রাশেদ নিজাম, কুমিল্লা থেকে
কুমিল্লা ১৪ দলের সাবেক সমন্বয়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আফজল খানের ঘনিষ্ঠ ছিলেন কুমিল্লা সদরের বর্তমান সাংসদ আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার। এরশাদের শাসনামলে পৌর নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মুখোমুখি হন দুজন। হেরে যান আফজাল। সেই থেকে দ্বন্দ্বের শুরু। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বাহার মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকেই দুজনের দূরত্ব আরও বাড়তে থাকে। ২০১৪ সালে বাহারের বিরুদ্ধে নির্বাচন করেন আফজল খানের ছেলে মাসুদ পারভেজ খান। পর্যায়ক্রমে কুমিল্লা মহানগরের রাজনীতিতে খান ও বাহার পরিবারের দ্বন্দ্ব স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সেভাবেই চলছে এখনো।
২০০৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে বিলুপ্ত কুমিল্লা পৌরসভার চেয়ারম্যান ও ২০০৯ থেকে মেয়র ছিলেন মনিরুল হক সাক্কু। এরপর ২০১২ সালে স্বতন্ত্র এবং ২০১৭ সালে বিএনপির মনোনয়নে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র হন তিনি। ২০২২ সালের মার্চে মেয়াদ শেষ হবে তাঁর। কে হবেন পরবর্তী নগরপিতা, তা নিয়ে এখনই দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এখানে সাংসদের কথাই সব।
তিনি যা বলেন, সেভাবেই সব হয়।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আওয়ামী লীগের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা শাখার সভাপতি, বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল (লোটাস কামাল) এবং সাধারণ সম্পাদক সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের কথা। পদ যাই হোক, বাইরের কোনো নেতা শহরে এসে অনুষ্ঠান করবেন বিষয়টি একেবারেই অপছন্দ তাঁর। গত পাঁচ বছরে দুজনের কেউই কুমিল্লায় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেননি। এসব বিষয়ে দুজনের কেউ-ই সরাসরি কোনো মন্তব্য করেন না। তবে কান্দিরপাড়ের রামঘাটে জেলা আওয়ামী লীগের কোনো দলীয় আয়োজন হলে শুধু অংশ নেন মুজিবুল হক।
২০১২ সালে মেয়র নির্বাচনে মনিরুল হক সাক্কুর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আফজাল খান। ২০১৭ সালে তাঁর মেয়ে বর্তমান সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ আঞ্জুম সুলতানা সীমা। অভিযোগ আছে, খান পরিবারকে হারাতে সাক্কুকেই গোপনে সহায়তা করেন সাংসদ বাহাউদ্দিন বাহার। সাংসদ আঞ্জুম সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাদের হাতে নৌকা তুলে দিয়েছিলেন। আমাদের সঙ্গে পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে সেখানে বিএনপির প্রার্থীকে সহায়তা করেছেন এই শহরেরই একজন মানুষ। জনগণ খুব ভালো করেই জানেন। কিন্তু বলতে পারেন না।’
কুমিল্লায় সাম্প্রতিক সময়ে তিনজন মন্ত্রী থাকলেও কেউ-ই সদরে আসেন না। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের সঙ্গে সদর সাংসদ হাজি বাহারের একটা সমঝোতা হওয়ায় তিনি মাঝে মাঝে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসেন। কিন্তু লোটাস কামাল ও মুজিবুল হক একেবারেই উপেক্ষিত। কেন? এ প্রশ্নের জবাবে মহানগর আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতা বলেন, ‘এলে তো সম্মান খোয়াবেন। তাই ওনারা আসতে চান না। আমরা ওনাদের সম্মান দিতে পারি না, এটা আমাদের ব্যর্থতা।’
মেয়র হতে চান যাঁরা
আসন্ন কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী হতে প্রচারণা শুরু করেছেন অনেকেই। মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুর হক রিফাত, যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু, মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক নূর উর রহমান মাহমুদ তানিম, যুবলীগের আহ্বায়ক আব্দুল্লা আল মাহমুদ সহিদ, আফজাল খানের ছেলে মাসুদ পারভেজ খান ইমরান চেষ্টা চালাচ্ছেন। দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য কাউসার জামান বাপ্পী এবং জাতীয় পার্টির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হুমায়ুন মুনশীও মেয়র নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী।
এর মধ্যে রিফাত, সহিদ ও মিঠু তিনজনই সাংসদের ঘনিষ্ঠ। একসময় ঘনিষ্ঠতা থাকলেও পরে রাজনৈতিক কারণে হাজি বাহারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তানিমের। মেয়র নির্বাচন নিয়ে নূর উর রহমান তানিম বলেন, ‘স্থানীয় নেতাদের অনৈক্য কুমিল্লার আওয়ামী লীগের রাজনীতির বড় দুর্বলতা। মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থীকে জেতাতে দলীয় প্রার্থীকে হারানোর ফর্মুলা প্রয়োগ করেছেন আমাদেরই একজন সাংসদ। আমি মনোনয়ন পেলে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নৌকার জয় আনব।’
বর্তমান মেয়র মনিরুল হক সাক্কু বলেছেন, যদি দল তাঁকে মনোনয়ন দেয়, তবেই তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন। সরকারদলীয় এমপির নির্দেশে চলেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যাঁরা এসব সমালোচনা করেন, রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার জন্যই করেন। তাঁরা ভালো করেই জানেন, বিএনপির রাজনীতি করে এ সময়ে কোনো দায়িত্ব পালন করা কতটা কঠিন।’ তিনি বলেন, ‘আমার কাজ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এবং কুসিকের পুরোটাই পড়েছে সদর আসনের মধ্যে, তাই স্থানীয় সাংসদের সহায়তা ছাড়া কিছু করা সম্ভব হয় না। সরকারকে উপেক্ষা করে উন্নয়নকাজ করা যায় না।’
রাজনীতি ও পারিবারিক দ্বন্দ্ব নিয়ে কুমিল্লা-৬ আসনের সাংসদ আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে জানা যায়, তিনি ওমরাহ পালন করতে সৌদি আরব গিয়েছেন।
কুমিল্লা ১৪ দলের সাবেক সমন্বয়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আফজল খানের ঘনিষ্ঠ ছিলেন কুমিল্লা সদরের বর্তমান সাংসদ আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার। এরশাদের শাসনামলে পৌর নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মুখোমুখি হন দুজন। হেরে যান আফজাল। সেই থেকে দ্বন্দ্বের শুরু। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বাহার মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকেই দুজনের দূরত্ব আরও বাড়তে থাকে। ২০১৪ সালে বাহারের বিরুদ্ধে নির্বাচন করেন আফজল খানের ছেলে মাসুদ পারভেজ খান। পর্যায়ক্রমে কুমিল্লা মহানগরের রাজনীতিতে খান ও বাহার পরিবারের দ্বন্দ্ব স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সেভাবেই চলছে এখনো।
২০০৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে বিলুপ্ত কুমিল্লা পৌরসভার চেয়ারম্যান ও ২০০৯ থেকে মেয়র ছিলেন মনিরুল হক সাক্কু। এরপর ২০১২ সালে স্বতন্ত্র এবং ২০১৭ সালে বিএনপির মনোনয়নে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র হন তিনি। ২০২২ সালের মার্চে মেয়াদ শেষ হবে তাঁর। কে হবেন পরবর্তী নগরপিতা, তা নিয়ে এখনই দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এখানে সাংসদের কথাই সব।
তিনি যা বলেন, সেভাবেই সব হয়।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আওয়ামী লীগের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা শাখার সভাপতি, বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল (লোটাস কামাল) এবং সাধারণ সম্পাদক সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের কথা। পদ যাই হোক, বাইরের কোনো নেতা শহরে এসে অনুষ্ঠান করবেন বিষয়টি একেবারেই অপছন্দ তাঁর। গত পাঁচ বছরে দুজনের কেউই কুমিল্লায় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেননি। এসব বিষয়ে দুজনের কেউ-ই সরাসরি কোনো মন্তব্য করেন না। তবে কান্দিরপাড়ের রামঘাটে জেলা আওয়ামী লীগের কোনো দলীয় আয়োজন হলে শুধু অংশ নেন মুজিবুল হক।
২০১২ সালে মেয়র নির্বাচনে মনিরুল হক সাক্কুর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আফজাল খান। ২০১৭ সালে তাঁর মেয়ে বর্তমান সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ আঞ্জুম সুলতানা সীমা। অভিযোগ আছে, খান পরিবারকে হারাতে সাক্কুকেই গোপনে সহায়তা করেন সাংসদ বাহাউদ্দিন বাহার। সাংসদ আঞ্জুম সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাদের হাতে নৌকা তুলে দিয়েছিলেন। আমাদের সঙ্গে পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে সেখানে বিএনপির প্রার্থীকে সহায়তা করেছেন এই শহরেরই একজন মানুষ। জনগণ খুব ভালো করেই জানেন। কিন্তু বলতে পারেন না।’
কুমিল্লায় সাম্প্রতিক সময়ে তিনজন মন্ত্রী থাকলেও কেউ-ই সদরে আসেন না। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের সঙ্গে সদর সাংসদ হাজি বাহারের একটা সমঝোতা হওয়ায় তিনি মাঝে মাঝে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসেন। কিন্তু লোটাস কামাল ও মুজিবুল হক একেবারেই উপেক্ষিত। কেন? এ প্রশ্নের জবাবে মহানগর আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতা বলেন, ‘এলে তো সম্মান খোয়াবেন। তাই ওনারা আসতে চান না। আমরা ওনাদের সম্মান দিতে পারি না, এটা আমাদের ব্যর্থতা।’
মেয়র হতে চান যাঁরা
আসন্ন কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী হতে প্রচারণা শুরু করেছেন অনেকেই। মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুর হক রিফাত, যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু, মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক নূর উর রহমান মাহমুদ তানিম, যুবলীগের আহ্বায়ক আব্দুল্লা আল মাহমুদ সহিদ, আফজাল খানের ছেলে মাসুদ পারভেজ খান ইমরান চেষ্টা চালাচ্ছেন। দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য কাউসার জামান বাপ্পী এবং জাতীয় পার্টির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হুমায়ুন মুনশীও মেয়র নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী।
এর মধ্যে রিফাত, সহিদ ও মিঠু তিনজনই সাংসদের ঘনিষ্ঠ। একসময় ঘনিষ্ঠতা থাকলেও পরে রাজনৈতিক কারণে হাজি বাহারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তানিমের। মেয়র নির্বাচন নিয়ে নূর উর রহমান তানিম বলেন, ‘স্থানীয় নেতাদের অনৈক্য কুমিল্লার আওয়ামী লীগের রাজনীতির বড় দুর্বলতা। মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থীকে জেতাতে দলীয় প্রার্থীকে হারানোর ফর্মুলা প্রয়োগ করেছেন আমাদেরই একজন সাংসদ। আমি মনোনয়ন পেলে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নৌকার জয় আনব।’
বর্তমান মেয়র মনিরুল হক সাক্কু বলেছেন, যদি দল তাঁকে মনোনয়ন দেয়, তবেই তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন। সরকারদলীয় এমপির নির্দেশে চলেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যাঁরা এসব সমালোচনা করেন, রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার জন্যই করেন। তাঁরা ভালো করেই জানেন, বিএনপির রাজনীতি করে এ সময়ে কোনো দায়িত্ব পালন করা কতটা কঠিন।’ তিনি বলেন, ‘আমার কাজ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এবং কুসিকের পুরোটাই পড়েছে সদর আসনের মধ্যে, তাই স্থানীয় সাংসদের সহায়তা ছাড়া কিছু করা সম্ভব হয় না। সরকারকে উপেক্ষা করে উন্নয়নকাজ করা যায় না।’
রাজনীতি ও পারিবারিক দ্বন্দ্ব নিয়ে কুমিল্লা-৬ আসনের সাংসদ আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে জানা যায়, তিনি ওমরাহ পালন করতে সৌদি আরব গিয়েছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫