তাসনীম হাসান, ঢাকা
চট্টগ্রাম শহরের কাজDর দেউড়ি মোড় থেকে এক মিনিট দক্ষিণে হাঁটলেই ছোট্ট গলিটা। সেই গলি ধরে দুই পা সামনে বাড়ালেই চোখের সামনে ধরা দেবে চট্টগ্রামের ক্রিকেট আবেগের সবচেয়ে বড় ঠিকানাটি! লাল রঙের টাইলসে মোড়ানো পাঁচতলা ভবনটিই যে শহরের বিখ্যাত বাসিন্দা আকরাম খান-তামিম ইকবালের। দুই যুগ ধরে আইসিসির টুর্নামেন্ট মানেই ছিল এই ভবনের কারও না কারও উপস্থিতি।
এবার নিজ থেকে সরে যাওয়ায় তামিম ইকবাল নেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে। নেই চট্টগ্রামের আর কেউই। মনে আছে নিশ্চয়ই, ২৪ বছর আগে পুরো দেশ প্রথম আইসিসি ট্রফি জয়ের আনন্দে ভেসেছিল আকরাম খানের হাত ধরেই।
হাজী মুহfম্মদ মহসীন কলেজের শিক্ষক নজরুল ইসলাম বলছিলেন, ‘কৈশোরে আকরাম খান-মিনহাজুল আবেদীন নান্নুকে দেখে দেখে ক্রিকেটপ্রেমের শুরু। সেই প্রেম গভীর হয়েছে তামিম ইকবালের ব্যাটে চড়ে। বাংলাদেশ দলকে তো সমর্থন করিই। সেই দলে চট্টগ্রামের কাউকে দেখা মানে আরও গর্বের। ওই জায়গাটা এবার ফাঁকাই থাকল।’
কাজীর দেউড়ি এলাকার চা-দোকানি সাহাব উদ্দিনের কণ্ঠও ভিজে উঠেছে। চট্টগ্রামের ভাষায় বলছিলেন, ‘চাটগাঁইয়া পোয়া নাই দলত, মানিত ন পারির।’
তামিমকে চট্টগ্রামের মানুষের মিস করার কারণ তো আছেই। নান্নু-আকরামের পর বলতে গেলে চট্টগ্রামের ক্রিকেট পতাকাটা এক যুগ ধরে একাই ওড়াচ্ছেন তামিম। তাঁর আগে আফতাব আহমেদ, নাফিস ইকবাল, নাজিম উদ্দিনের ব্যাটের ফল্গুধারায় অনেকবারই হাসি ফুটেছে চট্টগ্রামের মানুষের মুখে। তবে লম্বা সময় তামিমের ব্যাটিংয়েই ধন্য হচ্ছেন তাঁরা।
তামিমের পর নাঈম হাসান-ইয়াসির আলী রাব্বীই জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছেন। বন্দরনগরী থেকে এরপর আর উঠে আসছে না কোনো ক্রিকেটার। অথচ জাতীয় দলকে দেখভালের দায়িত্বে বাংলাদেশ ক্রিকেটের যে দুটি বিভাগ, সেই বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ ও নির্বাচক প্যানেলের শীর্ষ পদে আছেন চট্টগ্রামেরই সাবেক দুই তারকা ক্রিকেটার আকরাম আর নান্নু।
বিশ্বকাপের মঞ্চে চট্টগ্রামের কেউ থাকবে না ভেবে নিরাশ আফতাব আহমেদ। গতকাল তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘খুবই হতাশার। ঢাকার পরই বড় শহর চট্টগ্রাম। এত বড় একটা শহরের কেউ যদি বিশ্বকাপ দলে না থাকে, এটা দেখার চেয়ে হতাশজনক আর কীই-বা হতে পারে?’ ক্ষোভ-হতাশা মিশে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠলেন আফতাব, ‘নিয়মিত চট্টগ্রামের ঘরোয়া লিগ হয় না। ক্রিকেটার উঠে আসার ধাপটা কোথায়?’
চট্টগ্রামের কেউ না থাকার বিষয়টি কষ্ট দিচ্ছে আকরামকেও। বাংলাদেশের প্রথম আইসিসি ট্রফি জয়ের নায়ক বলছিলেন, ‘খুব খারাপ লাগে। ক্রিকেটে চট্টগ্রাম যে পিছিয়ে আছে, এটাই প্রমাণ দিচ্ছে।’
আকরামের আশঙ্কার ডালপালা ছড়িয়ে পড়ছে আরেকটি বিষয় ভেবে। বললেন, ‘তামিম খেলা ছেড়ে দিলে আর কাউকে খুঁজে পাব কি না, কে জানে! চট্টগ্রামে খেলার মাঠ নেই। যেখানে অন্য অঞ্চল থেকে প্রচুর ক্রিকেটার উঠে আসছে, সেখানে চট্টগ্রামের তেমন নেই। বড় দুঃখ লাগে।’
চট্টগ্রাম শহরের কাজDর দেউড়ি মোড় থেকে এক মিনিট দক্ষিণে হাঁটলেই ছোট্ট গলিটা। সেই গলি ধরে দুই পা সামনে বাড়ালেই চোখের সামনে ধরা দেবে চট্টগ্রামের ক্রিকেট আবেগের সবচেয়ে বড় ঠিকানাটি! লাল রঙের টাইলসে মোড়ানো পাঁচতলা ভবনটিই যে শহরের বিখ্যাত বাসিন্দা আকরাম খান-তামিম ইকবালের। দুই যুগ ধরে আইসিসির টুর্নামেন্ট মানেই ছিল এই ভবনের কারও না কারও উপস্থিতি।
এবার নিজ থেকে সরে যাওয়ায় তামিম ইকবাল নেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে। নেই চট্টগ্রামের আর কেউই। মনে আছে নিশ্চয়ই, ২৪ বছর আগে পুরো দেশ প্রথম আইসিসি ট্রফি জয়ের আনন্দে ভেসেছিল আকরাম খানের হাত ধরেই।
হাজী মুহfম্মদ মহসীন কলেজের শিক্ষক নজরুল ইসলাম বলছিলেন, ‘কৈশোরে আকরাম খান-মিনহাজুল আবেদীন নান্নুকে দেখে দেখে ক্রিকেটপ্রেমের শুরু। সেই প্রেম গভীর হয়েছে তামিম ইকবালের ব্যাটে চড়ে। বাংলাদেশ দলকে তো সমর্থন করিই। সেই দলে চট্টগ্রামের কাউকে দেখা মানে আরও গর্বের। ওই জায়গাটা এবার ফাঁকাই থাকল।’
কাজীর দেউড়ি এলাকার চা-দোকানি সাহাব উদ্দিনের কণ্ঠও ভিজে উঠেছে। চট্টগ্রামের ভাষায় বলছিলেন, ‘চাটগাঁইয়া পোয়া নাই দলত, মানিত ন পারির।’
তামিমকে চট্টগ্রামের মানুষের মিস করার কারণ তো আছেই। নান্নু-আকরামের পর বলতে গেলে চট্টগ্রামের ক্রিকেট পতাকাটা এক যুগ ধরে একাই ওড়াচ্ছেন তামিম। তাঁর আগে আফতাব আহমেদ, নাফিস ইকবাল, নাজিম উদ্দিনের ব্যাটের ফল্গুধারায় অনেকবারই হাসি ফুটেছে চট্টগ্রামের মানুষের মুখে। তবে লম্বা সময় তামিমের ব্যাটিংয়েই ধন্য হচ্ছেন তাঁরা।
তামিমের পর নাঈম হাসান-ইয়াসির আলী রাব্বীই জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছেন। বন্দরনগরী থেকে এরপর আর উঠে আসছে না কোনো ক্রিকেটার। অথচ জাতীয় দলকে দেখভালের দায়িত্বে বাংলাদেশ ক্রিকেটের যে দুটি বিভাগ, সেই বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ ও নির্বাচক প্যানেলের শীর্ষ পদে আছেন চট্টগ্রামেরই সাবেক দুই তারকা ক্রিকেটার আকরাম আর নান্নু।
বিশ্বকাপের মঞ্চে চট্টগ্রামের কেউ থাকবে না ভেবে নিরাশ আফতাব আহমেদ। গতকাল তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘খুবই হতাশার। ঢাকার পরই বড় শহর চট্টগ্রাম। এত বড় একটা শহরের কেউ যদি বিশ্বকাপ দলে না থাকে, এটা দেখার চেয়ে হতাশজনক আর কীই-বা হতে পারে?’ ক্ষোভ-হতাশা মিশে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠলেন আফতাব, ‘নিয়মিত চট্টগ্রামের ঘরোয়া লিগ হয় না। ক্রিকেটার উঠে আসার ধাপটা কোথায়?’
চট্টগ্রামের কেউ না থাকার বিষয়টি কষ্ট দিচ্ছে আকরামকেও। বাংলাদেশের প্রথম আইসিসি ট্রফি জয়ের নায়ক বলছিলেন, ‘খুব খারাপ লাগে। ক্রিকেটে চট্টগ্রাম যে পিছিয়ে আছে, এটাই প্রমাণ দিচ্ছে।’
আকরামের আশঙ্কার ডালপালা ছড়িয়ে পড়ছে আরেকটি বিষয় ভেবে। বললেন, ‘তামিম খেলা ছেড়ে দিলে আর কাউকে খুঁজে পাব কি না, কে জানে! চট্টগ্রামে খেলার মাঠ নেই। যেখানে অন্য অঞ্চল থেকে প্রচুর ক্রিকেটার উঠে আসছে, সেখানে চট্টগ্রামের তেমন নেই। বড় দুঃখ লাগে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫