কাউছার আলম, পটিয়া (চট্টগ্রাম)
এ এক অন্যরকম বাংলাদেশ। অন্তিম শয্যায়ও আপনজনেরা পাশে নেই। জানাজায় প্রিয়জনদের ঢল নেই, প্রিয় মানুষের কোলাহল নেই। বেড়ে ওঠা শৈশব, কৈশোর, আর পরিণত বয়সের চিরচেনা মানুষগুলোও যেন অচেনা।
চাইলেও কাফনের কাপড় সরিয়ে প্রিয়মুখটি ছোঁয়ার কোনো সুযোগ নেই। চাইলেও প্রিয় মানুষটিকে শেষবারের মতো একপলক দেখা যায় না। এমন মৃত্যু ও শেষ বিদায়ের দৃশ্য কেউ কখনো দেখেনি। যেখানে ভয় ও শঙ্কা স্বজন হারানোর কষ্টকেও ছাপিয়ে গেছে।
মহামারি করোনাভাইরাসে মৃত ব্যক্তির স্বজনদের ভয়, শঙ্কা ও অনিশ্চয়তা যেন পিছু ছাড়ছে না। প্রিয়জনের শেষ বিদায়ের দৃশ্য যে কারও হৃদয়ে রক্তক্ষরণের সৃষ্টি করে। অসময়ে চলে যাওয়ার ক্ষণে যখন আপন মানুষেরা দূরে থাকছেন, তখন মরদেহের গোসল করানো, কাফন পরানো, জানাজা ও দাফন প্রক্রিয়ায় অংশ নিচ্ছেন একদল অকুতোভয় সৈনিক।
নিজেদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে তাঁরা করোনায় মৃত ব্যক্তির শেষকৃত্যে নির্ভয়ে অংশ নিচ্ছেন। তাঁরা গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ পটিয়া উপজেলা শাখার নিবেদিতপ্রাণ কর্মী।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ পটিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি ও সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম বলেন, ‘পটিয়া ও এর আশপাশের এলাকায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত ও সন্দেহভাজন মিলিয়ে এখন পর্যন্ত শতাধিকের মতো মরদেহ দাফন ও সৎকার করেছেন। আমরা উপজেলাকে চার ভাগে ভাগ করেছি; পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর ও দক্ষিণ। সংগঠনের ৫০ জন স্বেচ্ছাসেবী এ চার জোনে ভাগ হয়ে দিন–রাত কাজ করছেন। এ ছাড়া আমরা করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে চার শতাধিক লোককে অক্সিজেন সেবা দিয়েছি ও ৫০ জন রোগীকে অ্যাম্বুলেন্স সেবা দিয়েছি।’
এই সময়ে স্বাভাবিক মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে জানিয়ে মাহবুবুল আলম বলেন, ‘মৃত্যু স্বাভাবিক হলেও লাশ দাফন-কাফনে মানুষ ভয় পাচ্ছে।’
দাফন-কাফনে নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে সংগঠনটির সদস্যসচিব মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, ‘আমরা করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই কাজ করছি। লাশের পাশে পরিবার–পরিজনেরা কেউ থাকছেন না—এমন খবর পাওয়ামাত্রই আমরা ছুটে গিয়ে গোসল, জানাজা ও দাফনে কাজ করছি।’
মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে থেকে এক নারী তাঁর স্বামীর দাফনের জন্য বারবার আমাদের মোবাইলে কল করছিলেন। করোনা পরীক্ষার ফলাফলের জন্য তাঁকে আমরা অপেক্ষা করতে বলি। যখন করোনা ধরা পড়ল, তখন থেকে সেই নারীর মোবাইল ফোন বন্ধ। করোনায় আক্রান্ত ৮৫-৯০ ভাগ মৃত ব্যক্তির দাফনের পেছনে এমন গল্প রয়েছে।
এই গাউসিয়া কমিটি লাশ দাফনের ক্ষেত্রে কী সতর্কতা অবলম্বন করে—জানতে চাইলে ইসহাক বলেন, করোনা আক্রান্ত মরদেহগুলোর বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়। পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই) পরে তাঁরা দাফন কিংবা সৎকারের কাজ করেন। হাসপাতাল বা মৃত্যুর স্থানে গিয়ে প্রথমে তাঁরা মরদেহটি স্প্রে করে জীবাণুমুক্ত করেন। এর পর লাশের পোশাক খুলে আবার জীবাণুমুক্ত করা হয়। পুরো দেহ পানি দিয়ে ধুয়ে কাফনের কাপড় পরানো হয়। এর পর ‘বডিব্যাগে’ লাশ ঢোকানোর পর শেষ গন্তব্যস্থলে নেওয়া হয়। বাসায় মৃত্যু হলে প্রথমে পুরো বাসায় জীবাণুনাশক দেওয়া হয়। মুসলমান হলে জানাজার মাধ্যমে মরদেহ দাফন করা হয়। অন্য ধর্মের লোকজনের লাশ তাদের নিজস্ব রীতি অনুযায়ী সৎকার করা হয়।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ পটিয়া উপজেলা শাখার স্বেচ্ছাসেবীরা জানান, কীভাবে ও কী করবেন, তা নিয়ে শুরুতে অনেকের মধ্যে ভয় ছিল। বললেন, ‘এখন সেই অবস্থা অনেকটাই কেটে গেছে। ভয়কে জয় করতে শিখেছি আমরা। প্রথম দিকে আমাদের পরিবারের বাধা ছিল এমন ঝুঁকিপূর্ণ কাজে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে। এখন তারাই আমাদের প্রেরণা জোগায়। শুরুতে আমাদের স্বেচ্ছাসেবী বহরে লোকবল কম ছিল। আর এখন অনেকে সানন্দে আসছেন।’
নিজেদের যুক্ত হওয়ার কারণ সম্পর্কে স্বেচ্ছাসেবীরা বললেন, ‘কঠিন এক সময়ের মুখোমুখি আমরা। মারা গেলে ছেলে বাবার কাছে যাচ্ছে না, ভাই ভাইয়ের কাছে যাচ্ছে না। শুধু তাই নয়, জানাজা এড়িয়ে চলছে আপনজনরাও। এ সময়ে বসে থাকলে তো চলে না।’
শুধু মুসলমান নয়, সব ধর্মের মৃত ব্যক্তির সৎকারের কাজই করছে গাউসিয়া কমিটি। স্বেচ্ছাসেবীদের পিপিই, গ্লাভস, মাস্ক দেওয়া হয়েছে। এ সংস্থার কোনো কর্মী এখনো করোনায় আক্রান্ত হননি। মৃতদেহের প্রতি অবজ্ঞা-প্রদর্শন না করে সম্মান প্রদর্শনে সবার প্রতি আহ্বান জানান এসব স্বেচ্ছাসেবীরা।
এদিকে করোনায় মৃত ব্যক্তিদের সৎকারে ‘বডিব্যাগ’, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, বুট, চশমা, কাফনের কাপড়সহ আরও অনেক প্রয়োজনীয় সামগ্রী দিয়ে সংস্থাটিকে সহযোগিতা করেছেন অনেকেই।
এ বিষয়ে পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ জরুরি সময়ে তাদের প্রস্তুতিতে সহায়তা করছি। ফরেনসিকের মানবিক দিককে মাথায় রেখে মরদেহের সুষ্ঠু ও মর্যাদাপূর্ণ ব্যবস্থাপনায় কাজ করতে তাদের সহযোগিতাও করছি।’
এ এক অন্যরকম বাংলাদেশ। অন্তিম শয্যায়ও আপনজনেরা পাশে নেই। জানাজায় প্রিয়জনদের ঢল নেই, প্রিয় মানুষের কোলাহল নেই। বেড়ে ওঠা শৈশব, কৈশোর, আর পরিণত বয়সের চিরচেনা মানুষগুলোও যেন অচেনা।
চাইলেও কাফনের কাপড় সরিয়ে প্রিয়মুখটি ছোঁয়ার কোনো সুযোগ নেই। চাইলেও প্রিয় মানুষটিকে শেষবারের মতো একপলক দেখা যায় না। এমন মৃত্যু ও শেষ বিদায়ের দৃশ্য কেউ কখনো দেখেনি। যেখানে ভয় ও শঙ্কা স্বজন হারানোর কষ্টকেও ছাপিয়ে গেছে।
মহামারি করোনাভাইরাসে মৃত ব্যক্তির স্বজনদের ভয়, শঙ্কা ও অনিশ্চয়তা যেন পিছু ছাড়ছে না। প্রিয়জনের শেষ বিদায়ের দৃশ্য যে কারও হৃদয়ে রক্তক্ষরণের সৃষ্টি করে। অসময়ে চলে যাওয়ার ক্ষণে যখন আপন মানুষেরা দূরে থাকছেন, তখন মরদেহের গোসল করানো, কাফন পরানো, জানাজা ও দাফন প্রক্রিয়ায় অংশ নিচ্ছেন একদল অকুতোভয় সৈনিক।
নিজেদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে তাঁরা করোনায় মৃত ব্যক্তির শেষকৃত্যে নির্ভয়ে অংশ নিচ্ছেন। তাঁরা গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ পটিয়া উপজেলা শাখার নিবেদিতপ্রাণ কর্মী।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ পটিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি ও সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম বলেন, ‘পটিয়া ও এর আশপাশের এলাকায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত ও সন্দেহভাজন মিলিয়ে এখন পর্যন্ত শতাধিকের মতো মরদেহ দাফন ও সৎকার করেছেন। আমরা উপজেলাকে চার ভাগে ভাগ করেছি; পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর ও দক্ষিণ। সংগঠনের ৫০ জন স্বেচ্ছাসেবী এ চার জোনে ভাগ হয়ে দিন–রাত কাজ করছেন। এ ছাড়া আমরা করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে চার শতাধিক লোককে অক্সিজেন সেবা দিয়েছি ও ৫০ জন রোগীকে অ্যাম্বুলেন্স সেবা দিয়েছি।’
এই সময়ে স্বাভাবিক মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে জানিয়ে মাহবুবুল আলম বলেন, ‘মৃত্যু স্বাভাবিক হলেও লাশ দাফন-কাফনে মানুষ ভয় পাচ্ছে।’
দাফন-কাফনে নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে সংগঠনটির সদস্যসচিব মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, ‘আমরা করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই কাজ করছি। লাশের পাশে পরিবার–পরিজনেরা কেউ থাকছেন না—এমন খবর পাওয়ামাত্রই আমরা ছুটে গিয়ে গোসল, জানাজা ও দাফনে কাজ করছি।’
মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে থেকে এক নারী তাঁর স্বামীর দাফনের জন্য বারবার আমাদের মোবাইলে কল করছিলেন। করোনা পরীক্ষার ফলাফলের জন্য তাঁকে আমরা অপেক্ষা করতে বলি। যখন করোনা ধরা পড়ল, তখন থেকে সেই নারীর মোবাইল ফোন বন্ধ। করোনায় আক্রান্ত ৮৫-৯০ ভাগ মৃত ব্যক্তির দাফনের পেছনে এমন গল্প রয়েছে।
এই গাউসিয়া কমিটি লাশ দাফনের ক্ষেত্রে কী সতর্কতা অবলম্বন করে—জানতে চাইলে ইসহাক বলেন, করোনা আক্রান্ত মরদেহগুলোর বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়। পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই) পরে তাঁরা দাফন কিংবা সৎকারের কাজ করেন। হাসপাতাল বা মৃত্যুর স্থানে গিয়ে প্রথমে তাঁরা মরদেহটি স্প্রে করে জীবাণুমুক্ত করেন। এর পর লাশের পোশাক খুলে আবার জীবাণুমুক্ত করা হয়। পুরো দেহ পানি দিয়ে ধুয়ে কাফনের কাপড় পরানো হয়। এর পর ‘বডিব্যাগে’ লাশ ঢোকানোর পর শেষ গন্তব্যস্থলে নেওয়া হয়। বাসায় মৃত্যু হলে প্রথমে পুরো বাসায় জীবাণুনাশক দেওয়া হয়। মুসলমান হলে জানাজার মাধ্যমে মরদেহ দাফন করা হয়। অন্য ধর্মের লোকজনের লাশ তাদের নিজস্ব রীতি অনুযায়ী সৎকার করা হয়।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ পটিয়া উপজেলা শাখার স্বেচ্ছাসেবীরা জানান, কীভাবে ও কী করবেন, তা নিয়ে শুরুতে অনেকের মধ্যে ভয় ছিল। বললেন, ‘এখন সেই অবস্থা অনেকটাই কেটে গেছে। ভয়কে জয় করতে শিখেছি আমরা। প্রথম দিকে আমাদের পরিবারের বাধা ছিল এমন ঝুঁকিপূর্ণ কাজে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে। এখন তারাই আমাদের প্রেরণা জোগায়। শুরুতে আমাদের স্বেচ্ছাসেবী বহরে লোকবল কম ছিল। আর এখন অনেকে সানন্দে আসছেন।’
নিজেদের যুক্ত হওয়ার কারণ সম্পর্কে স্বেচ্ছাসেবীরা বললেন, ‘কঠিন এক সময়ের মুখোমুখি আমরা। মারা গেলে ছেলে বাবার কাছে যাচ্ছে না, ভাই ভাইয়ের কাছে যাচ্ছে না। শুধু তাই নয়, জানাজা এড়িয়ে চলছে আপনজনরাও। এ সময়ে বসে থাকলে তো চলে না।’
শুধু মুসলমান নয়, সব ধর্মের মৃত ব্যক্তির সৎকারের কাজই করছে গাউসিয়া কমিটি। স্বেচ্ছাসেবীদের পিপিই, গ্লাভস, মাস্ক দেওয়া হয়েছে। এ সংস্থার কোনো কর্মী এখনো করোনায় আক্রান্ত হননি। মৃতদেহের প্রতি অবজ্ঞা-প্রদর্শন না করে সম্মান প্রদর্শনে সবার প্রতি আহ্বান জানান এসব স্বেচ্ছাসেবীরা।
এদিকে করোনায় মৃত ব্যক্তিদের সৎকারে ‘বডিব্যাগ’, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, বুট, চশমা, কাফনের কাপড়সহ আরও অনেক প্রয়োজনীয় সামগ্রী দিয়ে সংস্থাটিকে সহযোগিতা করেছেন অনেকেই।
এ বিষয়ে পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ জরুরি সময়ে তাদের প্রস্তুতিতে সহায়তা করছি। ফরেনসিকের মানবিক দিককে মাথায় রেখে মরদেহের সুষ্ঠু ও মর্যাদাপূর্ণ ব্যবস্থাপনায় কাজ করতে তাদের সহযোগিতাও করছি।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫