্যেই ভ্রমণকারীরা টিকেট কেটে, প্ল্যাটফর্মে গিয়ে ভ্রমণ করতে পারছেন। যদিও সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্টেশনের দরজার সামনে লাইন দীর্ঘ হতে দেখা গেছে। সকাল সাড়ে আটটায় আগারগাঁও থেকে উত্তরা উত্তর স্টেশনে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনের যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অধিকাংশ যাত্রীই অভিজ্ঞতা নিতে এসেছেন। ছুটির দিনে অন্যান্য বিনোদনের মতো এটাকেও তাঁরা বিনোদন হিসেবেই দেখছেন। পরিবার,পরিজন আর বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আসা এসব যাত্রীদের সেলফি ও ভিডিও ধারণেই সময় পার করতে দেখা গেছে।
তবে টুলবক্স সঙ্গে নিয়ে চুপচাপ বসে সেলফি তুলতে দেখা গেছে সারোয়ার ও আজম নামে দুই কিশোরকে। তারা নির্মানাধীন ভবন ও বাসা-বাড়িতে থাই গ্লাস ও পাইপ ফিটিংসের কাজ করে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে সঠিক সময়ে কাজে পৌছানোর জন্য তারা মেট্রোরেলে চড়েছে। যদিও আজ তাদের প্রথম ভ্রমণ। সারোয়ার বলে, ‘আমরা দিয়াবাড়ী যামু কামে। আগারগাঁও থাইকা না কি দশ মিনিটে দিয়াবাড়ি যাওয়া যায়, তাই এইডাতে উঠছি। মেট্রোরেলে ঘুরাও হইলো আবার সঠিক সময়ে কামেও পৌঁছাইতে পারলাম।’
আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ি যাওয়া যাত্রীরা স্টেশন থেকে বেরিয়ে অনেকেই স্টেশন চত্ত্বরের আশেপাশে গড়ে ওঠা অস্থায়ী দোকানে চা, চটপটি, ফুসকা, ছোলা বা হালকা নাস্তা করে সুবিধামতো সময়ে ফিরতি ট্রেন ধরে আবার আগারগাঁও ফিরে আসছেন। কেউ কেউ আবার শাটল বাস ধরে উত্তরা, হাউজ বিল্ডিং বা আব্দুল্লাহপুরে নির্দিষ্ট গন্তব্য যাচ্ছেন। কিছু অংশ অটো বা রিকশায় করে দিয়াবাড়ি, কশবন এলাকা কিংবা পাচবিবি বেড়িবাঁধ এলাকায় গড়ে উঠা পার্কে ঘুরতে যাচ্ছেন। বন্ধু-বান্ধব বা পরিবার-পরিজনের সঙ্গে অতিবাহিত করছেন ছুটির দিনে আনন্দঘণ মুহুর্ত।
কুয়াশাচ্ছন্ন হিমেল বাতাসের সকাল। পর্যাপ্ত গরম কাপড়ে আগাগোড়া মোড়ানো অন্তত দেড় শতাধিক মানুষের সারি আগারগাঁও মেট্রোরেল স্টেশনের মূল প্রবেশ দরজার সামনে। সকাল আটটা বাজলেই স্টেশনের দরজা খোলা হবে। কিন্তু তার আগেই এখানে এসে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়েছেন শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত নানা বয়সী মানুষ৷ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় তীব্র শীত উপেক্ষা করে মেট্রোরেল ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিতে এসেছেন সারিতে থাকা অধিকাংশ মানুষই।
মাঙ্কি ক্যাপে মাথা-মুখ মুড়িয়ে, উলের সোয়েটার ও চাদরে শরীর জড়িয়ে শীত নিবারণের ব্যপক প্রস্তুতি নিয়ে মেট্রোরেল ভ্রমণে এসেছেন ষাটোর্ধ ওয়াজেদ মিয়া। তিনি ঢাকায় থাকেন না। রাজবাড়ীর এই বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ছেলে, ছেলের বউসহ নাতি-নাতনি নিয়ে এত সকালে তীব্র শীত উপেক্ষা করে শুধু মেট্রোরেল ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিতেই এত কষ্ট মেনে নিচ্ছেন। ইচ্ছে ছিল আরও আগেই আসার কিন্তু ছেলের অফিস থাকায় শুক্রবারেই আসতে হলো। তার কাছে প্রশ্ন ছিল, এই শীতে না এলেও তো পারতেন? জবাবে পালটা প্রশ্ন ওয়াজেদ মিয়ার,‘শীত ভয় পাইলে কী আর মেট্রোরেল চড়তে পারমু?’
সকাল আটটায় গেট খুলে দেওয়ার পর নিমিষেই শেষ হয়ে গেলো দীর্ঘ সারি। এবার ধীরেসুস্থে টিকেট সংগ্রহের পালা। টিকেট সংগ্রহ করা যাচ্ছে স্টেশনের তিনটি ভেন্ডিং মেশিন ও দুইটি ম্যানুয়াল কাউন্টার থেকে। ভেন্ডিং মেশিনের তিনটির মধ্যে দুইটি কিছুক্ষণ পর পর বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আর একটি সচল। তবে পুরনো ভাংতিজনিত সমস্যার সমাধান হয়নি এখনো। ১০০ টাকার নোট ও এর চেয়ে ছোট নোটগুলো ভেন্ডিং মেশিনে কাজ করলেও ২০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট নিয়ে বিরম্বনায় পড়তে হচ্ছে ভ্রমণকারীদের। তবে ম্যানুয়াল কাউন্টারে পর্যাপ্ত ভাংতি টাকা থাকায় সেখান থেকে অনায়াসেই টিকেট সংগ্রহ করতে পারছেন ভ্রমণকারীরা। টিকেট সংগ্রহের ক্ষেত্রে একই চিত্র দেখা গেছে উত্তরা উত্তর স্টেশনেও।
এসব ক্ষেত্রে যাত্রীদের ব্যাপক সহায়তা করছেন রোভার, স্কাউট ও মেট্রোরেলের নির্ধারিত স্বেচ্ছাসেবীরা। বিশেষ সুবিধাসম্পন্ন ও প্রবীণ যাত্রীদের জন্য রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা।
সিরাজগঞ্জ থেকে ছেলের বাসায় বেড়াতে এসেছেন হাজী সিরাজ উদ্দীন। বয়সের ভারে লাঠি ভর দিয়ে চলতে হয় তাঁকে। চলন্ত সিঁড়ি বেয়ে দোতলার কাউন্টার ফ্লোর থেকে প্ল্যাটফর্মে ওঠা তাঁর পক্ষে সম্ভব ছিল না। তাই একজন স্কাউট স্বেচ্ছাসেবী তাঁকে সঙ্গে নিয়ে লিফটে করে প্ল্যাটফর্মে যেতে সহায়তা করলেন। প্ল্যাটফর্মে লিফটের সামনে কথা হলো তাঁর ছেলের বউ শারমিন সুলতানার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘শ্বশুরের ইচ্ছে মেট্রোরেলে চড়বেন। তাই তাঁকে নিয়ে এসেছি। আমি একটু চিন্তায় ছিলাম। এত বয়স্ক একজন মানুষকে নিয়ে যাচ্ছি, কীভাবে কী করব। কিন্তু এখানে এসে দেখি এই ধরণের মানুষের জন্যও ব্যবস্থা আছে। ব্যাপারটা ভালো লাগলো।’
চার মিনিট পর পর ট্রেন চলাচল করায় যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে না তেমন। এমআরটি পাসধারীদের জন্য কোনো লাইনে দাঁড়ানোর বাধ্যবাধকতা নেই। তবে ছুটির দিনে লাইন দীর্ঘ হলেও সহনীয় সময়ের মধ্যেই ভ্রমণকারীরা টিকেট কেটে, প্ল্যাটফর্মে গিয়ে ভ্রমণ করতে পারছেন। যদিও সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্টেশনের দরজার সামনে লাইন দীর্ঘ হতে দেখা গেছে। সকাল সাড়ে আটটায় আগারগাঁও থেকে উত্তরা উত্তর স্টেশনে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনের যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অধিকাংশ যাত্রীই অভিজ্ঞতা নিতে এসেছেন। ছুটির দিনে অন্যান্য বিনোদনের মতো এটাকেও তাঁরা বিনোদন হিসেবেই দেখছেন। পরিবার,পরিজন আর বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আসা এসব যাত্রীদের সেলফি ও ভিডিও ধারণেই সময় পার করতে দেখা গেছে।
তবে টুলবক্স সঙ্গে নিয়ে চুপচাপ বসে সেলফি তুলতে দেখা গেছে সারোয়ার ও আজম নামে দুই কিশোরকে। তারা নির্মানাধীন ভবন ও বাসা-বাড়িতে থাই গ্লাস ও পাইপ ফিটিংসের কাজ করে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে সঠিক সময়ে কাজে পৌছানোর জন্য তারা মেট্রোরেলে চড়েছে। যদিও আজ তাদের প্রথম ভ্রমণ। সারোয়ার বলে, ‘আমরা দিয়াবাড়ী যামু কামে। আগারগাঁও থাইকা না কি দশ মিনিটে দিয়াবাড়ি যাওয়া যায়, তাই এইডাতে উঠছি। মেট্রোরেলে ঘুরাও হইলো আবার সঠিক সময়ে কামেও পৌঁছাইতে পারলাম।’
আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ি যাওয়া যাত্রীরা স্টেশন থেকে বেরিয়ে অনেকেই স্টেশন চত্ত্বরের আশেপাশে গড়ে ওঠা অস্থায়ী দোকানে চা, চটপটি, ফুসকা, ছোলা বা হালকা নাস্তা করে সুবিধামতো সময়ে ফিরতি ট্রেন ধরে আবার আগারগাঁও ফিরে আসছেন। কেউ কেউ আবার শাটল বাস ধরে উত্তরা, হাউজ বিল্ডিং বা আব্দুল্লাহপুরে নির্দিষ্ট গন্তব্য যাচ্ছেন। কিছু অংশ অটো বা রিকশায় করে দিয়াবাড়ি, কশবন এলাকা কিংবা পাচবিবি বেড়িবাঁধ এলাকায় গড়ে উঠা পার্কে ঘুরতে যাচ্ছেন। বন্ধু-বান্ধব বা পরিবার-পরিজনের সঙ্গে অতিবাহিত করছেন ছুটির দিনে আনন্দঘণ মুহুর্ত।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২৩ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২৩ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২৩ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২৩ দিন আগে