প্রতিনিধি, কক্সবাজার
কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে পর্যটক আসার অনুমতি দিয়েছে সরকার। প্রায় সাড়ে চার মাস ধরে বন্ধ থাকা হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। এতে দীর্ঘদিনের নিষ্প্রাণ পর্যটন জোনে হঠাৎ প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে। এবার লকডাউনে হওয়া ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
গত ১ এপ্রিল থেকে করোনা সংক্রমণ রোধে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতসহ বিনোদনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন। দীর্ঘ চার মাস ১৮ দিন বন্ধ রাখার পর আগামী ১৯ আগস্ট পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে দেশের প্রধান এই পর্যটনকেন্দ্র। তবে ৫০ শতাংশের ওপরে কক্ষ ভাড়া দিতে পারবে না হোটেল–মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলো। রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও একই নিয়ম মেনে চলতে হবে। এরপরও খুশি পর্যটন খাতের ব্যবসায় জড়িত লাখো বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
হোটেল-মোটেল জোন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বেশির ভাগ হোটেল ও গেস্ট হাউসের কক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ চলছে। কাজে ফিরছে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। চারদিকে যেন উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। সৈকতের ছোট ছোট দোকান, হকার, ছাতা, শামুক-ঝিনুকের দোকানগুলো সংস্কার করা হচ্ছে।
গত ১১ আগস্ট থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শিথিলের পর কক্সবাজার শহরের অধিকাংশ দোকানপাট, শপিং মল, বিপণিবিতান ও হোটেল-রেস্তোরাঁ খোলা হয়েছে। তবে পর্যটক না থাকায় কলাতলী হোটেল-মোটেল জোনে এখনো খোলার প্রস্তুতি চলছে।
লাবণী পয়েন্টের সৈকত কর্মী বেলাল হোসেন জানান, সৈকত খুলে দেওয়ার খবরে শুক্রবার থেকে মানুষ সৈকতে ভিড় করছে। কিন্তু ১৯ আগস্টের আগে সৈকতে কাউকে নামতে না দেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে।
সৈকতের মূল স্পটে বাধা পেয়ে অনেকে মেরিন ড্রাইভ হয়ে দরিয়ানগর, হিমছড়ি ও ইনানী সৈকতের দিকে ছুটতে দেখা গেছে। সেখানে তেমন কড়াকড়ি না থাকায় দর্শনার্থীরা ঘোরার সুযোগ পাচ্ছেন।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে দেশের অন্যান্য পর্যটনকেন্দ্রের মতো কক্সবাজারেও লোকসমাগম নিষিদ্ধ করা হয়। এতে পর্যটক নির্ভর পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, কটেজ ও গেস্ট হাউস, সাত শতাধিক রেস্তোরাঁ, দুই হাজারের মতো নানান পণ্যের দোকান-পাট বন্ধ হয়ে চরম বিপাকে পড়েন জেলার পর্যটন সংশ্লিষ্ট তিন লাখ মানুষ। এ পরিস্থিতিতে অসংখ্য কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি হারান। বেকার হয়ে পড়েন এসব খাতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও পেশাজীবীরা।
কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস, কটেজ ও রেস্তোরাঁ মালিকদের সংগঠন ফেডারেশন অব টুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, হোটেল-মোটেল ও রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের দৈনিক গড়ে ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বিধিনিষেধের কারণে দিনের পর দিন বন্ধ থাকায় অনেক দক্ষ পর্যটনকর্মী চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন। এবার ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবেন ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ও শ্রমিকেরা।
কলাতলী হোটেল-মোটেল জোনের ওয়ার্ল্ড পার্ক রিসোর্টের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা ব্যবসায়ী কায়েস সিকদার বলেন, করোনাকালীন তাঁদের অন্তত দেড় কোটি টাকার লোকসান গুনতে হয়েছে। এই ক্ষত শুকাতে অনেক সময় লাগতে পারে। তাঁদের মতো বেশির ভাগ ব্যবসায়ীর একই দশা।
কলাতলী রোদেলা রেস্তোরাঁর পরিচালক মকবুল কাদের বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধ জারি করা বিধিনিষেধে তাঁদের মাসে কমপক্ষে দুই লাখ টাকা করে ক্ষতি হয়েছে। তারপরও পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ায় তাঁরা খুশি।
কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, টানা বন্ধের কারণে পর্যটন খাতের ব্যবসা-বাণিজ্যে চরম বিপর্যয় ঘটেছে। এতে এ খাতে হাজার কোটি টাকার লোকসানে পড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। এ ক্ষতি পুষিয়ে আনার প্রস্তুতি নিয়ে কর্ম তৎপরতা শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউস কর্মকর্তা-কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ বলেন, সরকার পর্যটন শিল্পের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিধিনিষেধ শিথিল করেছে। এ অবস্থায় শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় সবাই সতর্কভাবে কাজ করছে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে সৈকতে লোকসমাগমের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোর আসনসংখ্যা ৫০ শতাংশ হিসেবে চালু রাখা যাবে। এ ক্ষেত্রে কোনো ব্যত্যয় ঘটলে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে পর্যটক আসার অনুমতি দিয়েছে সরকার। প্রায় সাড়ে চার মাস ধরে বন্ধ থাকা হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। এতে দীর্ঘদিনের নিষ্প্রাণ পর্যটন জোনে হঠাৎ প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে। এবার লকডাউনে হওয়া ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
গত ১ এপ্রিল থেকে করোনা সংক্রমণ রোধে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতসহ বিনোদনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন। দীর্ঘ চার মাস ১৮ দিন বন্ধ রাখার পর আগামী ১৯ আগস্ট পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে দেশের প্রধান এই পর্যটনকেন্দ্র। তবে ৫০ শতাংশের ওপরে কক্ষ ভাড়া দিতে পারবে না হোটেল–মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলো। রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও একই নিয়ম মেনে চলতে হবে। এরপরও খুশি পর্যটন খাতের ব্যবসায় জড়িত লাখো বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
হোটেল-মোটেল জোন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বেশির ভাগ হোটেল ও গেস্ট হাউসের কক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ চলছে। কাজে ফিরছে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। চারদিকে যেন উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। সৈকতের ছোট ছোট দোকান, হকার, ছাতা, শামুক-ঝিনুকের দোকানগুলো সংস্কার করা হচ্ছে।
গত ১১ আগস্ট থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শিথিলের পর কক্সবাজার শহরের অধিকাংশ দোকানপাট, শপিং মল, বিপণিবিতান ও হোটেল-রেস্তোরাঁ খোলা হয়েছে। তবে পর্যটক না থাকায় কলাতলী হোটেল-মোটেল জোনে এখনো খোলার প্রস্তুতি চলছে।
লাবণী পয়েন্টের সৈকত কর্মী বেলাল হোসেন জানান, সৈকত খুলে দেওয়ার খবরে শুক্রবার থেকে মানুষ সৈকতে ভিড় করছে। কিন্তু ১৯ আগস্টের আগে সৈকতে কাউকে নামতে না দেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে।
সৈকতের মূল স্পটে বাধা পেয়ে অনেকে মেরিন ড্রাইভ হয়ে দরিয়ানগর, হিমছড়ি ও ইনানী সৈকতের দিকে ছুটতে দেখা গেছে। সেখানে তেমন কড়াকড়ি না থাকায় দর্শনার্থীরা ঘোরার সুযোগ পাচ্ছেন।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে দেশের অন্যান্য পর্যটনকেন্দ্রের মতো কক্সবাজারেও লোকসমাগম নিষিদ্ধ করা হয়। এতে পর্যটক নির্ভর পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, কটেজ ও গেস্ট হাউস, সাত শতাধিক রেস্তোরাঁ, দুই হাজারের মতো নানান পণ্যের দোকান-পাট বন্ধ হয়ে চরম বিপাকে পড়েন জেলার পর্যটন সংশ্লিষ্ট তিন লাখ মানুষ। এ পরিস্থিতিতে অসংখ্য কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি হারান। বেকার হয়ে পড়েন এসব খাতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও পেশাজীবীরা।
কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস, কটেজ ও রেস্তোরাঁ মালিকদের সংগঠন ফেডারেশন অব টুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, হোটেল-মোটেল ও রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের দৈনিক গড়ে ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বিধিনিষেধের কারণে দিনের পর দিন বন্ধ থাকায় অনেক দক্ষ পর্যটনকর্মী চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন। এবার ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবেন ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ও শ্রমিকেরা।
কলাতলী হোটেল-মোটেল জোনের ওয়ার্ল্ড পার্ক রিসোর্টের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা ব্যবসায়ী কায়েস সিকদার বলেন, করোনাকালীন তাঁদের অন্তত দেড় কোটি টাকার লোকসান গুনতে হয়েছে। এই ক্ষত শুকাতে অনেক সময় লাগতে পারে। তাঁদের মতো বেশির ভাগ ব্যবসায়ীর একই দশা।
কলাতলী রোদেলা রেস্তোরাঁর পরিচালক মকবুল কাদের বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধ জারি করা বিধিনিষেধে তাঁদের মাসে কমপক্ষে দুই লাখ টাকা করে ক্ষতি হয়েছে। তারপরও পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ায় তাঁরা খুশি।
কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, টানা বন্ধের কারণে পর্যটন খাতের ব্যবসা-বাণিজ্যে চরম বিপর্যয় ঘটেছে। এতে এ খাতে হাজার কোটি টাকার লোকসানে পড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। এ ক্ষতি পুষিয়ে আনার প্রস্তুতি নিয়ে কর্ম তৎপরতা শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউস কর্মকর্তা-কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ বলেন, সরকার পর্যটন শিল্পের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিধিনিষেধ শিথিল করেছে। এ অবস্থায় শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় সবাই সতর্কভাবে কাজ করছে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে সৈকতে লোকসমাগমের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোর আসনসংখ্যা ৫০ শতাংশ হিসেবে চালু রাখা যাবে। এ ক্ষেত্রে কোনো ব্যত্যয় ঘটলে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫