নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, উন্নত দেশের পাশাপাশি মানবিক রাষ্ট্রও গঠন করতে চাই আমরা। অনেক উন্নত দেশে আমরা দেখি বয়স হলে মা- বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সন্তানরা মা-বাবাকে রেখে দূরে চলে যায়। প্রতিবেশীরা তাঁদের ফোন করে জানায় তোমার মা বা বাবা বাসায় মরে পড়ে আছে। মৃতদেহ পঁচে গন্ধ বের হচ্ছে আমাদের দেশটা এ রকম দেখতে চাই না আমরা। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তরুণদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন তিনি। ‘বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, তারুণ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভাটি রোববার (২৯ আগস্ট) বিকেলে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম জুমে অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধু যদি আপস করতেন তাহলে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন। তিনি তা করেননি। কারণ তিনি জানতেন পাকিস্তান দিয়ে মানুষের উন্নতি হবে না। শিক্ষা ও প্রযুক্তির বিকাশ হবে না। তিনি বলেছিলেন, ‘তোমাদের যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত হও।’ বঙ্গবন্ধুর এই আহ্বানে শুধু অস্ত্রের কথা বলেননি, তিনি যেকোনো প্রযুক্তির কথাও বলেছেন। বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী নেতৃত্বের ফসল স্বাধীন দেশ ও আজকের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।
সভায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন প্রযুক্তিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন সেই নেতা যিনি একটি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব পেয়ে অবৈতনিক শিক্ষা ও শিক্ষা উপকরণসহ যা যা করা দরকার তার সব করেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজকের এই অগ্রগতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় একশ্রেণির মানুষ বলেছে দেশ স্বাধীন হবে না। কিন্তু তরুণেরা তাঁদের কথা শোনেনি তাঁরা বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে যুদ্ধ নেমেছে তাই আজ আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি নিরস্ত্র জাতির তরুণদের মধ্য একটি সর্বাত্মক ও সশস্ত্র দল গঠন করে একটি নতুন দেশ উপহার দিয়েছেন। ৭০'র নির্বাচনী বক্তৃতায় তিনি শিক্ষা ও প্রযুক্তির উন্নতির কথা বলেছেন। বঙ্গবন্ধুর তথ্য প্রযুক্তির পৃষ্ঠপোষকতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ হলো ১৯৭২ সালে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর জন্য তিনি প্রযুক্তি ভিত্তিক একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। এর প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. কুদরত-ই–খুদা। শুধু তাই নয় তিনি নিজের মেয়েকে একজন পরমাণু বিজ্ঞানীর সঙ্গে বিয়ে দিয়েছেন। এসবের মাধ্যমেই বোঝা যায়, বঙ্গবন্ধু প্রকৃত জ্ঞানী এবং মেধাবীদের কতটা সমাদর করতেন।
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও অংশ নেন সাংসদ নাহিম রাজ্জাক, এফবিসিসিআই পরিচালক সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আব্দুল্লাহ প্রমূখ।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, উন্নত দেশের পাশাপাশি মানবিক রাষ্ট্রও গঠন করতে চাই আমরা। অনেক উন্নত দেশে আমরা দেখি বয়স হলে মা- বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সন্তানরা মা-বাবাকে রেখে দূরে চলে যায়। প্রতিবেশীরা তাঁদের ফোন করে জানায় তোমার মা বা বাবা বাসায় মরে পড়ে আছে। মৃতদেহ পঁচে গন্ধ বের হচ্ছে আমাদের দেশটা এ রকম দেখতে চাই না আমরা। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তরুণদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন তিনি। ‘বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, তারুণ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভাটি রোববার (২৯ আগস্ট) বিকেলে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম জুমে অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধু যদি আপস করতেন তাহলে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন। তিনি তা করেননি। কারণ তিনি জানতেন পাকিস্তান দিয়ে মানুষের উন্নতি হবে না। শিক্ষা ও প্রযুক্তির বিকাশ হবে না। তিনি বলেছিলেন, ‘তোমাদের যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত হও।’ বঙ্গবন্ধুর এই আহ্বানে শুধু অস্ত্রের কথা বলেননি, তিনি যেকোনো প্রযুক্তির কথাও বলেছেন। বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী নেতৃত্বের ফসল স্বাধীন দেশ ও আজকের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।
সভায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন প্রযুক্তিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন সেই নেতা যিনি একটি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব পেয়ে অবৈতনিক শিক্ষা ও শিক্ষা উপকরণসহ যা যা করা দরকার তার সব করেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজকের এই অগ্রগতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় একশ্রেণির মানুষ বলেছে দেশ স্বাধীন হবে না। কিন্তু তরুণেরা তাঁদের কথা শোনেনি তাঁরা বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে যুদ্ধ নেমেছে তাই আজ আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি নিরস্ত্র জাতির তরুণদের মধ্য একটি সর্বাত্মক ও সশস্ত্র দল গঠন করে একটি নতুন দেশ উপহার দিয়েছেন। ৭০'র নির্বাচনী বক্তৃতায় তিনি শিক্ষা ও প্রযুক্তির উন্নতির কথা বলেছেন। বঙ্গবন্ধুর তথ্য প্রযুক্তির পৃষ্ঠপোষকতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ হলো ১৯৭২ সালে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর জন্য তিনি প্রযুক্তি ভিত্তিক একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। এর প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. কুদরত-ই–খুদা। শুধু তাই নয় তিনি নিজের মেয়েকে একজন পরমাণু বিজ্ঞানীর সঙ্গে বিয়ে দিয়েছেন। এসবের মাধ্যমেই বোঝা যায়, বঙ্গবন্ধু প্রকৃত জ্ঞানী এবং মেধাবীদের কতটা সমাদর করতেন।
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও অংশ নেন সাংসদ নাহিম রাজ্জাক, এফবিসিসিআই পরিচালক সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আব্দুল্লাহ প্রমূখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫