নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘অগ্নি দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তি ও ভবন মালিকদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হলে অগ্নিকাণ্ড ও মৃত্যুর ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করা সম্ভব হবে। দিনের পর দিন দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। একের পর এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মামলা হয়নি। আবার দু-একটি ক্ষেত্রে মামলা হলেও সাজার কোনো নজির নেই।
আজ রোববার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সভাকক্ষে দুপুর আড়াইটার দিকে ‘অগ্নি দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তির প্রাণহানির শেষ কোথায়’ শীর্ষক এক সাংবাদিক সম্মেলনে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান একথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য মো. সেলিম রেজা, সদস্য ড. তানিয়া হক ও মো. আমিনুল ইসলাম ও পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আরফান আশিক।
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, একটি ভবনের অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি দপ্তর সমূহকে জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা একান্তই প্রয়োজন। এ ধরনের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জরিমানার ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। আমাদের আইনেও বিস্তারিত উল্লেখ আছে, কিন্তু প্রয়োগ ঠিকমতো হচ্ছে না। এটিই সমস্যা জিইয়ে রাখছে। সরকারি নিয়ন্ত্রণ সংস্থার উদাসীনতা, ম্যানেজ হওয়ার প্রবণতা ও দায়িত্বহীনতা প্রতীয়মান হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে দায়ীদের চিহ্নিত করা হলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বিগত বছরগুলোতে সংঘটিত বড় বড় অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনাগুলো থেকে আমরা যথাযথ শিক্ষা গ্রহণ করিনি। কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।
অগ্নিকাণ্ড বিষয়ে দেশে ২২টি আইন এবং হাইকোর্টের একটি জাজমেন্ট আছে। সে অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রণীত আইন কাঠামোতে লাইসেন্স প্রদানের সময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যথাযথ মনিটরিং না করেই লাইসেন্স দিয়ে থাকেন। কঠোরতার সঙ্গে সকল সেপটিক মেজারস পরিবীক্ষণ করে লাইসেন্স প্রদান বাধ্যতামূলক করতে হবে।
অন্যদিকে, প্রতিটি অগ্নিকাণ্ডের পর পরই একাধিক সংস্থা তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিছুদিন ঘটনাগুলোর ওপরে আলোচনা-সমালোচনা হয়। বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলোর তদন্ত প্রতিবেদন আনুষ্ঠানিকতায় আবদ্ধ হয়ে পড়ে।
অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়া এবং সুপারিশমালা বাস্তবায়িত না হওয়ায় ঘটনাগুলো চলতে থাকে।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘অগ্নি দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তি ও ভবন মালিকদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হলে অগ্নিকাণ্ড ও মৃত্যুর ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করা সম্ভব হবে। দিনের পর দিন দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। একের পর এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মামলা হয়নি। আবার দু-একটি ক্ষেত্রে মামলা হলেও সাজার কোনো নজির নেই।
আজ রোববার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সভাকক্ষে দুপুর আড়াইটার দিকে ‘অগ্নি দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তির প্রাণহানির শেষ কোথায়’ শীর্ষক এক সাংবাদিক সম্মেলনে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান একথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য মো. সেলিম রেজা, সদস্য ড. তানিয়া হক ও মো. আমিনুল ইসলাম ও পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আরফান আশিক।
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, একটি ভবনের অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি দপ্তর সমূহকে জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা একান্তই প্রয়োজন। এ ধরনের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জরিমানার ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। আমাদের আইনেও বিস্তারিত উল্লেখ আছে, কিন্তু প্রয়োগ ঠিকমতো হচ্ছে না। এটিই সমস্যা জিইয়ে রাখছে। সরকারি নিয়ন্ত্রণ সংস্থার উদাসীনতা, ম্যানেজ হওয়ার প্রবণতা ও দায়িত্বহীনতা প্রতীয়মান হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে দায়ীদের চিহ্নিত করা হলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বিগত বছরগুলোতে সংঘটিত বড় বড় অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনাগুলো থেকে আমরা যথাযথ শিক্ষা গ্রহণ করিনি। কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।
অগ্নিকাণ্ড বিষয়ে দেশে ২২টি আইন এবং হাইকোর্টের একটি জাজমেন্ট আছে। সে অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রণীত আইন কাঠামোতে লাইসেন্স প্রদানের সময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যথাযথ মনিটরিং না করেই লাইসেন্স দিয়ে থাকেন। কঠোরতার সঙ্গে সকল সেপটিক মেজারস পরিবীক্ষণ করে লাইসেন্স প্রদান বাধ্যতামূলক করতে হবে।
অন্যদিকে, প্রতিটি অগ্নিকাণ্ডের পর পরই একাধিক সংস্থা তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিছুদিন ঘটনাগুলোর ওপরে আলোচনা-সমালোচনা হয়। বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলোর তদন্ত প্রতিবেদন আনুষ্ঠানিকতায় আবদ্ধ হয়ে পড়ে।
অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়া এবং সুপারিশমালা বাস্তবায়িত না হওয়ায় ঘটনাগুলো চলতে থাকে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫