জবি সংবাদদাতা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আরেক শিক্ষার্থী ইংরেজি বিভাগের ১২ তম আবর্তনের ছাত্রী অংকন বিশ্বাসের মৃত্যুর বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি ও উপাচার্যের কাছে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে বিভাগের ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্ত চত্বরে ও ইংরেজি বিভাগে এ গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচি শেষে শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল উপাচার্যের কাছে একটি অভিযোগপত্রসহ সব স্বাক্ষর জমা দেয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের নিয়মিত ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী। আপনি নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে,২০২২ সালের ৯ মে ইংরেজি বিভাগের উজ্জ্বল ও মেধাবী শিক্ষার্থী অংকন বিশ্বাসের এক রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে, যার তদন্ত আজও হয়নি। কৃতি ছাত্রী অংকন বিশ্বাস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়েরই আইন বিভাগের ছাত্র শাকিল আহমেদের দ্বারা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছিল।’
এতে আরও বলা হয়, ‘অবশেষে শাকিল আহমেদের নিজ গৃহে অবস্থানকালে অংকন ভয়াবহ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। টানা ১৫ দিন লাইফ সাপোর্টে অসহ্য যন্ত্রণা সহ্য করে অংকন মৃত্যুবরণ করে। এ ঘটনায় আমরা সাধারণ শিক্ষার্থী এবং অংকনের সহপাঠীরা চেষ্টা চালিয়েছি অংকনের প্রশ্নবিদ্ধ এ মৃত্যুর রহস্য জানার। এ যাত্রায় ইংরেজি বিভাগও আমাদের সাথে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু অংকনের পরিবার ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ধরনের সহায়তা করেনি বিধায় আজও অংকন ন্যায় বিচার পায়নি।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘এ বিদ্যাপীঠের দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে প্রতিটি অরাজকতার বিরুদ্ধে আপনার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ অংকন বিশ্বাসের অপমৃত্যুর তদন্ত নিয়ে আমাদের ভেতর আশার সঞ্চার ঘটিয়েছে। সর্বশেষ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম মেধাবী শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিচারের আওয়ায় নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি, এবং ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশনের শিক্ষার্থী মীমের সাথে ঘটে যাওয়া সকল অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে আপনার অবিচল। মনোভাব আমাদের কাছে আশা জাগানিয়া।’
বিচার চেয়ে অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আমরা সাধারণ শিক্ষার্থী এবং অংকনের সহপাঠীরা চাই অংকনের অস্বাভাবিক মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত হোক এবং অংকনের সাথে ঘটা অন্যায়ে জড়িতরা যথাযথ বিচার পাক। আমরা মনে করি একজন শিক্ষার্থীর অপমৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি মহান প্রতিষ্ঠান চুপ থাকতে পারে না। আমরা ৪ দশক পরও যুদ্ধাপরাধী ও বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার ও রায় কার্যকর হতে দেখেছি। তাই অংকনেরও ন্যায়বিচার পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করে আপনি ও আপনার নেতৃত্বাধীন প্রশাসন একটি অনন্য নজির স্থাপন করবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। তাই আপনার কাছে আমরা সেই দাবি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমাদের বিশ্বাস আপনার হাত ধরে এবার অংকন বিশ্বাস ন্যায়বিচার পাবে।’
এ বিষয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী সুমাইয়া সোমা বলেন, ‘আমরা প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থীর স্বাক্ষর গ্রহণ করেছি। অনলাইনেও এ ক্যাম্পেইন চালিয়েছি। আমরা চাই অংকনের মৃত্যুর সুষ্ঠু একটা তদন্ত হোক।’
ইংরেজি বিভাগের ১২ তম ব্যাচের লিজা কবির সুইটি বলেন, ‘অংকন যে আত্মহত্যা করেছে এটার কোনো প্রমাণ নেই। আমরা উপাচার্যের কাছে একটা অভিযোগপত্র জমা দিয়েছি, আমরা চাই এ মৃত্যুর আসল কারণ উদ্ঘাটন হোক। আমাদের বিভাগের একজন শিক্ষক বলেছেন, আমি মারা যাওয়ার আগে জানতে চাই, আমার ছাত্রীর সাথে আসলে কী হলো। তাই আমাদের এটাই অনুরোধ, আমাদের বান্ধবীর সঙ্গে কী হয়েছে সেটা জানা।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আরেক শিক্ষার্থী ইংরেজি বিভাগের ১২ তম আবর্তনের ছাত্রী অংকন বিশ্বাসের মৃত্যুর বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি ও উপাচার্যের কাছে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে বিভাগের ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্ত চত্বরে ও ইংরেজি বিভাগে এ গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচি শেষে শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল উপাচার্যের কাছে একটি অভিযোগপত্রসহ সব স্বাক্ষর জমা দেয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের নিয়মিত ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী। আপনি নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে,২০২২ সালের ৯ মে ইংরেজি বিভাগের উজ্জ্বল ও মেধাবী শিক্ষার্থী অংকন বিশ্বাসের এক রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে, যার তদন্ত আজও হয়নি। কৃতি ছাত্রী অংকন বিশ্বাস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়েরই আইন বিভাগের ছাত্র শাকিল আহমেদের দ্বারা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছিল।’
এতে আরও বলা হয়, ‘অবশেষে শাকিল আহমেদের নিজ গৃহে অবস্থানকালে অংকন ভয়াবহ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। টানা ১৫ দিন লাইফ সাপোর্টে অসহ্য যন্ত্রণা সহ্য করে অংকন মৃত্যুবরণ করে। এ ঘটনায় আমরা সাধারণ শিক্ষার্থী এবং অংকনের সহপাঠীরা চেষ্টা চালিয়েছি অংকনের প্রশ্নবিদ্ধ এ মৃত্যুর রহস্য জানার। এ যাত্রায় ইংরেজি বিভাগও আমাদের সাথে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু অংকনের পরিবার ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ধরনের সহায়তা করেনি বিধায় আজও অংকন ন্যায় বিচার পায়নি।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘এ বিদ্যাপীঠের দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে প্রতিটি অরাজকতার বিরুদ্ধে আপনার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ অংকন বিশ্বাসের অপমৃত্যুর তদন্ত নিয়ে আমাদের ভেতর আশার সঞ্চার ঘটিয়েছে। সর্বশেষ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম মেধাবী শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিচারের আওয়ায় নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি, এবং ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশনের শিক্ষার্থী মীমের সাথে ঘটে যাওয়া সকল অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে আপনার অবিচল। মনোভাব আমাদের কাছে আশা জাগানিয়া।’
বিচার চেয়ে অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আমরা সাধারণ শিক্ষার্থী এবং অংকনের সহপাঠীরা চাই অংকনের অস্বাভাবিক মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত হোক এবং অংকনের সাথে ঘটা অন্যায়ে জড়িতরা যথাযথ বিচার পাক। আমরা মনে করি একজন শিক্ষার্থীর অপমৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি মহান প্রতিষ্ঠান চুপ থাকতে পারে না। আমরা ৪ দশক পরও যুদ্ধাপরাধী ও বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার ও রায় কার্যকর হতে দেখেছি। তাই অংকনেরও ন্যায়বিচার পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করে আপনি ও আপনার নেতৃত্বাধীন প্রশাসন একটি অনন্য নজির স্থাপন করবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। তাই আপনার কাছে আমরা সেই দাবি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমাদের বিশ্বাস আপনার হাত ধরে এবার অংকন বিশ্বাস ন্যায়বিচার পাবে।’
এ বিষয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী সুমাইয়া সোমা বলেন, ‘আমরা প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থীর স্বাক্ষর গ্রহণ করেছি। অনলাইনেও এ ক্যাম্পেইন চালিয়েছি। আমরা চাই অংকনের মৃত্যুর সুষ্ঠু একটা তদন্ত হোক।’
ইংরেজি বিভাগের ১২ তম ব্যাচের লিজা কবির সুইটি বলেন, ‘অংকন যে আত্মহত্যা করেছে এটার কোনো প্রমাণ নেই। আমরা উপাচার্যের কাছে একটা অভিযোগপত্র জমা দিয়েছি, আমরা চাই এ মৃত্যুর আসল কারণ উদ্ঘাটন হোক। আমাদের বিভাগের একজন শিক্ষক বলেছেন, আমি মারা যাওয়ার আগে জানতে চাই, আমার ছাত্রীর সাথে আসলে কী হলো। তাই আমাদের এটাই অনুরোধ, আমাদের বান্ধবীর সঙ্গে কী হয়েছে সেটা জানা।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫