নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা আইনজীবী সমিতির ২০২৩-২০২৪ সালের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি–জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল। অন্যদিকে নীল প্যানেল নামে পরিচিত এই দলের ভোট বর্জনের পরও দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে ভোটগ্রহণ।
গতকাল বুধবার রাত ১০টায় ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী ঐক্য প্যানেল।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাচ্ছেন। তবে প্রথম দিনের মতো উৎসাহ উদ্দীপনা নেই। বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের আইনজীবীরা লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট চাচ্ছেন না। আবার প্রার্থীদের কেউ ভোটকেন্দ্রের আশপাশে নেই। আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলের প্রার্থীরা ও তাদের সমর্থকেরা ভোটারদের কাছে একতরফা ভোট চাচ্ছেন।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ওমর ফারুক ফারুকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথম দিন নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি হয়েছে। সরকারি দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন আইনজীবী সমন্বয়ে পরিষদ নির্বাচনে কারচুপি করেছে। প্রায় এক হাজারের মতো ভোট অতিরিক্ত দেখানো হয়েছে। এই কারণে নির্বাচন বর্জনের ডাক দেওয়া হয়েছে।’
বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী আব্দুর রশিদ মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দল ভোট বর্জনের ডাক দিয়েছে। যে কারণে আমরা ভোটকেন্দ্রের পাশে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট চাচ্ছি না।’
এদিকে নির্বাচন পরিচালনায় অনিয়মের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিনিয়র অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আবু। তিনি বলেন, ‘মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ এনে নির্বাচনকে বিতর্কিত করার জন্য বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য প্যানেল নির্বাচন বর্জনের ডাক দিয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৯টা থেকে দুপুরে এক ঘণ্টার বিরতিসহ বিকেল ৫টা পর্যন্ত উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম দিনে ৫ হাজার ২৮ জন আইনজীবী ভোট দেন। এবার ১৯ হাজার ৬২৯ জন আইনজীবী ভোটার রয়েছেন।’
কার্যকরী পরিষদের ২৩টি পদের জন্য বরাবরের মতো এবারও বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতৃত্বে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। অন্যদিকে বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন প্যানেল সাদা প্যানেল নামে পরিচিত এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন প্যানেল নীল প্যানেল নামে পরিচিত। প্রত্যেকটি প্যানেলেই ২৩টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রার্থী দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলে সভাপতি পদে অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মামুন ও সাধারণ সম্পাদক পদে খন্দকার গোলাম কিবরিয়া জুবায়ের প্রতিবন্ধিতা করছেন। অন্যদিকে বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলে সভাপতি পদে মো. খোরশেদ মিয়া আলম ও সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সাদা প্যানেল থেকে সম্পাদকীয় পদের প্রার্থীরা হলেন—সিনিয়র সহসভাপতি রুমানা জামান ঋতু, সহসভাপতি শ্রী প্রাণনাথ, কোষাধ্যক্ষ বিবি ফাতেমা মুন্নি, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক ফাহিম শরীফ, সহসাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব হোসেন জয়, লাইব্রেরি সম্পাদক মো. রেজাউল হক মিয়া রিপন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শিখা ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মো. গোলাম কিবরিয়া সুমন, ক্রীড়া সম্পাদক এস এম মিজানুর রহমান ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মো. আবুল হাসানাত জিহাদ।
এ ছাড়া সাদা প্যানেল থেকে সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছেন—গাজী ইমরুল, জহির উদ্দিন, আশরাফুল ইসলাম মুরাদ, মো. আসলাম হোসেন, মোহাম্মদ কামাল হোসেন, মোহাম্মদ তানজির হোসেন রবিন, মোছা. ইসমত আরা শারমিন রিমু, নাসির উদ্দিন, সঞ্জয় কুমার কর্মকার, শারমিন সুলতানা টুম্পা ও ইয়াসিন জাহান নিশান।
নীল প্যানেলের সম্পাদকীয় পদের অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন—সিনিয়র সহসভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক, সহসভাপতি মো. শহিদুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ মোল্লা, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক জহিরুল হাসান (মুকুল), সহসাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মইনুল হোসেন অপু, লাইব্রেরি সম্পাদক নার্গিস পারভিন মুক্তি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নুরজাহান বেগম বিউটি, দপ্তর সম্পাদক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক মো. মোবারক হোসেন ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাহবুব হাসান রানা।
এ ছাড়া সদস্য পদে নীল প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন—আলী মর্তুজা, মো. মাহফুজুর রহমান ইলিয়াস, আনোয়ার হোসেন, মো. আরিফ, সোহেল উদ্দিন রানা, মো. ইয়াকুব আলী, মোহাম্মদ আলী বাবু, মুক্তা বেগম, মুজাম্মেল হক, রেজাউল হক রিয়াজ ও রুবিনা আক্তার রুবা।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির ২০২৩-২০২৪ সালের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি–জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল। অন্যদিকে নীল প্যানেল নামে পরিচিত এই দলের ভোট বর্জনের পরও দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে ভোটগ্রহণ।
গতকাল বুধবার রাত ১০টায় ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী ঐক্য প্যানেল।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাচ্ছেন। তবে প্রথম দিনের মতো উৎসাহ উদ্দীপনা নেই। বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের আইনজীবীরা লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট চাচ্ছেন না। আবার প্রার্থীদের কেউ ভোটকেন্দ্রের আশপাশে নেই। আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলের প্রার্থীরা ও তাদের সমর্থকেরা ভোটারদের কাছে একতরফা ভোট চাচ্ছেন।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ওমর ফারুক ফারুকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথম দিন নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি হয়েছে। সরকারি দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন আইনজীবী সমন্বয়ে পরিষদ নির্বাচনে কারচুপি করেছে। প্রায় এক হাজারের মতো ভোট অতিরিক্ত দেখানো হয়েছে। এই কারণে নির্বাচন বর্জনের ডাক দেওয়া হয়েছে।’
বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী আব্দুর রশিদ মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দল ভোট বর্জনের ডাক দিয়েছে। যে কারণে আমরা ভোটকেন্দ্রের পাশে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট চাচ্ছি না।’
এদিকে নির্বাচন পরিচালনায় অনিয়মের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিনিয়র অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আবু। তিনি বলেন, ‘মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ এনে নির্বাচনকে বিতর্কিত করার জন্য বিএনপি সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য প্যানেল নির্বাচন বর্জনের ডাক দিয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৯টা থেকে দুপুরে এক ঘণ্টার বিরতিসহ বিকেল ৫টা পর্যন্ত উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম দিনে ৫ হাজার ২৮ জন আইনজীবী ভোট দেন। এবার ১৯ হাজার ৬২৯ জন আইনজীবী ভোটার রয়েছেন।’
কার্যকরী পরিষদের ২৩টি পদের জন্য বরাবরের মতো এবারও বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতৃত্বে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। অন্যদিকে বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন প্যানেল সাদা প্যানেল নামে পরিচিত এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন প্যানেল নীল প্যানেল নামে পরিচিত। প্রত্যেকটি প্যানেলেই ২৩টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রার্থী দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলে সভাপতি পদে অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মামুন ও সাধারণ সম্পাদক পদে খন্দকার গোলাম কিবরিয়া জুবায়ের প্রতিবন্ধিতা করছেন। অন্যদিকে বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলে সভাপতি পদে মো. খোরশেদ মিয়া আলম ও সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সাদা প্যানেল থেকে সম্পাদকীয় পদের প্রার্থীরা হলেন—সিনিয়র সহসভাপতি রুমানা জামান ঋতু, সহসভাপতি শ্রী প্রাণনাথ, কোষাধ্যক্ষ বিবি ফাতেমা মুন্নি, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক ফাহিম শরীফ, সহসাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব হোসেন জয়, লাইব্রেরি সম্পাদক মো. রেজাউল হক মিয়া রিপন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শিখা ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মো. গোলাম কিবরিয়া সুমন, ক্রীড়া সম্পাদক এস এম মিজানুর রহমান ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মো. আবুল হাসানাত জিহাদ।
এ ছাড়া সাদা প্যানেল থেকে সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছেন—গাজী ইমরুল, জহির উদ্দিন, আশরাফুল ইসলাম মুরাদ, মো. আসলাম হোসেন, মোহাম্মদ কামাল হোসেন, মোহাম্মদ তানজির হোসেন রবিন, মোছা. ইসমত আরা শারমিন রিমু, নাসির উদ্দিন, সঞ্জয় কুমার কর্মকার, শারমিন সুলতানা টুম্পা ও ইয়াসিন জাহান নিশান।
নীল প্যানেলের সম্পাদকীয় পদের অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন—সিনিয়র সহসভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক, সহসভাপতি মো. শহিদুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ মোল্লা, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক জহিরুল হাসান (মুকুল), সহসাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মইনুল হোসেন অপু, লাইব্রেরি সম্পাদক নার্গিস পারভিন মুক্তি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নুরজাহান বেগম বিউটি, দপ্তর সম্পাদক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক মো. মোবারক হোসেন ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাহবুব হাসান রানা।
এ ছাড়া সদস্য পদে নীল প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন—আলী মর্তুজা, মো. মাহফুজুর রহমান ইলিয়াস, আনোয়ার হোসেন, মো. আরিফ, সোহেল উদ্দিন রানা, মো. ইয়াকুব আলী, মোহাম্মদ আলী বাবু, মুক্তা বেগম, মুজাম্মেল হক, রেজাউল হক রিয়াজ ও রুবিনা আক্তার রুবা।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫