ঢাবি সংবাদদাতা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডে গাফিলতি ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছে সংগঠনটি। আজ শনিবার (৩১ মে) দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস।
ছাত্রদলের দাবি, ১৩ মে রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ফটকে সাম্যকে পরিকল্পিতভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। ঘটনাস্থলের আশপাশে পুলিশ সদস্যরা থাকলেও হামলাকারীদের তাঁরা আটক করেননি। বরং পালাতে সহায়তা করেছেন বলে অভিযোগ তাঁদের।
সংগঠনটি জানায়, হত্যার পর অপরাধস্থল সুরক্ষিত রাখা হয়নি। আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজও জোগাড় করা যায়নি। তাদের প্রশ্ন, এসব অব্যবস্থাপনা কি ইচ্ছাকৃত ছিল?
ছাত্রদল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের বক্তব্যকে বিভ্রান্তিকর ও অস্পষ্ট বলে উল্লেখ করে বলছে, হত্যাকাণ্ডকে ‘টেজারগান’ নিয়ে তুচ্ছ দ্বন্দ্ব বলে ব্যাখ্যা দিয়ে মূল ঘটনা আড়াল করার চেষ্টা হয়েছে।
২৮ মে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি জানায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনাটি তাৎক্ষণিক ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। হত্যার ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তারের পর ডিএমপি এই সংবাদ সম্মেলন করে।
অথচ চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, সাম্যকে পেশাদার কৌশলে ফেমোরাল আর্টারিতে ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে কয়েক মিনিটেই তাঁর মৃত্যু ঘটে।
সংগঠনটির অভিযোগ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় ছাত্রলীগের একটি চিহ্নিত অংশ মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। প্রশাসনের একটি অংশ তাদের প্রশ্রয় দেয়। সাম্য হত্যাকাণ্ডের পেছনে এই সিন্ডিকেটও থাকতে পারে বলে দাবি তাদের।
সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করে। তাদের ভাষ্য, হত্যাকাণ্ডের পর উপাচার্য ও প্রক্টরের আচরণ ছিল অমানবিক। প্রশাসন দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে বরং নিহতের পরিবার ও সহযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছে।
ছাত্রদল জানায়, বারবার দাবি জানানো হলেও ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করেনি প্রশাসন। সংগঠনের দাবি, তারা নির্বাচনের জন্য গঠনতন্ত্র সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে এবং সব সময় সহনশীল পরিবেশ তৈরিতে প্রশাসনকে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন।
তাদের মতে, সাম্য হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রশ্নবিদ্ধ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখন সেটিকে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের বিকল্প হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে।
ছাত্রদলের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে তাদের নেতাকর্মীরা এখনো হয়রানির শিকার হচ্ছেন। হল প্রশাসন আসন বরাদ্দে বৈষম্যমূলক আচরণ করছে। ফলে ছাত্রদলের অনেকে বৈধভাবে হলে থাকতে পারছেন না। তারা জানায়, হলগুলোতে দলীয় স্লোগান লেখা হচ্ছে দেয়ালে।
ছাত্রদল সাম্য হত্যার নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও দ্রুত তদন্ত দাবি করেছে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডে গাফিলতি ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছে সংগঠনটি। আজ শনিবার (৩১ মে) দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস।
ছাত্রদলের দাবি, ১৩ মে রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ফটকে সাম্যকে পরিকল্পিতভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। ঘটনাস্থলের আশপাশে পুলিশ সদস্যরা থাকলেও হামলাকারীদের তাঁরা আটক করেননি। বরং পালাতে সহায়তা করেছেন বলে অভিযোগ তাঁদের।
সংগঠনটি জানায়, হত্যার পর অপরাধস্থল সুরক্ষিত রাখা হয়নি। আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজও জোগাড় করা যায়নি। তাদের প্রশ্ন, এসব অব্যবস্থাপনা কি ইচ্ছাকৃত ছিল?
ছাত্রদল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের বক্তব্যকে বিভ্রান্তিকর ও অস্পষ্ট বলে উল্লেখ করে বলছে, হত্যাকাণ্ডকে ‘টেজারগান’ নিয়ে তুচ্ছ দ্বন্দ্ব বলে ব্যাখ্যা দিয়ে মূল ঘটনা আড়াল করার চেষ্টা হয়েছে।
২৮ মে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি জানায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনাটি তাৎক্ষণিক ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। হত্যার ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তারের পর ডিএমপি এই সংবাদ সম্মেলন করে।
অথচ চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, সাম্যকে পেশাদার কৌশলে ফেমোরাল আর্টারিতে ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে কয়েক মিনিটেই তাঁর মৃত্যু ঘটে।
সংগঠনটির অভিযোগ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় ছাত্রলীগের একটি চিহ্নিত অংশ মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। প্রশাসনের একটি অংশ তাদের প্রশ্রয় দেয়। সাম্য হত্যাকাণ্ডের পেছনে এই সিন্ডিকেটও থাকতে পারে বলে দাবি তাদের।
সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করে। তাদের ভাষ্য, হত্যাকাণ্ডের পর উপাচার্য ও প্রক্টরের আচরণ ছিল অমানবিক। প্রশাসন দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে বরং নিহতের পরিবার ও সহযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছে।
ছাত্রদল জানায়, বারবার দাবি জানানো হলেও ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করেনি প্রশাসন। সংগঠনের দাবি, তারা নির্বাচনের জন্য গঠনতন্ত্র সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে এবং সব সময় সহনশীল পরিবেশ তৈরিতে প্রশাসনকে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন।
তাদের মতে, সাম্য হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রশ্নবিদ্ধ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখন সেটিকে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের বিকল্প হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে।
ছাত্রদলের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে তাদের নেতাকর্মীরা এখনো হয়রানির শিকার হচ্ছেন। হল প্রশাসন আসন বরাদ্দে বৈষম্যমূলক আচরণ করছে। ফলে ছাত্রদলের অনেকে বৈধভাবে হলে থাকতে পারছেন না। তারা জানায়, হলগুলোতে দলীয় স্লোগান লেখা হচ্ছে দেয়ালে।
ছাত্রদল সাম্য হত্যার নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও দ্রুত তদন্ত দাবি করেছে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫