নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১/১১ ছিল একটা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, আসলে শেখ হাসিনাকে হটানোর প্রয়াস ছিল সেটা (এক ঢিলে দুই পাখি)। খালেদা জিয়াকে হটাবার যথেষ্ট কারণ খালেদা জিয়া ও তার পুত্র তৈরি করেছিল তাঁদের পাঁচ বছরের শাসনামলে। কিন্তু শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের কোন কারণ বা ক্ষেত্র ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।
রোববার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ১১ জুন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারামুক্তি ও গণতন্ত্রের মুক্তির দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এমন মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
শেখ পরশ বলেন, ‘আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে টার্গেট করা হয়েছিল ভিন্ন কারণে। কারণ তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা, তিনি একজন দেশপ্রেমী নেত্রী এবং তিনি পশ্চিমা শাসকদের রক্তচক্ষু ভয় করেন না। শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য হাজির করা হয় ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও দেশবাসীর আন্দোলন, আপসহীন মনোভাব এবং অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। আমি গর্ব করে বলতে পারি যে, যুবলীগের নেতা-কর্মীরা তখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলনে সাহসী এবং বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’
শেখ হাসিনা সেই দিন মুক্তি পেয়েছিলেন বলেই আমরা একটা দেশপ্রেমী সরকার পেয়েছি উল্লেখ করে যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের একমাত্র দেশপ্রেমী সরকার। কিন্তু আজও একটা সুযোগ সন্ধানী মহল এবং বিএনপি তাদের সংকীর্ণ, আত্মকেন্দ্রিক ও পশ্চাৎপদ রাজনীতির কারণে আমাদের দেশপ্রেমী সরকারকে উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ১১ জুন শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে আসে। বিকাশ ঘটে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাঙালির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়। সেই থেকেই তিনি আমাদের গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা, মাদার অব হিউম্যানিটি, জননেত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি জামায়াত জোটের অপশাসনের কারণেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ওয়ান ইলেভেন এসেছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের একতরফা সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশে জারি হয় জরুরি অবস্থা। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আবরণে গঠিত হয় সেনানিয়ন্ত্রিত ‘অন্তবর্তীকালীন সরকার’।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা যখন বিদেশে ছিলেন তখনো সংগ্রাম করেছেন। দেশের মধ্যে সেই কৈশোর থেকেই নানা আন্দোলন-সংগ্রামে সম্পৃক্ত ছিলেন। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার পর থেকে আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে এই দেশের প্রধান নেত্রী হিসেবে গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আজকেও সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন গণতন্ত্রকে নিষ্কণ্টক করতে। স্বাধীনতাবিরোধী সেই একই অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছেন।’
শিক্ষামন্ত্রী যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, যারা একাত্তর, পঁচাত্তরের হত্যাকারী, ২০০১-২০০৬ সালের হত্যাকারী সেই হত্যাকারীরাই আবার আস্ফালন করছে। এই বাংলাদেশ বহু শহীদের রক্তে রঞ্জিত বাংলাদেশ। তাদের রক্তে এই মাটি পবিত্র হয়েছে। এই পবিত্র মাটিতে ঘাতক ও ষড়যন্ত্রকারীর কোন স্থান হতে পারে না। অতএব, সকল ষড়যন্ত্রকারী ঘাতককে এই পবিত্র মাটি থেকে সমূলে উৎখাত করার জন্য আওয়ামী যুবলীগসহ সকল নেতা-কর্মীকে স্বাধীনতার পক্ষে সকল মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী।
১/১১ ছিল একটা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, আসলে শেখ হাসিনাকে হটানোর প্রয়াস ছিল সেটা (এক ঢিলে দুই পাখি)। খালেদা জিয়াকে হটাবার যথেষ্ট কারণ খালেদা জিয়া ও তার পুত্র তৈরি করেছিল তাঁদের পাঁচ বছরের শাসনামলে। কিন্তু শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের কোন কারণ বা ক্ষেত্র ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।
রোববার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ১১ জুন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারামুক্তি ও গণতন্ত্রের মুক্তির দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এমন মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
শেখ পরশ বলেন, ‘আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে টার্গেট করা হয়েছিল ভিন্ন কারণে। কারণ তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা, তিনি একজন দেশপ্রেমী নেত্রী এবং তিনি পশ্চিমা শাসকদের রক্তচক্ষু ভয় করেন না। শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য হাজির করা হয় ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও দেশবাসীর আন্দোলন, আপসহীন মনোভাব এবং অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। আমি গর্ব করে বলতে পারি যে, যুবলীগের নেতা-কর্মীরা তখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলনে সাহসী এবং বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’
শেখ হাসিনা সেই দিন মুক্তি পেয়েছিলেন বলেই আমরা একটা দেশপ্রেমী সরকার পেয়েছি উল্লেখ করে যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের একমাত্র দেশপ্রেমী সরকার। কিন্তু আজও একটা সুযোগ সন্ধানী মহল এবং বিএনপি তাদের সংকীর্ণ, আত্মকেন্দ্রিক ও পশ্চাৎপদ রাজনীতির কারণে আমাদের দেশপ্রেমী সরকারকে উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ১১ জুন শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে আসে। বিকাশ ঘটে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাঙালির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়। সেই থেকেই তিনি আমাদের গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা, মাদার অব হিউম্যানিটি, জননেত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি জামায়াত জোটের অপশাসনের কারণেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ওয়ান ইলেভেন এসেছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের একতরফা সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশে জারি হয় জরুরি অবস্থা। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আবরণে গঠিত হয় সেনানিয়ন্ত্রিত ‘অন্তবর্তীকালীন সরকার’।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা যখন বিদেশে ছিলেন তখনো সংগ্রাম করেছেন। দেশের মধ্যে সেই কৈশোর থেকেই নানা আন্দোলন-সংগ্রামে সম্পৃক্ত ছিলেন। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার পর থেকে আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে এই দেশের প্রধান নেত্রী হিসেবে গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আজকেও সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন গণতন্ত্রকে নিষ্কণ্টক করতে। স্বাধীনতাবিরোধী সেই একই অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছেন।’
শিক্ষামন্ত্রী যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, যারা একাত্তর, পঁচাত্তরের হত্যাকারী, ২০০১-২০০৬ সালের হত্যাকারী সেই হত্যাকারীরাই আবার আস্ফালন করছে। এই বাংলাদেশ বহু শহীদের রক্তে রঞ্জিত বাংলাদেশ। তাদের রক্তে এই মাটি পবিত্র হয়েছে। এই পবিত্র মাটিতে ঘাতক ও ষড়যন্ত্রকারীর কোন স্থান হতে পারে না। অতএব, সকল ষড়যন্ত্রকারী ঘাতককে এই পবিত্র মাটি থেকে সমূলে উৎখাত করার জন্য আওয়ামী যুবলীগসহ সকল নেতা-কর্মীকে স্বাধীনতার পক্ষে সকল মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫