নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
প্রাতিষ্ঠানিক কোনো বিদ্যা না থাকলেও সামান্য অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে, মাদকাসক্ত ও অসহায় ব্যক্তিদের অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে বাসায় নিয়ে যেতেন। এরপর ব্লাড ব্যাগে করে তাঁদের রক্ত নিয়ে, মাছ-মাংসের সঙ্গে ফ্রিজে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন ব্লাড ব্যাংকে বিক্রি করতেন আব্দুল জলিল (৪০) নামের এক ব্যক্তি।
গতকাল বুধবার রাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর পুলিশকে এসব তথ্য দিয়েছেন তিনি। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। আদালত পরিচালনা করেন সাভার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইসমাইল হোসেন।
গ্রেপ্তার আব্দুল জলিলের বাড়ি পাবনার চাটমোহরে। তিনি প্রায় দুই বছর ধরে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে সাভার পৌর এলাকার তালবাগের একটি ভাড়া বাসায় থেকে অবৈধভাবে রক্তের ব্যবসা করে আসছিলেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ‘রেডিয়াম ব্লাড ব্যাংক ও ট্রান্সফিউশন সেন্টার’ নামের তাঁর একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাসেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন মাদকাসক্তের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল রাতে আব্দুল জলিলের বাসায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর বাসার ফ্রিজ থেকে মাছ-মাংসের সঙ্গে রাখা ১০ ব্যাগ রক্ত, আর রক্ত বেড় করার সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। পরে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে ঘটনাস্থলে ভ্রাম্যমাণ আদালত গিয়ে জলিলকে সাজা দেন।’
এদিকে ওই রক্ত মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর বলে জানিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আব্দুল জলিলের রক্ত সংগ্রহ করার মতো প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা এবং তা বাজারজাত করার সরকারি কোনো অনুমোদন ছিল না। নিরাপদ রক্তের জন্য একজন মানুষের দেহ থেকে রক্ত বের করার পর যেসব পরীক্ষা করার কথা, তা না করেই তিনি রক্তের ব্যাগে সব সঠিক আছে বলে লিখে বিভিন্ন ব্লাড ব্যাংকে সরবরাহ করতেন। সুস্থ হওয়ার জন্য কোনো মানুষ এই রক্ত নিলে, তার অন্য রোগে আক্রান্ত হওয়াসহ মৃত্যুও হতে পারে।’
পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার আব্দুল জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এক সময় ব্লাড ব্যাংকে চাকরি করতাম। সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দুই বছর ধরে রক্তের ব্যবসা করে আসছিলাম। আমি মাদকাসক্ত, ভিক্ষুক ও অসহায় লোকদের বাসায় নিয়ে, তাঁদের কাছ থেকে রক্ত সংগ্রহ করতাম। বিনিময়ে নেগেটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ রক্তের জন্য ১ হাজার ২০০ টাকা আর পজিটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ রক্তের জন্য ৭০০ টাকা করে দিতাম। এরপর তা আমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহ করতাম।’
প্রাতিষ্ঠানিক কোনো বিদ্যা না থাকলেও সামান্য অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে, মাদকাসক্ত ও অসহায় ব্যক্তিদের অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে বাসায় নিয়ে যেতেন। এরপর ব্লাড ব্যাগে করে তাঁদের রক্ত নিয়ে, মাছ-মাংসের সঙ্গে ফ্রিজে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন ব্লাড ব্যাংকে বিক্রি করতেন আব্দুল জলিল (৪০) নামের এক ব্যক্তি।
গতকাল বুধবার রাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর পুলিশকে এসব তথ্য দিয়েছেন তিনি। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। আদালত পরিচালনা করেন সাভার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইসমাইল হোসেন।
গ্রেপ্তার আব্দুল জলিলের বাড়ি পাবনার চাটমোহরে। তিনি প্রায় দুই বছর ধরে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে সাভার পৌর এলাকার তালবাগের একটি ভাড়া বাসায় থেকে অবৈধভাবে রক্তের ব্যবসা করে আসছিলেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ‘রেডিয়াম ব্লাড ব্যাংক ও ট্রান্সফিউশন সেন্টার’ নামের তাঁর একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাসেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন মাদকাসক্তের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল রাতে আব্দুল জলিলের বাসায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর বাসার ফ্রিজ থেকে মাছ-মাংসের সঙ্গে রাখা ১০ ব্যাগ রক্ত, আর রক্ত বেড় করার সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। পরে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে ঘটনাস্থলে ভ্রাম্যমাণ আদালত গিয়ে জলিলকে সাজা দেন।’
এদিকে ওই রক্ত মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর বলে জানিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আব্দুল জলিলের রক্ত সংগ্রহ করার মতো প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা এবং তা বাজারজাত করার সরকারি কোনো অনুমোদন ছিল না। নিরাপদ রক্তের জন্য একজন মানুষের দেহ থেকে রক্ত বের করার পর যেসব পরীক্ষা করার কথা, তা না করেই তিনি রক্তের ব্যাগে সব সঠিক আছে বলে লিখে বিভিন্ন ব্লাড ব্যাংকে সরবরাহ করতেন। সুস্থ হওয়ার জন্য কোনো মানুষ এই রক্ত নিলে, তার অন্য রোগে আক্রান্ত হওয়াসহ মৃত্যুও হতে পারে।’
পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার আব্দুল জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এক সময় ব্লাড ব্যাংকে চাকরি করতাম। সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দুই বছর ধরে রক্তের ব্যবসা করে আসছিলাম। আমি মাদকাসক্ত, ভিক্ষুক ও অসহায় লোকদের বাসায় নিয়ে, তাঁদের কাছ থেকে রক্ত সংগ্রহ করতাম। বিনিময়ে নেগেটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ রক্তের জন্য ১ হাজার ২০০ টাকা আর পজিটিভ গ্রুপের এক ব্যাগ রক্তের জন্য ৭০০ টাকা করে দিতাম। এরপর তা আমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহ করতাম।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫