হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
একটা অ্যাম্বুলেন্স থেকে রোগী নামানোর আগেই আরেকটা এসে হাজির। একের পর এক নামানো হচ্ছে রোগী। কারও হাত উড়ে গেছে, আবার কারও পেট ছিঁড়ে বের হয়ে গেছে নাড়িভুঁড়ি। আবার কারও কারও শরীরের অর্ধেক অংশই পোড়া।
সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঠিক এমন দৃশ্যই দেখেছে চট্টগ্রামের মানুষ। স্বজনদের আহাজারি আর রক্তের জন্য হাহাকার ভারী করে তুলেছিল হাসপাতালের পরিবেশ।
হতাহতদের চিকিৎসা দেওয়া চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. কে এন তানভীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত ১২টা থেকে রোগী আসা শুরু হয়। ৩টা পর্যন্ত এত বেশি রোগী আসে যে আমরা নিশ্বাস ফেলার সময় পর্যন্ত পাইনি। ৭০ শতাংশের বেশি রোগী দগ্ধ ছিল। বিস্ফোরণে দগ্ধ হওয়ার পাশাপাশি অনেকের হাত-পা, আবার কারও কারও পেট ছিঁড়ে নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে গিয়েছিল।’
এর আগে রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে এখন পর্যন্ত ১৭ জন নিহতের তথ্য পাওয়া গেছে। চার শতাধিক আহত হয়েছেন। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাশাপাশি সিএমএইচ হাসপাতাল এবং নগরীর কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে।
ঘটনার পর রাত সাড়ে ১২টায় হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স আসছে। রাত পৌনে ১২টার দিকে হতাহতদের হাসপাতালে আনা শুরু হয়। এরপর ভোর পর্যন্ত আসে একের এক অ্যাম্বুলেন্সে, প্রাইভেট কার, সিএনজি অটোরিকশায় করে হতাহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এভাবে সকাল পর্যন্ত অন্তত ২০০ থেকে ২৫০ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বিস্ফোরণে অনেকের হাত-পা ছিঁড়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। এ সময় প্রচুর রক্তের প্রয়োজন পড়ে। তাই হাসপাতালে রক্তের জন্য হাহাকার পড়ে যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রাতে রক্তের জন্য অনেকে প্লাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে, অনেকে মাইকিং করছেন। চিৎকার করে বলছেন, রক্ত লাগবে রক্ত, এ পজিটিভ রক্ত, বি পজিটিভ রক্ত। স্বেচ্ছাসেবকদের ডাকে এ সময় অনেকে রক্ত দিতে আসেন। পরে একপর্যায়ে পজিটিভ রক্তের জোগাড় হলেও নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত নিয়ে বিপাকে পড়েন হতাহত রোগীদের স্বজনেরা।
ঘটনার পর থেকে হাসপাতালে হতাহতদের রক্তের ব্যবস্থা থেকে শুরু করে ব্যান্ডেজ লাগানো কাজে সহযোগিতা করেন চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল করিম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বিস্ফোরণের ঘটনায় যাঁরা হাসপাতালে আসছেন, তাঁদের অনেকেরই রক্তের প্রয়োজন পড়েছে। আমরা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে অনেক ডোনার ঠিক করে দিয়েছি। এ সময় পজিটিভ গ্রুপের রক্ত পাওয়া গেলেও নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত পাওয়া গেছে কম। এখন অনেকের রক্তের প্রয়োজন পড়ছে।’
একটা অ্যাম্বুলেন্স থেকে রোগী নামানোর আগেই আরেকটা এসে হাজির। একের পর এক নামানো হচ্ছে রোগী। কারও হাত উড়ে গেছে, আবার কারও পেট ছিঁড়ে বের হয়ে গেছে নাড়িভুঁড়ি। আবার কারও কারও শরীরের অর্ধেক অংশই পোড়া।
সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঠিক এমন দৃশ্যই দেখেছে চট্টগ্রামের মানুষ। স্বজনদের আহাজারি আর রক্তের জন্য হাহাকার ভারী করে তুলেছিল হাসপাতালের পরিবেশ।
হতাহতদের চিকিৎসা দেওয়া চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. কে এন তানভীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত ১২টা থেকে রোগী আসা শুরু হয়। ৩টা পর্যন্ত এত বেশি রোগী আসে যে আমরা নিশ্বাস ফেলার সময় পর্যন্ত পাইনি। ৭০ শতাংশের বেশি রোগী দগ্ধ ছিল। বিস্ফোরণে দগ্ধ হওয়ার পাশাপাশি অনেকের হাত-পা, আবার কারও কারও পেট ছিঁড়ে নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে গিয়েছিল।’
এর আগে রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে এখন পর্যন্ত ১৭ জন নিহতের তথ্য পাওয়া গেছে। চার শতাধিক আহত হয়েছেন। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাশাপাশি সিএমএইচ হাসপাতাল এবং নগরীর কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে।
ঘটনার পর রাত সাড়ে ১২টায় হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স আসছে। রাত পৌনে ১২টার দিকে হতাহতদের হাসপাতালে আনা শুরু হয়। এরপর ভোর পর্যন্ত আসে একের এক অ্যাম্বুলেন্সে, প্রাইভেট কার, সিএনজি অটোরিকশায় করে হতাহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এভাবে সকাল পর্যন্ত অন্তত ২০০ থেকে ২৫০ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বিস্ফোরণে অনেকের হাত-পা ছিঁড়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। এ সময় প্রচুর রক্তের প্রয়োজন পড়ে। তাই হাসপাতালে রক্তের জন্য হাহাকার পড়ে যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রাতে রক্তের জন্য অনেকে প্লাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে, অনেকে মাইকিং করছেন। চিৎকার করে বলছেন, রক্ত লাগবে রক্ত, এ পজিটিভ রক্ত, বি পজিটিভ রক্ত। স্বেচ্ছাসেবকদের ডাকে এ সময় অনেকে রক্ত দিতে আসেন। পরে একপর্যায়ে পজিটিভ রক্তের জোগাড় হলেও নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত নিয়ে বিপাকে পড়েন হতাহত রোগীদের স্বজনেরা।
ঘটনার পর থেকে হাসপাতালে হতাহতদের রক্তের ব্যবস্থা থেকে শুরু করে ব্যান্ডেজ লাগানো কাজে সহযোগিতা করেন চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল করিম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বিস্ফোরণের ঘটনায় যাঁরা হাসপাতালে আসছেন, তাঁদের অনেকেরই রক্তের প্রয়োজন পড়েছে। আমরা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে অনেক ডোনার ঠিক করে দিয়েছি। এ সময় পজিটিভ গ্রুপের রক্ত পাওয়া গেলেও নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত পাওয়া গেছে কম। এখন অনেকের রক্তের প্রয়োজন পড়ছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫