জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বৈরাচার বিরোধী মশাল মিছিলে বাধা প্রদান করেছে শাখা ছাত্রলীগ। এ সময় মিছিল পরবর্তী বিক্ষোভ সমাবেশে আন্দোলনকারীদের ‘টানা হিঁচড়া’ করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ‘জালিমের গুলি যে বুকেই লাগুক সে বুকই আমাদের’ ব্যানারে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে প্রগতিশীল শিক্ষার্থীরা।
রোববার (১৮ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। এ সময় আন্দোলনকারী এক ছাত্রের মোবাইল ফোন ‘তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ’ এবং মোটরসাইকেল নিয়ে শোডাউন করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পরিবহন চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
আন্দোলনকারী ছাত্ররা বলেন, শিবির সন্দেহে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের ৪৯ ব্যাচের ছাত্র সীমান্ত বর্ধনের মোবাইল ফোন তল্লাশি করে ছাত্রলীগ। সেই সঙ্গে সবাইকে শিবির বলে চিৎকার করতে থাকে। কিন্তু সেখানে ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সম্পাদক অমর্ত্য রায়, শাখা ছাত্রফ্রন্টের সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় ও জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচিসহ একাধিক হিন্দু শিক্ষার্থী ছিলেন।
আন্দোলনকারীরা আরও জানান, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক এস. এম দিদারুল আলম দীপ ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চিন্ময় সরকারের নেতৃত্বে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী তাঁদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা প্রদান করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘শহীদ মিনারে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আমাদের মিছিলের স্লোগান সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ ও একজনের মোবাইল তল্লাশি করে। পরে শান্তিপূর্ণ উপায়ে মিছিলটি পরিবহন চত্বরে উপস্থিত হলে ছাত্রলীগের প্রায় ৫০ জন পাল্টাপাল্টি স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে শিবির সন্দেহে কয়েকজনকে টানা হিঁচড়া ও তেড়ে আসে ছাত্রলীগ কর্মীরা। এ ঘটনায় ন্যক্কারজনক উপায়ে আমাদের সভা সমাবেশের অধিকার হরণ করেছে ছাত্রলীগ। যা প্রত্যেক স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের সমর্থকেরা করে থাকে।’
মোবাইল তল্লাশির ভুক্তভোগী সীমান্ত বর্ধন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘ছাত্রলীগ যৌক্তিক আন্দোলনকে বানচাল করতে ছাত্রদল-শিবিরের সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ আনে। এ ছাড়া সনাতন ধর্মের অনুসারী হওয়া সত্ত্বেও আমার মোবাইল তল্লাশি করে। যা পুরোপুরি অনৈতিক। প্রগতিশীল দলের একজন কর্মী হয়েও যদি ব্যক্তিগত নিরাপত্তা না পায়, তাহলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অবস্থা কী হবে?’
সমাবেশে চলমান গুম, খুন, রাজপথে পুলিশের নিপীড়নসহ বিরোধী দলগুলোর ওপর দমন পীড়নের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী সরকার স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির মিথ্যা ভয় প্রদর্শন করছে। তাহলে ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরেও সাধারণ জনগণ নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘বর্তমান সরকার স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের সরকার। দুর্নীতি বা অপশাসনের ব্যাপারে জনগণ কথা বললে মুখ চেপে ধরা হয়। তাই শান্তিপূর্ণ মিছিল সত্ত্বেও ছাত্রলীগ আমাদের বাধা প্রদান করেছে।’
অন্যদিকে জাবি ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চিন্ময় সরকার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের আবেগ, আমাদের শক্তি, আমাদের আস্থার জায়গা। তাঁকে নিয়ে কোনো প্রকার কটূক্তি করলে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। আমি তাদেরকে বলতে চাই ‘বঙ্গবন্ধু এবং নেত্রীর প্রশ্নে কোনো আপস নাই’। একই সঙ্গে ছাত্রদল, শিবিরের যেকোনো প্রকার সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ডের দাঁত ভাঙা জবাব দিতেও ছাত্রলীগ প্রস্তুত থাকবে। ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে সকল প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনকে নিয়েই গণতান্ত্রিক রাজনীতিতেই আমরা বিশ্বাস করি।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন বলেন, ‘ক্যাম্পাসে যে কেউ মিছিল মিটিং করতে পারে, সেটাতে কেউ বাধা দেবে না-এটাই স্বাভাবিক। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে যখন কুরুচিপূর্ণ স্লোগান দেওয়া হয় তখন ছাত্রলীগ সেটা প্রতিহত করবে। প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তি করা হলে অবশ্যই ছাত্রলীগ বাধা দেবে।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর রনি হোসাইন বলেন, ‘মশাল মিছিলের শুরু থেকেই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছিলাম। ‘হট্টগোল’ সৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। এ ছাড়া উভয় পক্ষকে সহনশীলতার পরিচয় দেওয়ার অনুরোধ জানাই।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বৈরাচার বিরোধী মশাল মিছিলে বাধা প্রদান করেছে শাখা ছাত্রলীগ। এ সময় মিছিল পরবর্তী বিক্ষোভ সমাবেশে আন্দোলনকারীদের ‘টানা হিঁচড়া’ করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ‘জালিমের গুলি যে বুকেই লাগুক সে বুকই আমাদের’ ব্যানারে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে প্রগতিশীল শিক্ষার্থীরা।
রোববার (১৮ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। এ সময় আন্দোলনকারী এক ছাত্রের মোবাইল ফোন ‘তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ’ এবং মোটরসাইকেল নিয়ে শোডাউন করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পরিবহন চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
আন্দোলনকারী ছাত্ররা বলেন, শিবির সন্দেহে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের ৪৯ ব্যাচের ছাত্র সীমান্ত বর্ধনের মোবাইল ফোন তল্লাশি করে ছাত্রলীগ। সেই সঙ্গে সবাইকে শিবির বলে চিৎকার করতে থাকে। কিন্তু সেখানে ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সম্পাদক অমর্ত্য রায়, শাখা ছাত্রফ্রন্টের সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় ও জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচিসহ একাধিক হিন্দু শিক্ষার্থী ছিলেন।
আন্দোলনকারীরা আরও জানান, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক এস. এম দিদারুল আলম দীপ ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চিন্ময় সরকারের নেতৃত্বে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী তাঁদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা প্রদান করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘শহীদ মিনারে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আমাদের মিছিলের স্লোগান সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ ও একজনের মোবাইল তল্লাশি করে। পরে শান্তিপূর্ণ উপায়ে মিছিলটি পরিবহন চত্বরে উপস্থিত হলে ছাত্রলীগের প্রায় ৫০ জন পাল্টাপাল্টি স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে শিবির সন্দেহে কয়েকজনকে টানা হিঁচড়া ও তেড়ে আসে ছাত্রলীগ কর্মীরা। এ ঘটনায় ন্যক্কারজনক উপায়ে আমাদের সভা সমাবেশের অধিকার হরণ করেছে ছাত্রলীগ। যা প্রত্যেক স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের সমর্থকেরা করে থাকে।’
মোবাইল তল্লাশির ভুক্তভোগী সীমান্ত বর্ধন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘ছাত্রলীগ যৌক্তিক আন্দোলনকে বানচাল করতে ছাত্রদল-শিবিরের সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ আনে। এ ছাড়া সনাতন ধর্মের অনুসারী হওয়া সত্ত্বেও আমার মোবাইল তল্লাশি করে। যা পুরোপুরি অনৈতিক। প্রগতিশীল দলের একজন কর্মী হয়েও যদি ব্যক্তিগত নিরাপত্তা না পায়, তাহলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অবস্থা কী হবে?’
সমাবেশে চলমান গুম, খুন, রাজপথে পুলিশের নিপীড়নসহ বিরোধী দলগুলোর ওপর দমন পীড়নের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী সরকার স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির মিথ্যা ভয় প্রদর্শন করছে। তাহলে ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরেও সাধারণ জনগণ নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘বর্তমান সরকার স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের সরকার। দুর্নীতি বা অপশাসনের ব্যাপারে জনগণ কথা বললে মুখ চেপে ধরা হয়। তাই শান্তিপূর্ণ মিছিল সত্ত্বেও ছাত্রলীগ আমাদের বাধা প্রদান করেছে।’
অন্যদিকে জাবি ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চিন্ময় সরকার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের আবেগ, আমাদের শক্তি, আমাদের আস্থার জায়গা। তাঁকে নিয়ে কোনো প্রকার কটূক্তি করলে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। আমি তাদেরকে বলতে চাই ‘বঙ্গবন্ধু এবং নেত্রীর প্রশ্নে কোনো আপস নাই’। একই সঙ্গে ছাত্রদল, শিবিরের যেকোনো প্রকার সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ডের দাঁত ভাঙা জবাব দিতেও ছাত্রলীগ প্রস্তুত থাকবে। ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে সকল প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনকে নিয়েই গণতান্ত্রিক রাজনীতিতেই আমরা বিশ্বাস করি।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন বলেন, ‘ক্যাম্পাসে যে কেউ মিছিল মিটিং করতে পারে, সেটাতে কেউ বাধা দেবে না-এটাই স্বাভাবিক। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে যখন কুরুচিপূর্ণ স্লোগান দেওয়া হয় তখন ছাত্রলীগ সেটা প্রতিহত করবে। প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তি করা হলে অবশ্যই ছাত্রলীগ বাধা দেবে।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর রনি হোসাইন বলেন, ‘মশাল মিছিলের শুরু থেকেই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছিলাম। ‘হট্টগোল’ সৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। এ ছাড়া উভয় পক্ষকে সহনশীলতার পরিচয় দেওয়ার অনুরোধ জানাই।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫