নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদারকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শেষ বিদায় জানানো হয়েছে। আজ বুধবার বাদ জোহর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে জানাজা হওয়ার কথা থাকলেও সেখানে স্থান সংকুলান না হওয়ায় জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে বনানী কেন্দ্রীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় প্রথম জানাজা। ঈদগাহ ময়দানে জানাজায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, আইনজীবী, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রসহ বিপুলসংখ্যক মানুষ অংশ নেন।
জানাজা শেষে বাসেত মজুমদারের কফিনে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, স্পিকার, আইন মন্ত্রণালয়, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম (এলআরএফ), বৃহত্তর ময়মনসিংহ আইনজীবী সমিতি, বৃহত্তর ফরিদপুর আইনজীবী সমিতিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। বাসেত মজুমদারের মৃত্যুতে বুধবার সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগে বিচারকাজ বন্ধ ছিল।
জানাজায় অংশ নিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেছেন, ‘প্রয়াত আবদুল বাসেত মজুমদারের কাছে আমি চিরঋণী। এই ঋণ কোনো দিন শোধ করতে পারব না। বাসেত মজুমদার রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। তাই তাঁর সব সিভিল মামলা জুনিয়র হিসেবে হাইকোর্টে আমি লড়েছি। আমি তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাই। তিনি ছিলেন জুনিয়র আইনজীবীদের বন্ধু। জুনিয়ররা কত টাকা দিয়েছে, তা হিসেব না করে তিনি সব মামলা লড়েছেন। অনেক গরিব মানুষের মামলা ফ্রিতে লড়েছেন তিনি। আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতবাসী করেন, সেই প্রার্থনা করি।’
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘বাসেত মজুমদার ছিলেন একজন সৎ, নির্ভীক ও অভিজ্ঞ আইনজীবী। তিনি দরিদ্র ও অসহায় মানুষের আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠায় সব সময় সোচ্চার থেকেছেন। আদালতে গরিব-অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান ভোলার নয়। তাঁর মৃত্যুতে বাংলাদেশের আইন অঙ্গনে এক বিরাট শূন্যতা তৈরি হলো।’
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, তিনি ছিলেন আইনজীবীদের একজন প্রকৃত বন্ধু। আমি নিজে তাঁর হাত ধরেই এ বারের সদস্য হয়েছি। তিনি তখন সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক ছিলেন। প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি ছিলেন অগ্রগামী।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, তিনি শুধুমাত্র একজন আইনজীবী ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন মানবদরদি। তিনি আইনের শাসনে বিশ্বাস করতেন। সে জন্য সকলের অধিকার আদায়ের জন্য সকলের পক্ষে দাঁড়াতেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ফজলে নূর তাপস বলেন, বাসেত মজুমদার ছিলেন আইনজীবীদের জন্য একজন নিবেদিতপ্রাণ মানুষ। তাঁকে হারিয়ে আমরা আজ অত্যন্ত শোকাহত। তিনি ছিলেন গরিবের আইনজীবী। পেশাগত জীবনে তিনি কখনো অর্থ বিবেচনা করতেন না।
এর আগে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকাবস্থায় আজ বুধবার সকালে মারা যান বাসেত মজুমদার। নিউমোনিয়ার সমস্যার কারণে গত ২২ অক্টোবর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদারকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শেষ বিদায় জানানো হয়েছে। আজ বুধবার বাদ জোহর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে জানাজা হওয়ার কথা থাকলেও সেখানে স্থান সংকুলান না হওয়ায় জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে বনানী কেন্দ্রীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় প্রথম জানাজা। ঈদগাহ ময়দানে জানাজায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, আইনজীবী, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রসহ বিপুলসংখ্যক মানুষ অংশ নেন।
জানাজা শেষে বাসেত মজুমদারের কফিনে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, স্পিকার, আইন মন্ত্রণালয়, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম (এলআরএফ), বৃহত্তর ময়মনসিংহ আইনজীবী সমিতি, বৃহত্তর ফরিদপুর আইনজীবী সমিতিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। বাসেত মজুমদারের মৃত্যুতে বুধবার সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগে বিচারকাজ বন্ধ ছিল।
জানাজায় অংশ নিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেছেন, ‘প্রয়াত আবদুল বাসেত মজুমদারের কাছে আমি চিরঋণী। এই ঋণ কোনো দিন শোধ করতে পারব না। বাসেত মজুমদার রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। তাই তাঁর সব সিভিল মামলা জুনিয়র হিসেবে হাইকোর্টে আমি লড়েছি। আমি তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাই। তিনি ছিলেন জুনিয়র আইনজীবীদের বন্ধু। জুনিয়ররা কত টাকা দিয়েছে, তা হিসেব না করে তিনি সব মামলা লড়েছেন। অনেক গরিব মানুষের মামলা ফ্রিতে লড়েছেন তিনি। আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতবাসী করেন, সেই প্রার্থনা করি।’
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘বাসেত মজুমদার ছিলেন একজন সৎ, নির্ভীক ও অভিজ্ঞ আইনজীবী। তিনি দরিদ্র ও অসহায় মানুষের আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠায় সব সময় সোচ্চার থেকেছেন। আদালতে গরিব-অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান ভোলার নয়। তাঁর মৃত্যুতে বাংলাদেশের আইন অঙ্গনে এক বিরাট শূন্যতা তৈরি হলো।’
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, তিনি ছিলেন আইনজীবীদের একজন প্রকৃত বন্ধু। আমি নিজে তাঁর হাত ধরেই এ বারের সদস্য হয়েছি। তিনি তখন সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক ছিলেন। প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি ছিলেন অগ্রগামী।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, তিনি শুধুমাত্র একজন আইনজীবী ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন মানবদরদি। তিনি আইনের শাসনে বিশ্বাস করতেন। সে জন্য সকলের অধিকার আদায়ের জন্য সকলের পক্ষে দাঁড়াতেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ফজলে নূর তাপস বলেন, বাসেত মজুমদার ছিলেন আইনজীবীদের জন্য একজন নিবেদিতপ্রাণ মানুষ। তাঁকে হারিয়ে আমরা আজ অত্যন্ত শোকাহত। তিনি ছিলেন গরিবের আইনজীবী। পেশাগত জীবনে তিনি কখনো অর্থ বিবেচনা করতেন না।
এর আগে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকাবস্থায় আজ বুধবার সকালে মারা যান বাসেত মজুমদার। নিউমোনিয়ার সমস্যার কারণে গত ২২ অক্টোবর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২৫ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২৫ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২৫ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২৫ দিন আগে