বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনা প্রেসক্লাবে আটকে মারধরের ১১ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তালুকদার মাসউদ নামে এক সাংবাদিকের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৪ জনকে আসামি করে আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে এই হত্যা মামলা রুজু করা হয়।
নিহতের স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় মামলাটি রুজু করেন। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনা সদর থানা ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা আবুল কাশেম মো. মিজানুর রহমান।
মামলার আসামিরা হলেন আ স ম হাফিজ আল আসাদ (সোহেল হাফিজ), আরিফুল ইসলাম মুরাদ (২৮), মো. কাসেম হাওলাদার (৩০), ফেরদৌস খান ইমন (৪০) মো. সাইফুল ইসলাম মিরাজ (৩০), মো. ছগির হোসেন টিটু (২৮), আ. মালেক মিঠু (২৮), ওয়ালিউল্লাহ ইমরান (২৮), জাহিদুল ইসলাম মেহেদী (২৮), সোহাগ হাওলাদার (২৫), এ এস এম সিফাত (২৭), শহিদুল ইসলাম শহিদ (৪৫) ও মো. জাফর হোসেন হাওলাদার।
নিহত সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ বরগুনা সদর উপজেলার নলটোনা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডেন বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম আবদুল ওয়াহাব মাস্টার। তালুকদার মাসউদ দৈনিক ভোরের ডাক পত্রিকা ও রাজধানী টেলিভিশন নামে একটি আইপি টিভির বরগুনা জেলা প্রতিনিধি।
এ ছাড়া তিনি ওই এলাকার ইউপি সদস্য ছিলেন। তাঁর স্ত্রী সাজেদা একজন স্কুলশিক্ষক, মেয়ে তন্নি বরগুনা পলিটেকনিকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সপ্তম সেমিস্টারে ও ছেলে তালুকদার তানহা বরগুনা জিলা স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত।
মামলার আরজিতে বাদীর অভিযোগ, নিহত তালুকদার মাসউদ ভোরের ডাক পত্রিকার বরগুনা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। সে সুবাদে তিনি বরগুনা প্রেসক্লাবের সদস্য হওয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরে ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ‘বরগুনা জেলা প্রেসক্লাব’ নামে একটি সংগঠন করেন।
এতে বরগুনা প্রেসক্লাবের নেতৃত্বস্থানীয় কিছু সদস্য তালুকদার মাসউদের ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টার দিকে বরগুনা প্রেসক্লাবের সদস্য মুশফিক আরিফের সঙ্গে বরগুনা প্রেসক্লাবে গিয়ে ক্যারম খেলা শুরু করেন সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ। প্রেসক্লাবে ক্যারম খেলতে দেখে এনটিভির বরগুনা প্রতিনিধি সোহেল হাফিজ ক্ষিপ্ত হয়ে তালুকদার মাসউদকে গালিগালাজ শুরু করেন।
এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে তর্কের একপর্যায়ে সোহেল হাফিজসহ অন্য আসামিরা প্রেসক্লাবের গেট বন্ধ করে তালুকদার মাসউদকে মারধর করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও আসামিরা গেট তালাবদ্ধ করে রাখেন।
প্রায় এক ঘণ্টা প্রেসক্লাবে আটক থাকার পর বরগুনা সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ কে এম মিজানুর রহমান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত বশিরুল আলম প্রেসক্লাবে প্রবেশ করে তাঁকে উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনার ১১ দিন পর ২ মার্চ রাত ১১টার দিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তালুকদার মাসউদ।
এ বিষয়ে মামলার বাদী ও নিহত সাংবাদিক তালুকদার মাসউদের স্ত্রী সাজেদা বলেন, ‘বরগুনা জেলা প্রেসক্লাব গঠনের পর থেকেই বরগুনা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও এনটিভির বরগুনা প্রতিনিধি সোহেল হাফিজ ও তাঁর অনুসারী কিছু সাংবাদিক আমার স্বামীর ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। জেলা প্রেসক্লাব বন্ধ করতে বেশ কয়েকবার সোহেল হাফিজ আমার স্বামীকে হুমকি-ধমকিও দিয়েছেন। এর রেষেই ঘটনার দিন আসামি সোহেল হাফিজসহ অন্যরা আমার স্বামীকে প্রেসক্লাবে আটকে রেখে নির্মম নির্যাতনের কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।
‘আমার একমাত্র মেয়ে এখনো পড়াশোনা করে, ছেলের বয়স মাত্র ১৩ বছর। স্বামীর মৃত্যুতে আমরা দিশেহারা। আমি এই হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার চাই।’
এ বিষয়ে বরগুনা প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলাম মোস্তফা কাদেরের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। সাবেক সভাপতি মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তালুকদার মাসউদের মৃত্যুর ঘটনায় আমি ব্যথিত। থানায় মামলা হয়েছে। অপরাধী যে-ই হোক না কেন, আমি আশা করি তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
বরগুনা সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম মো. মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাংবাদিক তালুকদার মাসউদের মৃত্যুর ঘটনাটি দুঃখজনক। তাঁর স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের যত দ্রুত সম্ভব গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার চেষ্টা চালাচ্ছি।’
গতকাল রোববার বিকেলে তালুকদার মাসউদের মরদেহ বরিশাল হাসপাতাল থেকে বরগুনায় নিয়ে আসা হয়। পৌরসভা ভবনের পশ্চিম পাশের মাঠে জানাজা শেষে রাতেই গ্রামের বাড়ি নলটোনা ইউনিয়নের গোরাদ্মা এলাকায় দাফন করা হয়।
তাঁর মৃত্যুতে বরগুনা সাংবাদিক ইউনিয়ন, রিপোর্টার্স ইউনিটি ও রিপোর্টার্স ফোরাম শোক জানিয়ে ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে।
বরগুনা প্রেসক্লাবে আটকে মারধরের ১১ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তালুকদার মাসউদ নামে এক সাংবাদিকের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৪ জনকে আসামি করে আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে এই হত্যা মামলা রুজু করা হয়।
নিহতের স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় মামলাটি রুজু করেন। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনা সদর থানা ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা আবুল কাশেম মো. মিজানুর রহমান।
মামলার আসামিরা হলেন আ স ম হাফিজ আল আসাদ (সোহেল হাফিজ), আরিফুল ইসলাম মুরাদ (২৮), মো. কাসেম হাওলাদার (৩০), ফেরদৌস খান ইমন (৪০) মো. সাইফুল ইসলাম মিরাজ (৩০), মো. ছগির হোসেন টিটু (২৮), আ. মালেক মিঠু (২৮), ওয়ালিউল্লাহ ইমরান (২৮), জাহিদুল ইসলাম মেহেদী (২৮), সোহাগ হাওলাদার (২৫), এ এস এম সিফাত (২৭), শহিদুল ইসলাম শহিদ (৪৫) ও মো. জাফর হোসেন হাওলাদার।
নিহত সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ বরগুনা সদর উপজেলার নলটোনা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডেন বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম আবদুল ওয়াহাব মাস্টার। তালুকদার মাসউদ দৈনিক ভোরের ডাক পত্রিকা ও রাজধানী টেলিভিশন নামে একটি আইপি টিভির বরগুনা জেলা প্রতিনিধি।
এ ছাড়া তিনি ওই এলাকার ইউপি সদস্য ছিলেন। তাঁর স্ত্রী সাজেদা একজন স্কুলশিক্ষক, মেয়ে তন্নি বরগুনা পলিটেকনিকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সপ্তম সেমিস্টারে ও ছেলে তালুকদার তানহা বরগুনা জিলা স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত।
মামলার আরজিতে বাদীর অভিযোগ, নিহত তালুকদার মাসউদ ভোরের ডাক পত্রিকার বরগুনা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। সে সুবাদে তিনি বরগুনা প্রেসক্লাবের সদস্য হওয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরে ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ‘বরগুনা জেলা প্রেসক্লাব’ নামে একটি সংগঠন করেন।
এতে বরগুনা প্রেসক্লাবের নেতৃত্বস্থানীয় কিছু সদস্য তালুকদার মাসউদের ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টার দিকে বরগুনা প্রেসক্লাবের সদস্য মুশফিক আরিফের সঙ্গে বরগুনা প্রেসক্লাবে গিয়ে ক্যারম খেলা শুরু করেন সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ। প্রেসক্লাবে ক্যারম খেলতে দেখে এনটিভির বরগুনা প্রতিনিধি সোহেল হাফিজ ক্ষিপ্ত হয়ে তালুকদার মাসউদকে গালিগালাজ শুরু করেন।
এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে তর্কের একপর্যায়ে সোহেল হাফিজসহ অন্য আসামিরা প্রেসক্লাবের গেট বন্ধ করে তালুকদার মাসউদকে মারধর করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও আসামিরা গেট তালাবদ্ধ করে রাখেন।
প্রায় এক ঘণ্টা প্রেসক্লাবে আটক থাকার পর বরগুনা সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ কে এম মিজানুর রহমান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত বশিরুল আলম প্রেসক্লাবে প্রবেশ করে তাঁকে উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনার ১১ দিন পর ২ মার্চ রাত ১১টার দিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তালুকদার মাসউদ।
এ বিষয়ে মামলার বাদী ও নিহত সাংবাদিক তালুকদার মাসউদের স্ত্রী সাজেদা বলেন, ‘বরগুনা জেলা প্রেসক্লাব গঠনের পর থেকেই বরগুনা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও এনটিভির বরগুনা প্রতিনিধি সোহেল হাফিজ ও তাঁর অনুসারী কিছু সাংবাদিক আমার স্বামীর ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। জেলা প্রেসক্লাব বন্ধ করতে বেশ কয়েকবার সোহেল হাফিজ আমার স্বামীকে হুমকি-ধমকিও দিয়েছেন। এর রেষেই ঘটনার দিন আসামি সোহেল হাফিজসহ অন্যরা আমার স্বামীকে প্রেসক্লাবে আটকে রেখে নির্মম নির্যাতনের কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।
‘আমার একমাত্র মেয়ে এখনো পড়াশোনা করে, ছেলের বয়স মাত্র ১৩ বছর। স্বামীর মৃত্যুতে আমরা দিশেহারা। আমি এই হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার চাই।’
এ বিষয়ে বরগুনা প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলাম মোস্তফা কাদেরের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। সাবেক সভাপতি মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তালুকদার মাসউদের মৃত্যুর ঘটনায় আমি ব্যথিত। থানায় মামলা হয়েছে। অপরাধী যে-ই হোক না কেন, আমি আশা করি তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
বরগুনা সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম মো. মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাংবাদিক তালুকদার মাসউদের মৃত্যুর ঘটনাটি দুঃখজনক। তাঁর স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের যত দ্রুত সম্ভব গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার চেষ্টা চালাচ্ছি।’
গতকাল রোববার বিকেলে তালুকদার মাসউদের মরদেহ বরিশাল হাসপাতাল থেকে বরগুনায় নিয়ে আসা হয়। পৌরসভা ভবনের পশ্চিম পাশের মাঠে জানাজা শেষে রাতেই গ্রামের বাড়ি নলটোনা ইউনিয়নের গোরাদ্মা এলাকায় দাফন করা হয়।
তাঁর মৃত্যুতে বরগুনা সাংবাদিক ইউনিয়ন, রিপোর্টার্স ইউনিটি ও রিপোর্টার্স ফোরাম শোক জানিয়ে ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫