নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, ‘আপনারা পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন। যারা জনগণের রায় পাবে, আমরা তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেব। আমরা শাসন করতে আসিনি, আগামী দিনে যারা দেশ শাসন করবে, তাদের জন্য পথ খুলে দিতে এসেছি। এ জন্য আপনাদের সহযোগিতা চাই, আপনারা আমাদের হাতকে শক্তিশালী করুন।’
আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগরীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে বৌদ্ধ সমিতির এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা জানান। বৌদ্ধদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় গুরু সংঘরাজ ড. জ্ঞানশ্রী মহাস্থবিরের শততম জন্মদিন উপলক্ষে বৌদ্ধ সমিতি এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা খুব কম সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেব। নির্বাচনে জনগণ যাতে তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থাই করব। এত দিন ভোটের সিস্টেম, কালচারটা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। এ জন্য নির্বাচন কমিশনকে সাজিয়ে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেব।’
খালিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা যদি আগামী দিনে সুন্দর বাংলাদেশ চাই, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই, তাহলে আমাদের একে অপরের হাত ধরে এগিয়ে যেতে হবে। বিভেদ আমাদের ধ্বংস করে দেবে, সংঘাত আমাদের পিছিয়ে ফেলবে। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ সাজানো বাগানের মতো। বাগানের ভেতরে যেমন বর্ণিল পুষ্পরাজি থাকে, কিছু সুগন্ধ আছে, কিছু সুগন্ধহীন দৃষ্টিনন্দন। এটাই বাগানের বৈচিত্র্য।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের বাংলাদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান, খ্রিষ্টান ও নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠী আছে। এটা একটা বাগানের মতো। এটাকে আমাদের পরিচর্যা করতে হবে, লালন করতে হবে। আর না হলে বাগানে ফুল ফুটবে না। বাগানের গাছ মারা যাবে। এ ঐতিহ্য পারস্পরিক সৌহার্দ্য আমাদের লালন করতে হবে।’
সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টিকারীদের ধর্ম নেই উল্লেখ করে এ উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু দুর্বৃত্ত সব ধর্মের লোকদের মধ্যে আছে। এদের কোনো ধর্ম নেই। এরা ক্রিমিনাল। এরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য উপাসনালয়ে হামলা চালায়। এদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রত্যেককে সোচ্চার হতে হবে। তারা আমাদের সম্প্রীতি ও লালিত ঐতিহ্যকে যাতে ধ্বংস করতে না পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এদের সংখ্যা কম। আপনারা যদি কোনোভাবে আশঙ্কা বোধ করেন, আমাদের নির্দেশ দেওয়া আছে। আমি ২৪টি জেলার ডিসি, এসপিদের সঙ্গে জুমে মিটিং করেছি। তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স নিয়ে আপনাদের পাশে দাঁড়াবে। আপনারা একা নন, আপনারা এ দেশের নাগরিক। আপনাদের সার্বিক অধিকার আছে। আপনারা মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেন। আপনারা আপনাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদ্যাপন করবেন। প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবরদান অনুষ্ঠান উদ্যাপন করবেন।’
উপসংঘরাজ শাসনপ্রিয় মহাস্থবিরের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন শিক্ষাবিদ ও বিএনপির উপদেষ্টা সুকোমল বড়ুয়া, ইউএসটিসির সাবেক উপাচার্য প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া, বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতির চেয়ারম্যান অজিত রঞ্জন বড়ুয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আদর্শ কুমার বড়ুয়া ও অনুষ্ঠান উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক সত্যপ্রিয় বড়ুয়া প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন তুষার কান্তি বড়ুয়া ও ববি বড়ুয়া।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, ‘আপনারা পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন। যারা জনগণের রায় পাবে, আমরা তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেব। আমরা শাসন করতে আসিনি, আগামী দিনে যারা দেশ শাসন করবে, তাদের জন্য পথ খুলে দিতে এসেছি। এ জন্য আপনাদের সহযোগিতা চাই, আপনারা আমাদের হাতকে শক্তিশালী করুন।’
আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগরীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে বৌদ্ধ সমিতির এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা জানান। বৌদ্ধদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় গুরু সংঘরাজ ড. জ্ঞানশ্রী মহাস্থবিরের শততম জন্মদিন উপলক্ষে বৌদ্ধ সমিতি এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা খুব কম সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেব। নির্বাচনে জনগণ যাতে তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থাই করব। এত দিন ভোটের সিস্টেম, কালচারটা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। এ জন্য নির্বাচন কমিশনকে সাজিয়ে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেব।’
খালিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা যদি আগামী দিনে সুন্দর বাংলাদেশ চাই, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই, তাহলে আমাদের একে অপরের হাত ধরে এগিয়ে যেতে হবে। বিভেদ আমাদের ধ্বংস করে দেবে, সংঘাত আমাদের পিছিয়ে ফেলবে। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ সাজানো বাগানের মতো। বাগানের ভেতরে যেমন বর্ণিল পুষ্পরাজি থাকে, কিছু সুগন্ধ আছে, কিছু সুগন্ধহীন দৃষ্টিনন্দন। এটাই বাগানের বৈচিত্র্য।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের বাংলাদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান, খ্রিষ্টান ও নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠী আছে। এটা একটা বাগানের মতো। এটাকে আমাদের পরিচর্যা করতে হবে, লালন করতে হবে। আর না হলে বাগানে ফুল ফুটবে না। বাগানের গাছ মারা যাবে। এ ঐতিহ্য পারস্পরিক সৌহার্দ্য আমাদের লালন করতে হবে।’
সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টিকারীদের ধর্ম নেই উল্লেখ করে এ উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু দুর্বৃত্ত সব ধর্মের লোকদের মধ্যে আছে। এদের কোনো ধর্ম নেই। এরা ক্রিমিনাল। এরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য উপাসনালয়ে হামলা চালায়। এদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রত্যেককে সোচ্চার হতে হবে। তারা আমাদের সম্প্রীতি ও লালিত ঐতিহ্যকে যাতে ধ্বংস করতে না পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এদের সংখ্যা কম। আপনারা যদি কোনোভাবে আশঙ্কা বোধ করেন, আমাদের নির্দেশ দেওয়া আছে। আমি ২৪টি জেলার ডিসি, এসপিদের সঙ্গে জুমে মিটিং করেছি। তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স নিয়ে আপনাদের পাশে দাঁড়াবে। আপনারা একা নন, আপনারা এ দেশের নাগরিক। আপনাদের সার্বিক অধিকার আছে। আপনারা মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেন। আপনারা আপনাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদ্যাপন করবেন। প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবরদান অনুষ্ঠান উদ্যাপন করবেন।’
উপসংঘরাজ শাসনপ্রিয় মহাস্থবিরের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন শিক্ষাবিদ ও বিএনপির উপদেষ্টা সুকোমল বড়ুয়া, ইউএসটিসির সাবেক উপাচার্য প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া, বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতির চেয়ারম্যান অজিত রঞ্জন বড়ুয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আদর্শ কুমার বড়ুয়া ও অনুষ্ঠান উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক সত্যপ্রিয় বড়ুয়া প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন তুষার কান্তি বড়ুয়া ও ববি বড়ুয়া।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫