চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
অর্থনীতির লাইফ লাইন খ্যাত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চার লেনের চৌদ্দগ্রাম অংশে সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে আছে কয়েক শত বিভিন্ন প্রজাতির মরা গাছ। এ গাছগুলোর কারণে প্রায় সময় দুর্ঘটনা ঘটছে। যে কোনো সময় গাছগুলো ভেঙে পড়ে মহাসড়কে যান চলাচল ব্যাহত হতে পারে।
জানা যায়, গত ৩০ জানুয়ারি মহাসড়কের ফালগুনকরা নামক স্থানে এই মরা গাছের ঢাল ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় কয়েকজন পরিবহন শ্রমিকসহ সাধারণ পথচারী গুরুতর আহত হন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মহাসড়কের ৪৪ কিলোমিটার এলাকার দত্তসার, জগন্নাথ, পৌর এলাকার ফালগুনকরা ও কালিকাপুর ইউনিয়নের ছুপুয়া সড়কের দুই পাশে বিভিন্ন প্রজাতির কয়েক শত মরা গাছ দাঁড়িয়ে আছে। বিশাল আকৃতির এ গাছগুলো পুরোনো হওয়ার কারণে সামান্য বাতাসে বড় বড় ঢালগুলো ভেঙে পড়ে। এতে করে প্রায় সময় পথচারীরা আহত হচ্ছেন।
শ্যামলী পরিবহনের চালক আলকাছ মিয়া বলেন, রাতের বেলায় প্রায় সময় মরা গাছগুলোর বড় বড় ঢাল ভেঙে পড়ে। এতে যান চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। আমরা রাতে গাড়ি চালানোর সময় আতঙ্কিত থাকি।
লরি চালক সাহাব উদ্দিন বলেন, মহাসড়কের পাশে থাকা মরা গাছগুলোর ব্যাপারে সড়ক বিভাগ উদাসীন। আমরা দিনরাত এ সড়ক দিয়ে আসা-যাওয়ার সময় আতঙ্কিত থাকি।
সাহাব উদ্দিন আরও বলেন, দেশের অর্থনীতির লাইফ লাইন খ্যাত সড়কটি দিয়ে প্রতি মিনিটে কয়েক শত যানবাহন চলাচল করে। ভারী কোনো বাতাস আসলে বিশাল আকৃতির গাছগুলো ভেঙে পড়ে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ট্রাক চালক ইসমাইল হোসেন বলেন, বহু বছর ধরে বিশাল আকৃতির বড় বড় গাছগুলো মরা অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। প্রায় সময় ডালপালা ভেঙে পড়ে। মাঝে মধ্যে রাতের বেলা ভয় করে। দূর থেকে দেখে মনে হয় ভূত দাঁড়িয়ে আছে। ছয় মাস আগে এ সড়ক দিয়ে আমি ট্রাক নিয়ে যাওয়ার সময় মরা গাছের একটি ডাল ভেঙে গাড়ির ওপর পড়ে। এতে করে আমি দুর্ঘটনার শিকার হই।
চৌদ্দগ্রামের সংবাদকর্মী মো. এমদাদ উল্যাহ বলেন, গাছগুলো জীবিত থাকতে পরিচর্যা করে সরকারি উদ্যোগে কেটে বিক্রি করলে মোটা অঙ্কের রাজস্ব আদায় হতো। কিন্তু এখন সে পরিমাণ রাজস্ব আদায় হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কুমিল্লা অঞ্চলের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা বলেন, আমি এ জেলায় নতুন এসেছি। বিষয়টি আপনার মাধ্যমে জানতে পেরেছি। খুব দ্রুত ঘটনাস্থলগুলো পরিদর্শন করে মরা গাছগুলো অপসারণ করা হবে।
অর্থনীতির লাইফ লাইন খ্যাত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চার লেনের চৌদ্দগ্রাম অংশে সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে আছে কয়েক শত বিভিন্ন প্রজাতির মরা গাছ। এ গাছগুলোর কারণে প্রায় সময় দুর্ঘটনা ঘটছে। যে কোনো সময় গাছগুলো ভেঙে পড়ে মহাসড়কে যান চলাচল ব্যাহত হতে পারে।
জানা যায়, গত ৩০ জানুয়ারি মহাসড়কের ফালগুনকরা নামক স্থানে এই মরা গাছের ঢাল ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় কয়েকজন পরিবহন শ্রমিকসহ সাধারণ পথচারী গুরুতর আহত হন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মহাসড়কের ৪৪ কিলোমিটার এলাকার দত্তসার, জগন্নাথ, পৌর এলাকার ফালগুনকরা ও কালিকাপুর ইউনিয়নের ছুপুয়া সড়কের দুই পাশে বিভিন্ন প্রজাতির কয়েক শত মরা গাছ দাঁড়িয়ে আছে। বিশাল আকৃতির এ গাছগুলো পুরোনো হওয়ার কারণে সামান্য বাতাসে বড় বড় ঢালগুলো ভেঙে পড়ে। এতে করে প্রায় সময় পথচারীরা আহত হচ্ছেন।
শ্যামলী পরিবহনের চালক আলকাছ মিয়া বলেন, রাতের বেলায় প্রায় সময় মরা গাছগুলোর বড় বড় ঢাল ভেঙে পড়ে। এতে যান চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। আমরা রাতে গাড়ি চালানোর সময় আতঙ্কিত থাকি।
লরি চালক সাহাব উদ্দিন বলেন, মহাসড়কের পাশে থাকা মরা গাছগুলোর ব্যাপারে সড়ক বিভাগ উদাসীন। আমরা দিনরাত এ সড়ক দিয়ে আসা-যাওয়ার সময় আতঙ্কিত থাকি।
সাহাব উদ্দিন আরও বলেন, দেশের অর্থনীতির লাইফ লাইন খ্যাত সড়কটি দিয়ে প্রতি মিনিটে কয়েক শত যানবাহন চলাচল করে। ভারী কোনো বাতাস আসলে বিশাল আকৃতির গাছগুলো ভেঙে পড়ে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ট্রাক চালক ইসমাইল হোসেন বলেন, বহু বছর ধরে বিশাল আকৃতির বড় বড় গাছগুলো মরা অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। প্রায় সময় ডালপালা ভেঙে পড়ে। মাঝে মধ্যে রাতের বেলা ভয় করে। দূর থেকে দেখে মনে হয় ভূত দাঁড়িয়ে আছে। ছয় মাস আগে এ সড়ক দিয়ে আমি ট্রাক নিয়ে যাওয়ার সময় মরা গাছের একটি ডাল ভেঙে গাড়ির ওপর পড়ে। এতে করে আমি দুর্ঘটনার শিকার হই।
চৌদ্দগ্রামের সংবাদকর্মী মো. এমদাদ উল্যাহ বলেন, গাছগুলো জীবিত থাকতে পরিচর্যা করে সরকারি উদ্যোগে কেটে বিক্রি করলে মোটা অঙ্কের রাজস্ব আদায় হতো। কিন্তু এখন সে পরিমাণ রাজস্ব আদায় হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কুমিল্লা অঞ্চলের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা বলেন, আমি এ জেলায় নতুন এসেছি। বিষয়টি আপনার মাধ্যমে জানতে পেরেছি। খুব দ্রুত ঘটনাস্থলগুলো পরিদর্শন করে মরা গাছগুলো অপসারণ করা হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫