নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন নিয়ে পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। আজ রোববার পৃথকভাবে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে সমিতির ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামীপন্থীরা। আর সমিতির দক্ষিণ হলে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপিপন্থীরা।
বিএনপি-জামায়াত প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘৫০০ জনও ভোট দেননি। এটা নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছে। এই নির্বাচনের আইনগত কোনো ভিত্তি নেই। আমরা নতুন করে নির্বাচন দাবি করছি।’
আর নির্বাচন একতরফা হয়নি বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির। তিনি বলেন, আইনজীবীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছেন। বিএনপি সমর্থিতরা ভোট বর্জনের ঘোষণাও দেননি। নির্বাচনে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির জন্য বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল দায়ী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী, সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরদ্দোজা বাদল, বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালসহ বিএনপির আইনজীবীরা।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ঘিরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কতিপয় অতি উৎসাহী আইনজীবী ও পুলিশের নারকীয় তাণ্ডব আইনজীবী হিসেবে সমাজের কাছে আমাদের হেয় করেছে। এটা শুধু আইনজীবী সমাজেরই নয়, পুরো জাতির জন্যই কলঙ্কজনক। আইনজীবীদের একটি সমিতির নির্বাচনেও পুলিশকে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগের নিজেদের প্রার্থীদের বিজয়ী ঘোষণা করতে হয়! এটা বড় লজ্জার বিষয়।’
বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীরা অবিলম্বে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির গঠনতন্ত্র অনুসারে কার্যকরী কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত মোতাবেক অবিলম্বে একটি নির্বাচনী সাবকমিটি গঠন করে পুনরায় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার দাবি জানান। এ সময় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আইনজীবী ও সাংবাদিকদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেলের পদত্যাগ দাবি করে বিএনপি সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল।
এদিকে বারের সম্পাদক আব্দুন নূর দুলাল লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘একটি স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার জন্য আমাদের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি ছিল না। বরং আমরা মাত্রাতিরিক্তভাবে ছাড় দিয়েছি এবং প্লেয়িং ফিল্ড তাদের অনুকূলেই ছিল। কিন্তু ওকালতনামা জালিয়াতি এবং অব্যাহত দুর্নীতির কারণে প্রিয় আইনজীবী ভোটাররা তাঁদের পক্ষে ছিলেন না। এই প্রেক্ষাপটে নির্বাচন থেকে সরে পড়ার জন্য তাঁরা তাঁদের জাতীয় রাজনীতির ধারাবাহিকতায় এখানেও অপকৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করেন। তাঁরা বিনা কারণে ইসিএম বিতর্ক তৈরি করেন, নজিরবিহীনভাবে ব্যালট পেপার ছিনতাই করেন এবং ব্যাপক ভাঙচুর করে ভোটের পরিবেশ বিনষ্ট করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হন। তাঁরা গণতন্ত্রবিমুখী আচরণ করেন। তাঁরা ভোট চাননি। তাঁরা অজ্ঞাত প্ররোচনায় একটি মিথ্যা ইস্যু বানানোর চেষ্টা করেন। বিজ্ঞ আইনজীবীদের ব্যাপক উপস্থিতি তাঁদের সব হীন উদ্দেশ্য ভন্ডুল করে দেয়।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন নিয়ে পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। আজ রোববার পৃথকভাবে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে সমিতির ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামীপন্থীরা। আর সমিতির দক্ষিণ হলে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপিপন্থীরা।
বিএনপি-জামায়াত প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘৫০০ জনও ভোট দেননি। এটা নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছে। এই নির্বাচনের আইনগত কোনো ভিত্তি নেই। আমরা নতুন করে নির্বাচন দাবি করছি।’
আর নির্বাচন একতরফা হয়নি বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির। তিনি বলেন, আইনজীবীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছেন। বিএনপি সমর্থিতরা ভোট বর্জনের ঘোষণাও দেননি। নির্বাচনে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির জন্য বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল দায়ী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী, সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরদ্দোজা বাদল, বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালসহ বিএনপির আইনজীবীরা।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ঘিরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কতিপয় অতি উৎসাহী আইনজীবী ও পুলিশের নারকীয় তাণ্ডব আইনজীবী হিসেবে সমাজের কাছে আমাদের হেয় করেছে। এটা শুধু আইনজীবী সমাজেরই নয়, পুরো জাতির জন্যই কলঙ্কজনক। আইনজীবীদের একটি সমিতির নির্বাচনেও পুলিশকে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগের নিজেদের প্রার্থীদের বিজয়ী ঘোষণা করতে হয়! এটা বড় লজ্জার বিষয়।’
বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীরা অবিলম্বে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির গঠনতন্ত্র অনুসারে কার্যকরী কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত মোতাবেক অবিলম্বে একটি নির্বাচনী সাবকমিটি গঠন করে পুনরায় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার দাবি জানান। এ সময় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আইনজীবী ও সাংবাদিকদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেলের পদত্যাগ দাবি করে বিএনপি সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল।
এদিকে বারের সম্পাদক আব্দুন নূর দুলাল লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘একটি স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার জন্য আমাদের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি ছিল না। বরং আমরা মাত্রাতিরিক্তভাবে ছাড় দিয়েছি এবং প্লেয়িং ফিল্ড তাদের অনুকূলেই ছিল। কিন্তু ওকালতনামা জালিয়াতি এবং অব্যাহত দুর্নীতির কারণে প্রিয় আইনজীবী ভোটাররা তাঁদের পক্ষে ছিলেন না। এই প্রেক্ষাপটে নির্বাচন থেকে সরে পড়ার জন্য তাঁরা তাঁদের জাতীয় রাজনীতির ধারাবাহিকতায় এখানেও অপকৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করেন। তাঁরা বিনা কারণে ইসিএম বিতর্ক তৈরি করেন, নজিরবিহীনভাবে ব্যালট পেপার ছিনতাই করেন এবং ব্যাপক ভাঙচুর করে ভোটের পরিবেশ বিনষ্ট করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হন। তাঁরা গণতন্ত্রবিমুখী আচরণ করেন। তাঁরা ভোট চাননি। তাঁরা অজ্ঞাত প্ররোচনায় একটি মিথ্যা ইস্যু বানানোর চেষ্টা করেন। বিজ্ঞ আইনজীবীদের ব্যাপক উপস্থিতি তাঁদের সব হীন উদ্দেশ্য ভন্ডুল করে দেয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫