নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নানা নাটকীয়তা শেষে স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। আজ বুধবার বিকেলে তাঁকে মুক্তি দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।
কারাগার থেকে বেরিয়ে তিনি একটি প্রাইভেট কারে করে নিজ গন্তব্যে চলে যান। ওই গাড়িতে বাবুলের আরেক স্ত্রী ও স্বজনেরা ছিলেন। এ সময় পুলিশের একটি গাড়ি বাবুলকে বহনকারী কারটি পাহারা দিয়ে নিয়ে যায়। তবে তিনি কারাগারের বাইরে কারও সঙ্গে কোনো কথা বলেননি।
বাবুল আক্তারের আইনজীবী কফিল উদ্দিন এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘উনি (বাবুল আক্তার) বিকেল ৫টা ৩৫ মিনিটে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। গত ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে জামিন পান বাবুল আক্তার। তিনি অনেক আগেই বেরিয়ে যেতেন। নানা বাধার কারণে কয়েক দিন পর আজ (বুধবার) কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।’
এর আগে গত ২৭ নভেম্বর স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় হাইকোর্ট বাবুল আক্তারকে আট মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। তাঁর জামিননামা ১ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম কারাগার কর্তৃপক্ষের হাতে পৌঁছায়।
কিন্তু জামিন আদেশ স্থগিত চেয়ে মিতুর বাবা আপিলেট ডিভিশনে আপিল করলে তাঁর কারামুক্তি আটকে যায়। আজ আপিলেট ডিভিশন হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রাখেন। এরপর জামিননামা পাওয়ার তিন দিন পর তাকে মুক্তি দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।
জানতে চাইলে আইনজীবী কফিল উদ্দিন বলেন, ‘তিন বছর সাত মাস কারাগারে থেকে ওনার (বাবুল আক্তার) সংসার জীবন, চাকরি সব হারিয়ে উনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আমরা আশা করি, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে। ওনার স্বাভাবিক জীবন ফিরে আসবে।’
পুলিশ প্রোটেকশন ও কারও সঙ্গে কথা না বলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কারও সঙ্গে কথা বলতে না পারায় এ জন্য বাবুল আক্তার সাংবাদিকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এটা বাবুল আক্তার আমাকে আপনাদের বলতে বলেছেন। সাংবাদিকেরা এত দিন সহযোগিতার জন্য সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ দিয়েছেন উনি।’
আর তিনি কোনো পুলিশের হেফাজতে নেই। পুলিশ বলেছে, ‘এখানে ঝামেলা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ, দীর্ঘদিন উনি জেলে ছিলেন। পুলিশ তাঁকে প্রোটেকশন দিয়ে নিয়ে গেছে। উনি কোথায় যাচ্ছেন সেটা জানি না। তবে বাবুল আক্তার আমাকে বলেছেন, উনি ঢাকায় চলে যাচ্ছেন।’
মিতু হত্যা মামলায় পিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করে এই আইনজীবী বলেন, ‘বাবুল আক্তার নির্দোষ। তাঁকে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে ফাঁসানো হয়েছে। শুধু সাক্ষীর ভিত্তিতে তাঁকে আসামি করা হয়েছে। আশা করি, আদালতে এটা প্রমাণিত হবে।’ পিবিআই অফিসাররা দৌড়াদৌড়ি করে এ মামলাকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
বাবুলের আইনজীবী বলেন, হাইকোর্টে জামিনের পর ১ ডিসেম্বর মিতু হত্যা মামলা নিয়ে বিচার চলা আদালত চট্টগ্রাম মহানগর তৃতীয় দায়রা জজ বাবুলের জামিনের আদেশনামা মঞ্জুর করেন।
ওই দিন বিকেল নাগাদ জামিননামা (বেইলবন্ড) চট্টগ্রাম কারাগারে পৌঁছানোর পর তাঁর মুক্তির কথা ছিল। কিন্তু মুক্তি না পাওয়ায় পরিবারের সদস্যরা বাবুলকে ছাড়াই কারাগারের সামনে থেকে চলে যান।
আইনজীবীরা কফিল উদ্দিন আরও বলেন, ‘মিতু হত্যা মামলায় কারাগারে থাকাবস্থায় বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে আরও দুটি মামলা হয়েছিল। এর মধ্যে একটি মামলার বাদী পিবিআইর প্রধান বনজ কুমার মজুমদার। একটিতে তিনি খালাস পেয়েছেন।’
তথ্যমতে, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরীর নিজাম রোডে নিজ সন্তানকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় পথে দুর্বৃত্তের গুলি ও ছুরিকাঘাতে নিহত হন মাহমুদা খানম মিতু।
এই ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে ২০২১ সালের ১১ মে মামলাটির তদন্ত সংস্থা পিবিআইয়ের হাতে গ্রেপ্তারের পর থেকে বাবুল আক্তার কারাগারে ছিলেন। ২০২২ সালে ১৩ সেপ্টেম্বর পিবিআই বাবুলসহ সাতজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছর ১০ অক্টোবর আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। ২০২৩ সালে ৯ এপ্রিল চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়।
অভিযোগপত্রে প্রধান আসামি করা হয়েছে বাবুল আক্তারকে। বাকি আসামিরা হলেন মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা, এহতেশামুল হক প্রকাশ, হানিফুল হক প্রকাশ ভোলাইয়া, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু ও শাহজাহান মিয়া। এঁদের মধ্যে মুছা খুনের ঘটনার পর থেকেই নিখোঁজ রয়েছেন।
পিবিআইয়ের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০১৩-১৪ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থাকাকালে বাবুলের সঙ্গে একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের এক নারী কর্মকর্তার সম্পর্ক হয়। ওই সম্পর্কের জেরে বাবুলের পরিকল্পনায় মাহমুদাকে খুন করা হয়। এ জন্য বাবুল তাঁর সোর্স মুছার মাধ্যমে তিন লাখ টাকায় হত্যাকারীদের ভাড়া করে মিতুকে খুন করান।
নানা নাটকীয়তা শেষে স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। আজ বুধবার বিকেলে তাঁকে মুক্তি দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।
কারাগার থেকে বেরিয়ে তিনি একটি প্রাইভেট কারে করে নিজ গন্তব্যে চলে যান। ওই গাড়িতে বাবুলের আরেক স্ত্রী ও স্বজনেরা ছিলেন। এ সময় পুলিশের একটি গাড়ি বাবুলকে বহনকারী কারটি পাহারা দিয়ে নিয়ে যায়। তবে তিনি কারাগারের বাইরে কারও সঙ্গে কোনো কথা বলেননি।
বাবুল আক্তারের আইনজীবী কফিল উদ্দিন এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘উনি (বাবুল আক্তার) বিকেল ৫টা ৩৫ মিনিটে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। গত ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে জামিন পান বাবুল আক্তার। তিনি অনেক আগেই বেরিয়ে যেতেন। নানা বাধার কারণে কয়েক দিন পর আজ (বুধবার) কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।’
এর আগে গত ২৭ নভেম্বর স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় হাইকোর্ট বাবুল আক্তারকে আট মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। তাঁর জামিননামা ১ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম কারাগার কর্তৃপক্ষের হাতে পৌঁছায়।
কিন্তু জামিন আদেশ স্থগিত চেয়ে মিতুর বাবা আপিলেট ডিভিশনে আপিল করলে তাঁর কারামুক্তি আটকে যায়। আজ আপিলেট ডিভিশন হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রাখেন। এরপর জামিননামা পাওয়ার তিন দিন পর তাকে মুক্তি দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।
জানতে চাইলে আইনজীবী কফিল উদ্দিন বলেন, ‘তিন বছর সাত মাস কারাগারে থেকে ওনার (বাবুল আক্তার) সংসার জীবন, চাকরি সব হারিয়ে উনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আমরা আশা করি, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে। ওনার স্বাভাবিক জীবন ফিরে আসবে।’
পুলিশ প্রোটেকশন ও কারও সঙ্গে কথা না বলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কারও সঙ্গে কথা বলতে না পারায় এ জন্য বাবুল আক্তার সাংবাদিকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এটা বাবুল আক্তার আমাকে আপনাদের বলতে বলেছেন। সাংবাদিকেরা এত দিন সহযোগিতার জন্য সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ দিয়েছেন উনি।’
আর তিনি কোনো পুলিশের হেফাজতে নেই। পুলিশ বলেছে, ‘এখানে ঝামেলা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ, দীর্ঘদিন উনি জেলে ছিলেন। পুলিশ তাঁকে প্রোটেকশন দিয়ে নিয়ে গেছে। উনি কোথায় যাচ্ছেন সেটা জানি না। তবে বাবুল আক্তার আমাকে বলেছেন, উনি ঢাকায় চলে যাচ্ছেন।’
মিতু হত্যা মামলায় পিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করে এই আইনজীবী বলেন, ‘বাবুল আক্তার নির্দোষ। তাঁকে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে ফাঁসানো হয়েছে। শুধু সাক্ষীর ভিত্তিতে তাঁকে আসামি করা হয়েছে। আশা করি, আদালতে এটা প্রমাণিত হবে।’ পিবিআই অফিসাররা দৌড়াদৌড়ি করে এ মামলাকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
বাবুলের আইনজীবী বলেন, হাইকোর্টে জামিনের পর ১ ডিসেম্বর মিতু হত্যা মামলা নিয়ে বিচার চলা আদালত চট্টগ্রাম মহানগর তৃতীয় দায়রা জজ বাবুলের জামিনের আদেশনামা মঞ্জুর করেন।
ওই দিন বিকেল নাগাদ জামিননামা (বেইলবন্ড) চট্টগ্রাম কারাগারে পৌঁছানোর পর তাঁর মুক্তির কথা ছিল। কিন্তু মুক্তি না পাওয়ায় পরিবারের সদস্যরা বাবুলকে ছাড়াই কারাগারের সামনে থেকে চলে যান।
আইনজীবীরা কফিল উদ্দিন আরও বলেন, ‘মিতু হত্যা মামলায় কারাগারে থাকাবস্থায় বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে আরও দুটি মামলা হয়েছিল। এর মধ্যে একটি মামলার বাদী পিবিআইর প্রধান বনজ কুমার মজুমদার। একটিতে তিনি খালাস পেয়েছেন।’
তথ্যমতে, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরীর নিজাম রোডে নিজ সন্তানকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় পথে দুর্বৃত্তের গুলি ও ছুরিকাঘাতে নিহত হন মাহমুদা খানম মিতু।
এই ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে ২০২১ সালের ১১ মে মামলাটির তদন্ত সংস্থা পিবিআইয়ের হাতে গ্রেপ্তারের পর থেকে বাবুল আক্তার কারাগারে ছিলেন। ২০২২ সালে ১৩ সেপ্টেম্বর পিবিআই বাবুলসহ সাতজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছর ১০ অক্টোবর আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। ২০২৩ সালে ৯ এপ্রিল চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়।
অভিযোগপত্রে প্রধান আসামি করা হয়েছে বাবুল আক্তারকে। বাকি আসামিরা হলেন মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা, এহতেশামুল হক প্রকাশ, হানিফুল হক প্রকাশ ভোলাইয়া, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু ও শাহজাহান মিয়া। এঁদের মধ্যে মুছা খুনের ঘটনার পর থেকেই নিখোঁজ রয়েছেন।
পিবিআইয়ের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০১৩-১৪ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থাকাকালে বাবুলের সঙ্গে একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের এক নারী কর্মকর্তার সম্পর্ক হয়। ওই সম্পর্কের জেরে বাবুলের পরিকল্পনায় মাহমুদাকে খুন করা হয়। এ জন্য বাবুল তাঁর সোর্স মুছার মাধ্যমে তিন লাখ টাকায় হত্যাকারীদের ভাড়া করে মিতুকে খুন করান।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫