বরগুনা প্রতিনিধি
জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সাধারণ আসনের সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁর সঙ্গে পাথরঘাটা উপজেলার আরও ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা অনশনে যোগ দিয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে বরগুনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অনশনে বসেন তাঁরা।
এম এ খালেকসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অভিযোগ—বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে অপর প্রার্থী এনামুল হোসাইনের পক্ষে ৫৪ লাখ টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। এ অবস্থায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ আসনে নির্বাচন স্থগিত করার দাবি তাদের।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বলেন, ‘আমি পাথরঘাটা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার। জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনা জেলায় আমিই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে একমাত্র প্রার্থী। বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন নির্বাচনের শুরু থেকেই একই ওয়ার্ডের অপর প্রার্থী এনামুল হোসাইনের পক্ষে গিয়ে আমার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। গত ২৬ সেপ্টেম্বর রাতে এমপি রিমন, এনামুল হোসাইনের মালিকানাধীন পাথরঘাটার কে বি বরফ কল অফিসে উপজেলার অধিকাংশ চেয়ারম্যান, মেম্বার এবং পৌর কমিশনারদের নিয়ে বৈঠক করেন। ওই সময় প্রত্যেক ভোটারকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ২৭ লাখ টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। এমনকি তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করেছেন। যার ছবি এবং অডিও রেকর্ড (যাদের টাকা দেওয়া হয়েছে তাদের অডিও রেকর্ড) পরবর্তীতে প্রকাশ পেয়েছে। একইভাবে গত শুক্রবার রাতে ফের মোটরসাইকেল নিয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আবারও ৩০ হাজার করে টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। মোট ৫৪ লাখ টাকায় ভোট কিনেছেন প্রার্থী এনামুল হোসাইন। আর এতে সহযোগিতা করেছেন এমপি রিমন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক আরও বলেন, ‘যেসব ভোটারদের ভোট কিনেছেন তাদের কয়েকজনের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। টাকা নেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন অনেকে। মোবাইলে তাদের স্বীকারোক্তিমূলক অডিও রেকর্ড আমার কাছে আছে। এমপি রিমন ফোন করে তাদের ডেকে নিয়ে টাকা দিয়েছেন। এমপির চাপে বাধ্য হয়েই টাকা নিয়েছেন তারা। আমি এসব বিষয়ে গত ৬ অক্টোবর রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বরগুনা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় বাধ্য হয়েই অনশনে বসেছি। আমি চাই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ আসনে ভোট স্থগিত করে পুনঃতফসিল ঘোষণা করা হোক। আমার দাবি না মানা পর্যন্ত অনশনে থাকব।’
অনশনে অংশ নেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে জেলায় একমাত্র প্রার্থী এম এ খালেক। আমরা তাঁর পক্ষে যখন প্রচারণা শুরু করি তখনই এমপি রিমন আমাদের নানাভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। রিমনের বাবা একজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী হওয়ায় তিনি সব সময় মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধিতা করে আসছেন। বিএনপি-জামায়াতপন্থীদের কৌশলে সমর্থন করে যাচ্ছেন তিনি। বিভিন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের বিরোধিতা করে আসছেন। গত ইউপি নির্বাচনেও তিনি দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছিলেন। এই নির্বাচনেও মুক্তিযোদ্ধাদের বিপরীতে গিয়ে একজন এসপির ছোট ভাইকে দাঁড় করিয়েছেন। ওই এসপির কালো টাকায় তার ছোট ভাইয়ের পক্ষে ভোট কিনেছেন রিমন। এ অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। তাই আমরা মুক্তিযোদ্ধারা একত্রিত হয়ে অনশনে বসেছি। আমাদের দাবি না মানলে আমরা অনশন ভাঙবোনা।’
এ অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ওই আসনের সাধারণ সদস্য প্রার্থী এনামুল হোসাইন বলেন, ‘নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ খালেক কৌশলের আশ্রয় নিয়ে অনশনে বসেছেন। তাঁর দাবি অযৌক্তিক ও মিথ্যা। আমি বা আমাদের এমপি কেউ ভোট কিনিনি। এসব বানোয়াট অজুহাতে নির্বাচন স্থগিত করাই এখন তাঁর লক্ষ্য।’
এ বিষয়ে বরগুনার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা অনশনে বসেছেন আমি শুনিনি। জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে যদি কোনো প্রার্থীর অভিযোগ থাকে তবে আমার সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে পারতেন। অনশনে বসার দরকার ছিল না। তারপরও আমি খোঁজ নিয়ে জেনে দেখব এবং যদি অভিযোগ থাকে সমাধানের চেষ্টা করব।’
অভিযোগের বিষয়ে বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘চেয়ারম্যান মেম্বারদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে আমি অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। তবে টাকা পয়সা লেনদেনের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি ভোটারদের ওপর প্রভাব বিস্তার করে তাদের ডেকে টাকা দিয়েছি, এসব অভিযোগ সত্য নয়। এসব অভিযোগ অনেক আগে থেকেই তাঁরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে করে আসছে।’
জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সাধারণ আসনের সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁর সঙ্গে পাথরঘাটা উপজেলার আরও ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধা অনশনে যোগ দিয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে বরগুনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অনশনে বসেন তাঁরা।
এম এ খালেকসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অভিযোগ—বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে অপর প্রার্থী এনামুল হোসাইনের পক্ষে ৫৪ লাখ টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। এ অবস্থায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ আসনে নির্বাচন স্থগিত করার দাবি তাদের।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক বলেন, ‘আমি পাথরঘাটা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার। জেলা পরিষদ নির্বাচনে বরগুনা জেলায় আমিই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে একমাত্র প্রার্থী। বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন নির্বাচনের শুরু থেকেই একই ওয়ার্ডের অপর প্রার্থী এনামুল হোসাইনের পক্ষে গিয়ে আমার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। গত ২৬ সেপ্টেম্বর রাতে এমপি রিমন, এনামুল হোসাইনের মালিকানাধীন পাথরঘাটার কে বি বরফ কল অফিসে উপজেলার অধিকাংশ চেয়ারম্যান, মেম্বার এবং পৌর কমিশনারদের নিয়ে বৈঠক করেন। ওই সময় প্রত্যেক ভোটারকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ২৭ লাখ টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। এমনকি তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করেছেন। যার ছবি এবং অডিও রেকর্ড (যাদের টাকা দেওয়া হয়েছে তাদের অডিও রেকর্ড) পরবর্তীতে প্রকাশ পেয়েছে। একইভাবে গত শুক্রবার রাতে ফের মোটরসাইকেল নিয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আবারও ৩০ হাজার করে টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন। মোট ৫৪ লাখ টাকায় ভোট কিনেছেন প্রার্থী এনামুল হোসাইন। আর এতে সহযোগিতা করেছেন এমপি রিমন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক আরও বলেন, ‘যেসব ভোটারদের ভোট কিনেছেন তাদের কয়েকজনের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। টাকা নেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন অনেকে। মোবাইলে তাদের স্বীকারোক্তিমূলক অডিও রেকর্ড আমার কাছে আছে। এমপি রিমন ফোন করে তাদের ডেকে নিয়ে টাকা দিয়েছেন। এমপির চাপে বাধ্য হয়েই টাকা নিয়েছেন তারা। আমি এসব বিষয়ে গত ৬ অক্টোবর রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বরগুনা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় বাধ্য হয়েই অনশনে বসেছি। আমি চাই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ আসনে ভোট স্থগিত করে পুনঃতফসিল ঘোষণা করা হোক। আমার দাবি না মানা পর্যন্ত অনশনে থাকব।’
অনশনে অংশ নেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে জেলায় একমাত্র প্রার্থী এম এ খালেক। আমরা তাঁর পক্ষে যখন প্রচারণা শুরু করি তখনই এমপি রিমন আমাদের নানাভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। রিমনের বাবা একজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী হওয়ায় তিনি সব সময় মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধিতা করে আসছেন। বিএনপি-জামায়াতপন্থীদের কৌশলে সমর্থন করে যাচ্ছেন তিনি। বিভিন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের বিরোধিতা করে আসছেন। গত ইউপি নির্বাচনেও তিনি দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছিলেন। এই নির্বাচনেও মুক্তিযোদ্ধাদের বিপরীতে গিয়ে একজন এসপির ছোট ভাইকে দাঁড় করিয়েছেন। ওই এসপির কালো টাকায় তার ছোট ভাইয়ের পক্ষে ভোট কিনেছেন রিমন। এ অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। তাই আমরা মুক্তিযোদ্ধারা একত্রিত হয়ে অনশনে বসেছি। আমাদের দাবি না মানলে আমরা অনশন ভাঙবোনা।’
এ অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ওই আসনের সাধারণ সদস্য প্রার্থী এনামুল হোসাইন বলেন, ‘নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ খালেক কৌশলের আশ্রয় নিয়ে অনশনে বসেছেন। তাঁর দাবি অযৌক্তিক ও মিথ্যা। আমি বা আমাদের এমপি কেউ ভোট কিনিনি। এসব বানোয়াট অজুহাতে নির্বাচন স্থগিত করাই এখন তাঁর লক্ষ্য।’
এ বিষয়ে বরগুনার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা অনশনে বসেছেন আমি শুনিনি। জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে যদি কোনো প্রার্থীর অভিযোগ থাকে তবে আমার সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে পারতেন। অনশনে বসার দরকার ছিল না। তারপরও আমি খোঁজ নিয়ে জেনে দেখব এবং যদি অভিযোগ থাকে সমাধানের চেষ্টা করব।’
অভিযোগের বিষয়ে বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘চেয়ারম্যান মেম্বারদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে আমি অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। তবে টাকা পয়সা লেনদেনের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি ভোটারদের ওপর প্রভাব বিস্তার করে তাদের ডেকে টাকা দিয়েছি, এসব অভিযোগ সত্য নয়। এসব অভিযোগ অনেক আগে থেকেই তাঁরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে করে আসছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫