নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে ভাঙচুর, সরকারি কাজে বাধা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দায়ের করা ২২৮টি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। গত কয়েক দিনে এই মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত উক্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীসহ ৩ হাজার ৫৮ জনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হওয়ার পর গত ১৩ জুলাই থেকে রাজধানীর বিভিন্ন স্থাপনাসহ বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-লুটতরাজ ও অগ্নিসংযোগ শুরু হয়। এসব ঘটনায় গত ১৭ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত রাজধানীতে ২৯০টি মামলা হয়। এতে বিএনপি ও জামায়াতের হাজার হাজার নেতা-কর্মী, শিক্ষার্থী ও স্থানীয় লোকজনকে আসামি করা হয়। ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৩ হাজারের বেশি আসামিকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।
দায়ের করা ২৯০টি মামলার মধ্যে ৬২টি ছিল হত্যা মামলা। এই ৬২টি হত্যা মামলা ছাড়া বাকি ২২৮টি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (পুলিশ সুপার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত) ফখরুজ্জামান জুয়েল আজকের পত্রিকাকে ২২৮টি মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ত্যাগ করার পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে দায়ের করা মামলাগুলো ৩১ আগস্টের মধ্যে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়। ওই সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর মামলাগুলোর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা চূড়ান্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন—মামলার ঘটনার সঙ্গে গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা জড়িত না। এমনকি এজাহারে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তারাও জড়িত নয় মর্মে তদন্তে পাওয়া যায়।
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মামলার ঘটনায় অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারী কর্তৃক সংঘটিত হয়েছে। তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। মামলার তদন্ত অহেতুক ফেলে না রেখে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিলের পক্ষে মতামত দাখিল করেছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। তাই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে গ্রেপ্তারকৃত ও এজাহারনামীয় আসামিদের অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হলো। তবে ভবিষ্যতে ঘটনার সংক্রান্তে অপরাধীদের অপরাধে জড়িত থাকার তথ্য ও প্রমাণ পাওয়া গেলে এবং তাদের শনাক্তসহ গ্রেপ্তার করা সম্ভব হলে মামলাগুলো পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন করা হবে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিভিন্ন বিচারক পৃথক পৃথক আদেশে গত কয়েক দিনে চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন। আদেশে বলা হয়, যেহেতু এজাহারে বর্ণিত ও গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হয়নি বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতের সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া গেলে মামলা পুনর্জীবিত করা হবে, সেহেতু চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এসব মামলার মধ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগে ৪২টি, লালবাগ বিভাগে ১৭টি, মতিঝিল বিভাগে ৪০টি, ওয়ারী বিভাগে ৫৫টি, তেজগাঁও বিভাগে ৩৩টি, উত্তরা বিভাগে ৩১টি, গুলশান বিভাগে ৪২টি ও মিরপুর বিভাগে ৩০টি মামলা হয়।
উল্লেখযোগ্য যারা অব্যাহতি পেলেন—মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক মন্ত্রী আমানউল্লাহ আমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সায়েদুল আলম বাবুল, বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব আমিনুল হক, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন, জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্য সামিউল হক ফারুকী, বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডা. সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্থ।
বিএনপি নেতাদের পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী জয়নাল আবেদীন মেজবাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের দেওয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ২২৮টি মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আদালত সব আসামিকে অব্যাহতি দিয়েছেন। বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করার জন্য এই মামলা দায়ের করা হয়েছিল এটা সত্য প্রমাণিত হলো।’
জামায়াত নেতাদের মামলা পরিচালনাকারী অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বিরোধী নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল তার মধ্যে ২২৮টি মামলার অভিযোগ গ্রেপ্তারকৃত ও এজাহার নামীয় আসামিদের বিরুদ্ধে প্রমাণ হয়নি। এই কারণে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে ভাঙচুর, সরকারি কাজে বাধা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দায়ের করা ২২৮টি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। গত কয়েক দিনে এই মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত উক্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীসহ ৩ হাজার ৫৮ জনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হওয়ার পর গত ১৩ জুলাই থেকে রাজধানীর বিভিন্ন স্থাপনাসহ বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-লুটতরাজ ও অগ্নিসংযোগ শুরু হয়। এসব ঘটনায় গত ১৭ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত রাজধানীতে ২৯০টি মামলা হয়। এতে বিএনপি ও জামায়াতের হাজার হাজার নেতা-কর্মী, শিক্ষার্থী ও স্থানীয় লোকজনকে আসামি করা হয়। ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৩ হাজারের বেশি আসামিকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।
দায়ের করা ২৯০টি মামলার মধ্যে ৬২টি ছিল হত্যা মামলা। এই ৬২টি হত্যা মামলা ছাড়া বাকি ২২৮টি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (পুলিশ সুপার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত) ফখরুজ্জামান জুয়েল আজকের পত্রিকাকে ২২৮টি মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ত্যাগ করার পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে দায়ের করা মামলাগুলো ৩১ আগস্টের মধ্যে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়। ওই সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর মামলাগুলোর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা চূড়ান্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন—মামলার ঘটনার সঙ্গে গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা জড়িত না। এমনকি এজাহারে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তারাও জড়িত নয় মর্মে তদন্তে পাওয়া যায়।
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মামলার ঘটনায় অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারী কর্তৃক সংঘটিত হয়েছে। তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। মামলার তদন্ত অহেতুক ফেলে না রেখে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিলের পক্ষে মতামত দাখিল করেছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। তাই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে গ্রেপ্তারকৃত ও এজাহারনামীয় আসামিদের অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হলো। তবে ভবিষ্যতে ঘটনার সংক্রান্তে অপরাধীদের অপরাধে জড়িত থাকার তথ্য ও প্রমাণ পাওয়া গেলে এবং তাদের শনাক্তসহ গ্রেপ্তার করা সম্ভব হলে মামলাগুলো পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন করা হবে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিভিন্ন বিচারক পৃথক পৃথক আদেশে গত কয়েক দিনে চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন। আদেশে বলা হয়, যেহেতু এজাহারে বর্ণিত ও গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হয়নি বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতের সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া গেলে মামলা পুনর্জীবিত করা হবে, সেহেতু চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এসব মামলার মধ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগে ৪২টি, লালবাগ বিভাগে ১৭টি, মতিঝিল বিভাগে ৪০টি, ওয়ারী বিভাগে ৫৫টি, তেজগাঁও বিভাগে ৩৩টি, উত্তরা বিভাগে ৩১টি, গুলশান বিভাগে ৪২টি ও মিরপুর বিভাগে ৩০টি মামলা হয়।
উল্লেখযোগ্য যারা অব্যাহতি পেলেন—মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক মন্ত্রী আমানউল্লাহ আমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সায়েদুল আলম বাবুল, বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব আমিনুল হক, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন, জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্য সামিউল হক ফারুকী, বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডা. সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্থ।
বিএনপি নেতাদের পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী জয়নাল আবেদীন মেজবাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশের দেওয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ২২৮টি মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আদালত সব আসামিকে অব্যাহতি দিয়েছেন। বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করার জন্য এই মামলা দায়ের করা হয়েছিল এটা সত্য প্রমাণিত হলো।’
জামায়াত নেতাদের মামলা পরিচালনাকারী অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বিরোধী নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল তার মধ্যে ২২৮টি মামলার অভিযোগ গ্রেপ্তারকৃত ও এজাহার নামীয় আসামিদের বিরুদ্ধে প্রমাণ হয়নি। এই কারণে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১৯ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১৯ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১৯ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১৯ দিন আগে