নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বড় কারণ সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল তথ্য প্রচার। যদিও মাত্র ৯৩ শতাংশ মানুষই সামাজিক মাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্বাস করেন না।
মানবাধিকার সংগঠন আর্টিকেল নাইনটিনের এক জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
আর্টিকেল নাইনটিনের জরিপে দেখা গেছে, ৮৬ শতাংশ মানুষ মনে করেন, সাম্প্রদায়িক সহিংসতার পেছনে বড় প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে ভুল তথ্য প্রচার। যাঁরা সামাজিক মাধ্যমে সংবাদ দেখেন, তাঁদের মধ্যে মাত্র ১৬ দশমিক ৩ শতাংশের ভুল তথ্য বোঝার সামর্থ্য আছে। আর ৭৯ দশমিক ১ শতাংশ কখনো কখনো ভুল তথ্য বুঝতে পারেন। কিন্তু সব সময় নয়।
সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটেছে এমন পাঁচ জেলার ৫০ জনের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে এ জরিপ করা হয়। এতে দেখা গেছে, ৭৬ শতাংশ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসা বিভিন্ন সংবাদ দেখেন, পড়েন এবং শোনে। কিন্তু এসব সংবাদ বিশ্বাস করে মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ।
আলোচনা সভায় আর্টিকেল নাইনটিন দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘শুধু ভুল তথ্যই সাম্প্রদায়িক সহিংসতার কারণ, এমন নয়। ফেসবুকে একটা জিনিস বেরিয়েছে, সেটিকে একটা রূপ দিতে হলে তার একটা পরিকল্পনা দরকার, ষড়যন্ত্র দরকার, সংগঠন দরকার, মানুষ দরকার। একটা কিছু ছড়িয়ে গেলেই সব মানুষ মোটিভেট হলো, তা নয়। কেউ না কেউ এর পেছনে কাজ করছে, তারাই সংগঠিত করছে, তারা মোটিভেট করছে। ওই যে একটা জিনিস বেরিয়েছে, সেটাও কিন্তু ওরাই দিয়েছে। ফলে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার জন্য একটা সাংগঠনিক চেষ্টা থাকে। এর পেছনে রাজনীতি জড়িত থাকতে পারে, স্থানীয় নির্বাচন জড়িত থাকতে পারে, জমিজমার কারণেও এমনটা হতে পারে।’
সাংবাদিক মিথিলা ফারজানা কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘অনেকেই ভাবেন শুধু গ্রামের লোকেরাই যাচাই বাছাই ছাড়া সামাজিক মাধ্যমে যা দেখে তা বিশ্বাস করে। কিন্তু আসলে তা নয়। ঢাকা শহরে প্রাণকেন্দ্রে বসেও অনেকে ভুল তথ্য ছড়ায় এবং তা বিশ্বাস করে। এর ফলে নানা ধরনের ঘটনাও ঘটে, অঘটনও ঘটে।’
বক্তারা সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বন্ধে বিভিন্ন করণীয় তুলে ধরেন। সভায় আর্টিকেল নাইনটিনের কর্মকর্তা এবং সংবাদকর্মীরা অংশ নেন।
দেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বড় কারণ সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল তথ্য প্রচার। যদিও মাত্র ৯৩ শতাংশ মানুষই সামাজিক মাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্বাস করেন না।
মানবাধিকার সংগঠন আর্টিকেল নাইনটিনের এক জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
আর্টিকেল নাইনটিনের জরিপে দেখা গেছে, ৮৬ শতাংশ মানুষ মনে করেন, সাম্প্রদায়িক সহিংসতার পেছনে বড় প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে ভুল তথ্য প্রচার। যাঁরা সামাজিক মাধ্যমে সংবাদ দেখেন, তাঁদের মধ্যে মাত্র ১৬ দশমিক ৩ শতাংশের ভুল তথ্য বোঝার সামর্থ্য আছে। আর ৭৯ দশমিক ১ শতাংশ কখনো কখনো ভুল তথ্য বুঝতে পারেন। কিন্তু সব সময় নয়।
সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটেছে এমন পাঁচ জেলার ৫০ জনের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে এ জরিপ করা হয়। এতে দেখা গেছে, ৭৬ শতাংশ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসা বিভিন্ন সংবাদ দেখেন, পড়েন এবং শোনে। কিন্তু এসব সংবাদ বিশ্বাস করে মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ।
আলোচনা সভায় আর্টিকেল নাইনটিন দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘শুধু ভুল তথ্যই সাম্প্রদায়িক সহিংসতার কারণ, এমন নয়। ফেসবুকে একটা জিনিস বেরিয়েছে, সেটিকে একটা রূপ দিতে হলে তার একটা পরিকল্পনা দরকার, ষড়যন্ত্র দরকার, সংগঠন দরকার, মানুষ দরকার। একটা কিছু ছড়িয়ে গেলেই সব মানুষ মোটিভেট হলো, তা নয়। কেউ না কেউ এর পেছনে কাজ করছে, তারাই সংগঠিত করছে, তারা মোটিভেট করছে। ওই যে একটা জিনিস বেরিয়েছে, সেটাও কিন্তু ওরাই দিয়েছে। ফলে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার জন্য একটা সাংগঠনিক চেষ্টা থাকে। এর পেছনে রাজনীতি জড়িত থাকতে পারে, স্থানীয় নির্বাচন জড়িত থাকতে পারে, জমিজমার কারণেও এমনটা হতে পারে।’
সাংবাদিক মিথিলা ফারজানা কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘অনেকেই ভাবেন শুধু গ্রামের লোকেরাই যাচাই বাছাই ছাড়া সামাজিক মাধ্যমে যা দেখে তা বিশ্বাস করে। কিন্তু আসলে তা নয়। ঢাকা শহরে প্রাণকেন্দ্রে বসেও অনেকে ভুল তথ্য ছড়ায় এবং তা বিশ্বাস করে। এর ফলে নানা ধরনের ঘটনাও ঘটে, অঘটনও ঘটে।’
বক্তারা সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বন্ধে বিভিন্ন করণীয় তুলে ধরেন। সভায় আর্টিকেল নাইনটিনের কর্মকর্তা এবং সংবাদকর্মীরা অংশ নেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২০ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২০ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২০ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২০ দিন আগে