প্রতিনিধি, মুন্সিগঞ্জ
মুন্সিগঞ্জ জেলায় প্রধান উৎপাদনকারী ফসল আলু। আলু উৎপাদনে দেশের শীর্ষস্থানে রয়েছে এ জেলাটি। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে আলু উত্তোলন শুরু হয়েছে। তবে আলুর ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় এবছর বিক্রি থেকে মজুদে বেশি আগ্রহী প্রান্তিক আলু চাষিরা।
মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) সরেজমিনে সদর উপজেলার দেওয়ান আইস এন্ড কোল্ডস্টোরেজ, মুক্তারপুর মাল্টিপারপাস কোল্ডস্টোরেজ ও টঙ্গিবাড়ী উপজেলার নূর কোল্ডস্টোরেজ, শরীফ কোল্ডস্টোরেজ, সোবাহান কোল্ডস্টোরেজসহ আটটি হিমাগার ঘুরে এমনটিই দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আলু নিয়ে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন শ্রমিক ও কৃষকরা। আলু বস্তা ভর্তি ট্রাক, ছোট গাড়ি ও পানির ট্রলার থেকে নামিয়ে সারি সারি করে আলুর বস্তা হিমাগারে রাখছে। এবছর আলুর পাইকারি ব্যবসায়ীর তুলনায় প্রান্তিক কৃষকরা হিমাগারে বেশি আলু মজুদ করছে। বিভিন্ন স্থানের কৃষকরা তাদের আলু নিয়ে হিমারগারগুলোতে ভিড় জমিয়েছেন। কেউ কেউ আগেই আলু সংরক্ষণ করার জন্য হিমাগারের জায়গা বুকিং দিয়েছে। কেউ বা ভাড়ায় আলু রাখার জন্য নতুন করে চুক্তিপত্র করছেন। তবে আলু সংরক্ষণের পরও কৃষকদের চোখেমুখে দুশ্চিন্তার প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। কেননা এবার প্রতি কেজিতে আলুর উৎপাদন খরচ হয়েছে ১৩ থেকে ১৪ টাকা। কিন্তু বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১১ থেকে ১২ টাকায়। ফলে সংরক্ষণ করতে হিমাগার ও পরিবহন খরচ মিলিয়ে ১৭ থেকে ১৯ টাকা লাগছে। এতে করে দাম নিয়ে লোকসানের শঙ্কা করছে কৃষকরা। এজন্য আলুর দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি প্রকাশ করেছেন কৃষকরা।
সদরের বকুলতলা এলাকার কৃষক মইনউদ্দিন সরকার জানান, তিনি এ বছর ১২ কানি (৪৬৮শতাংশ) জমিতে আলু রোপণ করেন। গতবছরের তুলনায় এ বছর আলু উৎপাদন কম এবং উৎপাদন খরচ অনেক বেশি হয়েছে। গতবছর প্রতি দুই শতাংশ জমিতে আট মণ আলু উৎপাদন হলেও এ বছর সাড়ে ছয় মণ হয়েছে। এছাড়া মণ প্রতি আলু উৎপাদন খরচ পড়েছে ৫’শ টাকার বেশি। কিন্তু বর্তমান বাজারমূল্য ৪৬০ টাকা। তাই দুই হাজার বস্তা আলু হিমাগারে সংরক্ষণ করেছি। যদি দাম বাড়ে তবেই আলু বিক্রি করবো। এছাড়া হিমাগারগুলোতে জায়গা না থাকায় এখনো জমিতে আরো ১২’শ বস্তা আলু পড়ে আছে। সুযোগ পেলে তাও মজুদ করার ইচ্ছে প্রকাশ করেন তিনি।
এবিষয়ে জাজিরা এলাকার প্রান্তিক কৃষক আলী আসলাম গাজী বলেন, গতবছর আলু চাষ করে শেষ সময়ে লাভের মুখ দেখেছিলাম। সে আসায় এবারও তিন কানি (১১৭ শতাংশ) জমিতে আলু চাষ করেছি। কানি প্রতি আড়াই লাখ টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু মৌসুমের শুরুতে আলুর দাম পড়ে যাওয়ায় কিছুটা হতাশ হয়েছি। শেষ সময় যদি আলুর দাম পাই, সেই আশায় হিমাগারে আলু মজুদ করে রেখেছি। প্রতি মণ আলুর উৎপাদন খরচের পাশাপাশি হিমাগার ও পরিবহন ভাড়াসহ এখন আলুর মূল্য প্রায় ৭’শ টাকা লাগছে।
আলু ব্যবসায়ী মনির হোসেন বলেন, উত্তরবঙ্গ থেকে সাড়ে ৭’শ থেকে ৮’শ টাকা প্রতি বস্তা আলু ক্রয় করেছি। এখন বাজার মূল্য অনেক কমে গেছে। যদি হিমাগারগুলো পরিপূর্ণ হয়ে যায় তাহলে আলুর মূল্য আরো কমে যাবে। তখন আলু পচে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ফলে অনেকেই লস দিয়ে হলেও আলু বিক্রি করবে।
এবিষয়ে দেওয়ান আইস এন্ড কোল্ডস্টোরেজের মালিক আরশ দেওয়ান বলেন, আমাদের হিমাগারে ৫ লাখ বস্তা আলু সংরক্ষণ করা যায়। এরই মধ্যে পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়ায় নতুন বুকিং নেওয়া হচ্ছে না। মুন্সিগঞ্জের স্থানীয় আলুর পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের দেড় লাখ আলুর বস্তা এখানে সংরক্ষণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সূত্রে জানা যায়, মুন্সিগঞ্জে ডায়মন্ড, কার্ডিনাল ও এস্টারিকস জাতসহ দশ প্রজাতির আলুর চাষ হয়। গতবছর ৩৭ হাজার ৫৯০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছে। আলু উৎপাদন হয়েছিলো ১৩ লাখ ২ হাজার ২৭ টন। এবার ৩৭ হাজার ৫৯০ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। গতবছরের তুলনায় এবার ২৬৫ হেক্টর জমিতে বেশি আলু আবাদ হয়। লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয় ১২ লাখ ৭৪ হাজার ২৫০ টন। জেলায় আলু সংরক্ষণে ৭৪টি হিমাগার রয়েছে। তবে এসব হিমাগারে ধারণ ক্ষমতা মাত্র পাঁচ লাখ টন। একারণে আলু বিক্রি না করলে পচে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে বড় লোকসানের মুখে পড়তে পারেন এ অঞ্চলের আলু চাষিরা।
জেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন, গতবছর আলুর দাম বেশি ছিল, এ বছর দাম কিছুটা কম। উৎপাদনকৃত আলুগুলোকে যদি সরকার সংরক্ষণ করে বা বিদেশে রপ্তানি করা যায় তাহলে কৃষক লাভবান হবে। এছাড়া যদি আলুভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয় এবং বহুমাত্রিক ব্যবহার বৃদ্ধি করা যায় তাহলে আলুর দাম কখনো কমবে না।
তিনি আরও বলেন, এ বছর আলুর উৎপাদন ভালো হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, জেলায় ১৪ লাখ টন আলু উৎপাদন হবে। অন্যদিকে, আলুর উৎপাদন খরচ কেজি প্রতি ৯ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১১ টাকা এবং বিক্রি করে ১১ টাকার নিচে তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে কৃষক। যদি ১৫ টাকার উপরে ২০ টাকার মধ্যে যদি দাম থাকে তাহলে কারো পক্ষে সমস্যা হবে না বলেও আশা করেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জ জেলায় প্রধান উৎপাদনকারী ফসল আলু। আলু উৎপাদনে দেশের শীর্ষস্থানে রয়েছে এ জেলাটি। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে আলু উত্তোলন শুরু হয়েছে। তবে আলুর ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় এবছর বিক্রি থেকে মজুদে বেশি আগ্রহী প্রান্তিক আলু চাষিরা।
মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) সরেজমিনে সদর উপজেলার দেওয়ান আইস এন্ড কোল্ডস্টোরেজ, মুক্তারপুর মাল্টিপারপাস কোল্ডস্টোরেজ ও টঙ্গিবাড়ী উপজেলার নূর কোল্ডস্টোরেজ, শরীফ কোল্ডস্টোরেজ, সোবাহান কোল্ডস্টোরেজসহ আটটি হিমাগার ঘুরে এমনটিই দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আলু নিয়ে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন শ্রমিক ও কৃষকরা। আলু বস্তা ভর্তি ট্রাক, ছোট গাড়ি ও পানির ট্রলার থেকে নামিয়ে সারি সারি করে আলুর বস্তা হিমাগারে রাখছে। এবছর আলুর পাইকারি ব্যবসায়ীর তুলনায় প্রান্তিক কৃষকরা হিমাগারে বেশি আলু মজুদ করছে। বিভিন্ন স্থানের কৃষকরা তাদের আলু নিয়ে হিমারগারগুলোতে ভিড় জমিয়েছেন। কেউ কেউ আগেই আলু সংরক্ষণ করার জন্য হিমাগারের জায়গা বুকিং দিয়েছে। কেউ বা ভাড়ায় আলু রাখার জন্য নতুন করে চুক্তিপত্র করছেন। তবে আলু সংরক্ষণের পরও কৃষকদের চোখেমুখে দুশ্চিন্তার প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। কেননা এবার প্রতি কেজিতে আলুর উৎপাদন খরচ হয়েছে ১৩ থেকে ১৪ টাকা। কিন্তু বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১১ থেকে ১২ টাকায়। ফলে সংরক্ষণ করতে হিমাগার ও পরিবহন খরচ মিলিয়ে ১৭ থেকে ১৯ টাকা লাগছে। এতে করে দাম নিয়ে লোকসানের শঙ্কা করছে কৃষকরা। এজন্য আলুর দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি প্রকাশ করেছেন কৃষকরা।
সদরের বকুলতলা এলাকার কৃষক মইনউদ্দিন সরকার জানান, তিনি এ বছর ১২ কানি (৪৬৮শতাংশ) জমিতে আলু রোপণ করেন। গতবছরের তুলনায় এ বছর আলু উৎপাদন কম এবং উৎপাদন খরচ অনেক বেশি হয়েছে। গতবছর প্রতি দুই শতাংশ জমিতে আট মণ আলু উৎপাদন হলেও এ বছর সাড়ে ছয় মণ হয়েছে। এছাড়া মণ প্রতি আলু উৎপাদন খরচ পড়েছে ৫’শ টাকার বেশি। কিন্তু বর্তমান বাজারমূল্য ৪৬০ টাকা। তাই দুই হাজার বস্তা আলু হিমাগারে সংরক্ষণ করেছি। যদি দাম বাড়ে তবেই আলু বিক্রি করবো। এছাড়া হিমাগারগুলোতে জায়গা না থাকায় এখনো জমিতে আরো ১২’শ বস্তা আলু পড়ে আছে। সুযোগ পেলে তাও মজুদ করার ইচ্ছে প্রকাশ করেন তিনি।
এবিষয়ে জাজিরা এলাকার প্রান্তিক কৃষক আলী আসলাম গাজী বলেন, গতবছর আলু চাষ করে শেষ সময়ে লাভের মুখ দেখেছিলাম। সে আসায় এবারও তিন কানি (১১৭ শতাংশ) জমিতে আলু চাষ করেছি। কানি প্রতি আড়াই লাখ টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু মৌসুমের শুরুতে আলুর দাম পড়ে যাওয়ায় কিছুটা হতাশ হয়েছি। শেষ সময় যদি আলুর দাম পাই, সেই আশায় হিমাগারে আলু মজুদ করে রেখেছি। প্রতি মণ আলুর উৎপাদন খরচের পাশাপাশি হিমাগার ও পরিবহন ভাড়াসহ এখন আলুর মূল্য প্রায় ৭’শ টাকা লাগছে।
আলু ব্যবসায়ী মনির হোসেন বলেন, উত্তরবঙ্গ থেকে সাড়ে ৭’শ থেকে ৮’শ টাকা প্রতি বস্তা আলু ক্রয় করেছি। এখন বাজার মূল্য অনেক কমে গেছে। যদি হিমাগারগুলো পরিপূর্ণ হয়ে যায় তাহলে আলুর মূল্য আরো কমে যাবে। তখন আলু পচে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ফলে অনেকেই লস দিয়ে হলেও আলু বিক্রি করবে।
এবিষয়ে দেওয়ান আইস এন্ড কোল্ডস্টোরেজের মালিক আরশ দেওয়ান বলেন, আমাদের হিমাগারে ৫ লাখ বস্তা আলু সংরক্ষণ করা যায়। এরই মধ্যে পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়ায় নতুন বুকিং নেওয়া হচ্ছে না। মুন্সিগঞ্জের স্থানীয় আলুর পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের দেড় লাখ আলুর বস্তা এখানে সংরক্ষণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সূত্রে জানা যায়, মুন্সিগঞ্জে ডায়মন্ড, কার্ডিনাল ও এস্টারিকস জাতসহ দশ প্রজাতির আলুর চাষ হয়। গতবছর ৩৭ হাজার ৫৯০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছে। আলু উৎপাদন হয়েছিলো ১৩ লাখ ২ হাজার ২৭ টন। এবার ৩৭ হাজার ৫৯০ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। গতবছরের তুলনায় এবার ২৬৫ হেক্টর জমিতে বেশি আলু আবাদ হয়। লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয় ১২ লাখ ৭৪ হাজার ২৫০ টন। জেলায় আলু সংরক্ষণে ৭৪টি হিমাগার রয়েছে। তবে এসব হিমাগারে ধারণ ক্ষমতা মাত্র পাঁচ লাখ টন। একারণে আলু বিক্রি না করলে পচে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে বড় লোকসানের মুখে পড়তে পারেন এ অঞ্চলের আলু চাষিরা।
জেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন, গতবছর আলুর দাম বেশি ছিল, এ বছর দাম কিছুটা কম। উৎপাদনকৃত আলুগুলোকে যদি সরকার সংরক্ষণ করে বা বিদেশে রপ্তানি করা যায় তাহলে কৃষক লাভবান হবে। এছাড়া যদি আলুভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয় এবং বহুমাত্রিক ব্যবহার বৃদ্ধি করা যায় তাহলে আলুর দাম কখনো কমবে না।
তিনি আরও বলেন, এ বছর আলুর উৎপাদন ভালো হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, জেলায় ১৪ লাখ টন আলু উৎপাদন হবে। অন্যদিকে, আলুর উৎপাদন খরচ কেজি প্রতি ৯ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১১ টাকা এবং বিক্রি করে ১১ টাকার নিচে তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে কৃষক। যদি ১৫ টাকার উপরে ২০ টাকার মধ্যে যদি দাম থাকে তাহলে কারো পক্ষে সমস্যা হবে না বলেও আশা করেন তিনি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫