শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
আগামী ১১ অক্টোবর দ্বিতীয় দফার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে সামনে রেখে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার নয়টি ইউনিয়নের ৪৩ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ উপলক্ষে রোববার সকাল থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত উপজেলা চত্বরে চারটি কার্যালয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছিল।
রোববার শেষ দিন পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে ৪৩ জন, সাধারণ সদস্য পদে ৩২০ জন ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১০৮ জন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়ন দাখিল দাখিল করেছেন বলে শেরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোছা. আছিয়া খাতুন রাতে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
১ নম্বর কুসুম্বী ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী শেখ মো. জুলফিকার আলী, জাসদ মনোনীত প্রার্থী মোছা. রাজিয়া সুলতানা, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী মো. আখতার হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মমিন ও মো. শাহ আলম পান্না তাঁদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৩৩ জন সাধারণ সদস্য ও ৯ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৩ নম্বর খামারকান্দি ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. আব্দুল মোমিন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল ওহাব ও আব্দুল মতিন। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৩৪ জন সাধারণ সদস্য ও ১১ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৪ নম্বর খানপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পরিমল দত্ত, স্বতন্ত্র প্রার্থী পিয়ার হোসেন পিয়ার ও মো. শরিফুল ইসলাম রাঞ্জু। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ২৭ জন সাধারণ সদস্য ও ১১ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৫ নম্বর মির্জাপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আলী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নুর মোহাম্মদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. আব্দুল মোনায়েম খান ও মো. মোস্তাফিজার রহমান। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ২৯ জন সাধারণ সদস্য ও ১৫ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৬ নম্বর বিশালপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. শাহজাহান আলী, জাকের পার্টির আব্দুল বারী মিঠু, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জাকির হোসেন, সুধান্য চন্দ্র ও এসএম রাফিউল ইসলাম। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ২৯ জন সাধারণ সদস্য ও ৯ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৭ নম্বর ভবানীপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. আবুল কালাম আজাদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাফর ইকবাল, জাকের পার্টির আশরাফ আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন, গোলাম মোস্তফা। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৪৩ জন সাধারণ সদস্য ও ১৪ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৮ নম্বর সুঘাট ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. মনিরুজ্জামান (জিন্নাহ), স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন জিহাদ, আহসান হাবিব ও টিএম গফুর। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৪২ জন সাধারণ সদস্য ও ১২ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৯ নম্বর সীমাবাড়ী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শ্রী গৌরদাস রায় চৌধুরী, জাকের পার্টির একজন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের একজন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আফতাব তালুকদার। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৪২ জন সাধারণ সদস্য ও ১৩ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
১০ নম্বর শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. আবু তালেব আকন্দ, জাকের পার্টির লাল মিয়া, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুর রাজ্জাক, স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুল ইসলাম, আব্দুস সালাম, সিদ্দীক ভুইয়া ও আবুল কালাম আজাদ।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, আগামী ২০ ও ২১ অক্টোবর মনোনয়ন বাছাই করে চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। আগামী ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে পারবেন। ২৭ তারিখে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ করা হবে এবং আগামী ১১ নভেম্বর ২০২১ ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
উল্লেখ্য, বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত নিলেও স্থানীয়ভাবে নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। এ ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের কিছু বিদ্রোহী প্রার্থীও রয়েছেন।
আগামী ১১ অক্টোবর দ্বিতীয় দফার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে সামনে রেখে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার নয়টি ইউনিয়নের ৪৩ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ উপলক্ষে রোববার সকাল থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত উপজেলা চত্বরে চারটি কার্যালয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছিল।
রোববার শেষ দিন পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে ৪৩ জন, সাধারণ সদস্য পদে ৩২০ জন ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১০৮ জন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়ন দাখিল দাখিল করেছেন বলে শেরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোছা. আছিয়া খাতুন রাতে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
১ নম্বর কুসুম্বী ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী শেখ মো. জুলফিকার আলী, জাসদ মনোনীত প্রার্থী মোছা. রাজিয়া সুলতানা, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী মো. আখতার হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মমিন ও মো. শাহ আলম পান্না তাঁদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৩৩ জন সাধারণ সদস্য ও ৯ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৩ নম্বর খামারকান্দি ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. আব্দুল মোমিন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল ওহাব ও আব্দুল মতিন। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৩৪ জন সাধারণ সদস্য ও ১১ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৪ নম্বর খানপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পরিমল দত্ত, স্বতন্ত্র প্রার্থী পিয়ার হোসেন পিয়ার ও মো. শরিফুল ইসলাম রাঞ্জু। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ২৭ জন সাধারণ সদস্য ও ১১ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৫ নম্বর মির্জাপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আলী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নুর মোহাম্মদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. আব্দুল মোনায়েম খান ও মো. মোস্তাফিজার রহমান। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ২৯ জন সাধারণ সদস্য ও ১৫ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৬ নম্বর বিশালপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. শাহজাহান আলী, জাকের পার্টির আব্দুল বারী মিঠু, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জাকির হোসেন, সুধান্য চন্দ্র ও এসএম রাফিউল ইসলাম। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ২৯ জন সাধারণ সদস্য ও ৯ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৭ নম্বর ভবানীপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. আবুল কালাম আজাদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাফর ইকবাল, জাকের পার্টির আশরাফ আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন, গোলাম মোস্তফা। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৪৩ জন সাধারণ সদস্য ও ১৪ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৮ নম্বর সুঘাট ইউনিয়নে চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. মনিরুজ্জামান (জিন্নাহ), স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন জিহাদ, আহসান হাবিব ও টিএম গফুর। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৪২ জন সাধারণ সদস্য ও ১২ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
৯ নম্বর সীমাবাড়ী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শ্রী গৌরদাস রায় চৌধুরী, জাকের পার্টির একজন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের একজন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আফতাব তালুকদার। এ ছাড়াও এই ইউনিয়নে ৪২ জন সাধারণ সদস্য ও ১৩ জন সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
১০ নম্বর শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. আবু তালেব আকন্দ, জাকের পার্টির লাল মিয়া, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুর রাজ্জাক, স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুল ইসলাম, আব্দুস সালাম, সিদ্দীক ভুইয়া ও আবুল কালাম আজাদ।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, আগামী ২০ ও ২১ অক্টোবর মনোনয়ন বাছাই করে চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। আগামী ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে পারবেন। ২৭ তারিখে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ করা হবে এবং আগামী ১১ নভেম্বর ২০২১ ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
উল্লেখ্য, বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত নিলেও স্থানীয়ভাবে নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। এ ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের কিছু বিদ্রোহী প্রার্থীও রয়েছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫