নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল বিএম কলেজে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী কয়েক শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের হামলার শিকার হয়েছেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত থাকলেও তারা কোনো ভূমিকা নিচ্ছে না, বরং একপ্রকার নীরব সমর্থন দিচ্ছে ছাত্রলীগকে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ উভয় পক্ষই ক্যাম্পাসে অবস্থান করছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ছাত্রলীগের শতাধিক নেতা-কর্মী ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থান নেন। ওই সময় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা ক্যাম্পাসের অদূরে নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে অবস্থান করছিলেন। কিন্তু সহপাঠীদের ওপর হামলার খবরে কয়েক শ ছাত্র দুপুর ১২টার পর ক্যাম্পাসে ছুটে আসেন। তাঁরা কলেজের প্রধান গেট দিয়ে ঢুকে বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেন।
এ সময় আন্দোলনকারীরা পুরো ক্যাম্পাসে থাকা ছাত্রলীগের বিভিন্ন ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন। একপর্যায়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মারমুখী হয়ে উঠলে সটকে পড়েন ছাত্রলীগের কর্মীরা। সাধারণ ছাত্ররা ক্যাম্পাসের মসজিদ গেট, ফার্স্ট গেট, জিরো পয়েন্ট, বিজ্ঞান ভবন এলাকায় ছাত্রলীগের কর্মীদের খুঁজতে থাকেন। পরে বেলা দেড়টার দিকে অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসের সামনে ছাত্রলীগ ও সাধারণ ছাত্রদের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া হয়।
পরে দুপুর ২টার দকে আবারও ছাত্রলীগের কর্মীরা জিরো পয়েন্টে আসার চেষ্টা করলে আন্দোলনকারীদের ধাওয়ায় সটকে পড়ে ছাত্রলীগ। এ সময় অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসের কাছে ছাত্রলীগের এক কর্মীকে বেধড়ক মারধর করে। এ সময় অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসে লাঠিপেটা ও ইট নিক্ষেপ করে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বেলা আড়াইটা পর্যন্ত দুই পক্ষই বিএম কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থান করছে।
গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী তানভীর হোসেন বলেন, ‘আমরা সকালে এসে ক্যাম্পাসে সমবেত হই। পরে সেখান থেকে নথুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে অবস্থান নিই। বেলা সাড়ে ১১টায় খবর পাই, ক্যাম্পাসে আমাদের সহপাঠীদের ওপর হামলা করেছে ছাত্রলীগ। এরপর আমরা সবাই মিলে ক্যাম্পাসে চলে আসি এবং আমাদের দেখে ছাত্রলীগ সটকে পড়ে।’ তানভীর দাবি করেন, পুরো ঘটনায় পুলিশ নীরব ভূমিকা পালন করেছে এবং ছাত্রলীগকে একপ্রকার প্রশ্রয় দিচ্ছে।
থমথমে অবস্থায় ক্যাম্পাসে বিপুল পরিমাণ পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। নেতৃত্বে আছেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার আলী আশরাফ ভূঁইয়া।
বরিশাল বিএম কলেজে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী কয়েক শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের হামলার শিকার হয়েছেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত থাকলেও তারা কোনো ভূমিকা নিচ্ছে না, বরং একপ্রকার নীরব সমর্থন দিচ্ছে ছাত্রলীগকে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ উভয় পক্ষই ক্যাম্পাসে অবস্থান করছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ছাত্রলীগের শতাধিক নেতা-কর্মী ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থান নেন। ওই সময় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা ক্যাম্পাসের অদূরে নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে অবস্থান করছিলেন। কিন্তু সহপাঠীদের ওপর হামলার খবরে কয়েক শ ছাত্র দুপুর ১২টার পর ক্যাম্পাসে ছুটে আসেন। তাঁরা কলেজের প্রধান গেট দিয়ে ঢুকে বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেন।
এ সময় আন্দোলনকারীরা পুরো ক্যাম্পাসে থাকা ছাত্রলীগের বিভিন্ন ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন। একপর্যায়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মারমুখী হয়ে উঠলে সটকে পড়েন ছাত্রলীগের কর্মীরা। সাধারণ ছাত্ররা ক্যাম্পাসের মসজিদ গেট, ফার্স্ট গেট, জিরো পয়েন্ট, বিজ্ঞান ভবন এলাকায় ছাত্রলীগের কর্মীদের খুঁজতে থাকেন। পরে বেলা দেড়টার দিকে অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসের সামনে ছাত্রলীগ ও সাধারণ ছাত্রদের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া হয়।
পরে দুপুর ২টার দকে আবারও ছাত্রলীগের কর্মীরা জিরো পয়েন্টে আসার চেষ্টা করলে আন্দোলনকারীদের ধাওয়ায় সটকে পড়ে ছাত্রলীগ। এ সময় অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসের কাছে ছাত্রলীগের এক কর্মীকে বেধড়ক মারধর করে। এ সময় অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসে লাঠিপেটা ও ইট নিক্ষেপ করে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বেলা আড়াইটা পর্যন্ত দুই পক্ষই বিএম কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থান করছে।
গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী তানভীর হোসেন বলেন, ‘আমরা সকালে এসে ক্যাম্পাসে সমবেত হই। পরে সেখান থেকে নথুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে অবস্থান নিই। বেলা সাড়ে ১১টায় খবর পাই, ক্যাম্পাসে আমাদের সহপাঠীদের ওপর হামলা করেছে ছাত্রলীগ। এরপর আমরা সবাই মিলে ক্যাম্পাসে চলে আসি এবং আমাদের দেখে ছাত্রলীগ সটকে পড়ে।’ তানভীর দাবি করেন, পুরো ঘটনায় পুলিশ নীরব ভূমিকা পালন করেছে এবং ছাত্রলীগকে একপ্রকার প্রশ্রয় দিচ্ছে।
থমথমে অবস্থায় ক্যাম্পাসে বিপুল পরিমাণ পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। নেতৃত্বে আছেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার আলী আশরাফ ভূঁইয়া।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫