নিজস্ব প্রতিবেদক
দেশে গত বছরের মধ্য মার্চে করোনারভাইরাসের প্রথম ঢেউ আসে। সংক্রমণ মোকাবিলায় ৬২ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। সেই সময় কর্মহীন মানুষকে সহায়তা করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় আগামীকাল বুধবার থেকে শুরু হওয়া বিধিনিষেধে দরিদ্র, কর্মহীন ও নিম্নআয়ের মানুষকে সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। তাই তাদের শঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই।
আজ মঙ্গলবার বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এই অভয় দেন।
আট দিনের বিধিনিষেধের সময় নিম্নবিত্ত পরিবার যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সরকার সেই ব্যবস্থা নিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আপনাদের শঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। সরকার সবসময় আপনাদের পাশে আছে। দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানার পর আমি দরিদ্র-নিম্নবিত্ত মানুষদের সহায়তার জন্য কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছি। আমরা এরই মধ্যে পল্লী অঞ্চলে কর্মসৃজনের জন্য ৮০৭ কোটি ৬৫ লাখ টাকা এবং পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৬৭২ কোটিরও বেশি টাকা বরাদ্দ দিয়েছি। এতে দেশের প্রায় ১ কোটি ২৪ লাখ ৪২ হাজার নিম্নবিত্ত পরিবার উপকৃত হবেন। গত বছর করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর থেকে ভিজিএফ, টেস্ট রিলিফসহ বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে গত সপ্তাহে কিছু নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পরও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না আসায় কঠোর ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে আরও কিছু কঠোর ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে। আমি জানি এর ফলে অনেকেরই জীবন-জীবিকায় অসুবিধা হবে। কিন্তু আমাদের সকলকেই মনে রাখতে হবে- মানুষের জীবন সবার আগে। বেঁচে থাকলে আবার সবকিছু গুছিয়ে নিতে পারবো।
সরকার প্রধান বলেন, গত বছর আমরা একটানা ৬২ দিন সাধারণ ছুটি বলবৎ করেছিলাম। আমরা এখনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দিতে পারিনি। বিদেশের সঙ্গে চলাচল স্বাভাবিক হয়নি। এই অবস্থা শুধু আমাদের দেশে নয়, বিশ্বের যেখানেই এই মরণঘাতী ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ছে, সেখানেই এ ধরনের ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে।
করোনাভাইরাসের কারণে অর্থনীতির ওপর সম্ভাব্য বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় গত বছর গৃহীত চারটি মূলনীতির ভিত্তিতে সরকারের কার্যক্রম অব্যাহত আছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা এরই মধ্যে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকার ২৩টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছি। কলকারখানায় যাতে উৎপাদন ব্যাহত না হয় সে ব্যবস্থা নিয়েছি। কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা দিনমজুর, পরিবহন শ্রমিক, হকার, রিকশাওয়ালা, দোকান কর্মচারি, স্কুল শিক্ষক, মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, মসজিদের ইমাম-মোয়াজ্জিন, অন্যান্য ধর্মের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সেবাদানকারী, সাংবাদিকসহ নিম্নআয়ের নানা পেশার মানুষকে সহায়তা দিয়েছি। প্রায় আড়াই কোটি মানুষকে বিভিন্ন সরকারি সহায়তার আওতায় আনা হয়েছে।
পাশাপাশি সংক্রমণ বিস্তার রোধে সরকারের টিকাদান কর্মসূচিও পুরোদমে চলছে। প্রধানমন্ত্রী জানান, ৫৬ লাখের বেশি মানুষ কোভিড টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ দেওয়াও শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সবাইকে টিকার আওতায় আনার প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, টিকা দিলেই একজন সম্পূর্ণভাবে সুরক্ষিত হবেন এমন নিশ্চয়তা নেই বলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। কাজেই টিকা নেওয়ার পরও আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
আইসিইউ সুবিধা বৃদ্ধি করা হচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকাসহ সারা দেশের প্রতিটি জেলায় করোনাভাইরাস রোগীর চিকিৎসা সুবিধার আওতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এরই মধ্যে কোভিড রোগীদের চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত সরকারি হাসপাতালগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এসময় করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারের জারি করা ১৮ দফা নির্দেশনা সবাইকে মেনে চলার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন,গত বছরের মতো এ বছরও আমরা বাইরে কোনো অনুষ্ঠান করতে পারছি না। কারণ করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ নতুন করে আঘাত হেনেছে সারা দেশে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের করোনাভাইরাস আরও মরণঘাতী হয়ে আবির্ভূত হয়েছে। গত বছরের মতো এবারও ঘরে বসেই উপভোগ করবো আমরা। টেলিভিশন চ্যানেলসহ নানা ডিজিটাল মাধ্যমে অনুষ্ঠানমালা প্রচারিত হবে। সেসব অনুষ্ঠান উপভোগ ছাড়াও আমরা নিজেরাও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘরোয়া পরিবেশে আনন্দ উপভোগ করতে পারি।
জাতিকে অভয় দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুগে যুগে মহামারি আসে, আসে নানা ঝড়-ঝঞ্ঝা, দুর্যোগ-দুর্বিপাক। এসব মোকাবিলা করেই মানবজাতিকে টিকে থাকতে হয়। জীবনের চলার পথ মসৃণ নয়। তবে পথ যত কঠিনই হোক, আমাদের তা জয় করে এগিয়ে যেতে হবে। বাঙালি বীরের জাতি। নানা প্রতিকূলতা জয় করেই আমরা টিকে আছি। করোনাভাইরাসের এই মহামারিও আমরা ইনশাআল্লাহ মোকাবিলা করবো।
দেশে গত বছরের মধ্য মার্চে করোনারভাইরাসের প্রথম ঢেউ আসে। সংক্রমণ মোকাবিলায় ৬২ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। সেই সময় কর্মহীন মানুষকে সহায়তা করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় আগামীকাল বুধবার থেকে শুরু হওয়া বিধিনিষেধে দরিদ্র, কর্মহীন ও নিম্নআয়ের মানুষকে সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। তাই তাদের শঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই।
আজ মঙ্গলবার বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এই অভয় দেন।
আট দিনের বিধিনিষেধের সময় নিম্নবিত্ত পরিবার যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সরকার সেই ব্যবস্থা নিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আপনাদের শঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। সরকার সবসময় আপনাদের পাশে আছে। দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানার পর আমি দরিদ্র-নিম্নবিত্ত মানুষদের সহায়তার জন্য কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছি। আমরা এরই মধ্যে পল্লী অঞ্চলে কর্মসৃজনের জন্য ৮০৭ কোটি ৬৫ লাখ টাকা এবং পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৬৭২ কোটিরও বেশি টাকা বরাদ্দ দিয়েছি। এতে দেশের প্রায় ১ কোটি ২৪ লাখ ৪২ হাজার নিম্নবিত্ত পরিবার উপকৃত হবেন। গত বছর করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর থেকে ভিজিএফ, টেস্ট রিলিফসহ বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে গত সপ্তাহে কিছু নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পরও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না আসায় কঠোর ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে আরও কিছু কঠোর ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে। আমি জানি এর ফলে অনেকেরই জীবন-জীবিকায় অসুবিধা হবে। কিন্তু আমাদের সকলকেই মনে রাখতে হবে- মানুষের জীবন সবার আগে। বেঁচে থাকলে আবার সবকিছু গুছিয়ে নিতে পারবো।
সরকার প্রধান বলেন, গত বছর আমরা একটানা ৬২ দিন সাধারণ ছুটি বলবৎ করেছিলাম। আমরা এখনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দিতে পারিনি। বিদেশের সঙ্গে চলাচল স্বাভাবিক হয়নি। এই অবস্থা শুধু আমাদের দেশে নয়, বিশ্বের যেখানেই এই মরণঘাতী ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ছে, সেখানেই এ ধরনের ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে।
করোনাভাইরাসের কারণে অর্থনীতির ওপর সম্ভাব্য বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় গত বছর গৃহীত চারটি মূলনীতির ভিত্তিতে সরকারের কার্যক্রম অব্যাহত আছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা এরই মধ্যে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকার ২৩টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছি। কলকারখানায় যাতে উৎপাদন ব্যাহত না হয় সে ব্যবস্থা নিয়েছি। কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা দিনমজুর, পরিবহন শ্রমিক, হকার, রিকশাওয়ালা, দোকান কর্মচারি, স্কুল শিক্ষক, মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, মসজিদের ইমাম-মোয়াজ্জিন, অন্যান্য ধর্মের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সেবাদানকারী, সাংবাদিকসহ নিম্নআয়ের নানা পেশার মানুষকে সহায়তা দিয়েছি। প্রায় আড়াই কোটি মানুষকে বিভিন্ন সরকারি সহায়তার আওতায় আনা হয়েছে।
পাশাপাশি সংক্রমণ বিস্তার রোধে সরকারের টিকাদান কর্মসূচিও পুরোদমে চলছে। প্রধানমন্ত্রী জানান, ৫৬ লাখের বেশি মানুষ কোভিড টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ দেওয়াও শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সবাইকে টিকার আওতায় আনার প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, টিকা দিলেই একজন সম্পূর্ণভাবে সুরক্ষিত হবেন এমন নিশ্চয়তা নেই বলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। কাজেই টিকা নেওয়ার পরও আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
আইসিইউ সুবিধা বৃদ্ধি করা হচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকাসহ সারা দেশের প্রতিটি জেলায় করোনাভাইরাস রোগীর চিকিৎসা সুবিধার আওতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এরই মধ্যে কোভিড রোগীদের চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত সরকারি হাসপাতালগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এসময় করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারের জারি করা ১৮ দফা নির্দেশনা সবাইকে মেনে চলার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন,গত বছরের মতো এ বছরও আমরা বাইরে কোনো অনুষ্ঠান করতে পারছি না। কারণ করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ নতুন করে আঘাত হেনেছে সারা দেশে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের করোনাভাইরাস আরও মরণঘাতী হয়ে আবির্ভূত হয়েছে। গত বছরের মতো এবারও ঘরে বসেই উপভোগ করবো আমরা। টেলিভিশন চ্যানেলসহ নানা ডিজিটাল মাধ্যমে অনুষ্ঠানমালা প্রচারিত হবে। সেসব অনুষ্ঠান উপভোগ ছাড়াও আমরা নিজেরাও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘরোয়া পরিবেশে আনন্দ উপভোগ করতে পারি।
জাতিকে অভয় দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুগে যুগে মহামারি আসে, আসে নানা ঝড়-ঝঞ্ঝা, দুর্যোগ-দুর্বিপাক। এসব মোকাবিলা করেই মানবজাতিকে টিকে থাকতে হয়। জীবনের চলার পথ মসৃণ নয়। তবে পথ যত কঠিনই হোক, আমাদের তা জয় করে এগিয়ে যেতে হবে। বাঙালি বীরের জাতি। নানা প্রতিকূলতা জয় করেই আমরা টিকে আছি। করোনাভাইরাসের এই মহামারিও আমরা ইনশাআল্লাহ মোকাবিলা করবো।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫