নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে সাধারণ ছুটি ঘোষণা না করে আটদিনের জন্য চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগামী বুধবার থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত সব অফিস-আদালত, দোকানপাট-শপিংমল বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী ছাড়া সড়ক, নৌ, রেলপথে কোনো যানবাহন চলবে না। বন্ধ থাকবে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট।
তবে শিল্প কারখানাগুলো স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু রাখা যাবে, সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান থেকে শ্রমিকদের আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিল্প কারখানা খোলা রেখে কোনোভাবেই সর্বাত্মক লকডাউন সম্ভব নয়। কারণ সবাইকে একসঙ্গে অন্তত ১৪ দিন ঘরে রাখা না গেলে ভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে কোনো কৌশলেই ভালো ফল পাওয়া যাবে না।
লকডাউনের পর ভাইরাসের সংক্রমণ কমলো কিনা সেজন্য কমপক্ষে দুই সপ্তাহ এবং মৃত্যুর হারে কোনো প্রভাব পড়ছে কিনা, তা জানতে তিন সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রত্যাশা ছিল সর্বাত্মক লকডাউন হবে, সমস্ত কিছু বন্ধ থাকবে এবং তা কার্যকরে সরকার অনেক প্রস্তুতি নেবে। যাতে করে বাড়ি থেকে বের না হওয়ার ফলে ক্ষতিটা কম হয়। কিন্তু সরকারের তরফ থেকে সে ধরনের কিছু দেখা যায়নি।
মানুষকে ১৪ দিন ঘরে রাখা গেলে সংক্রমণ কমে আসবে জানিয়ে ডা. বে-নজির বলেন, কারণ এই সময় কারো বাড়ি থেকে সংক্রমণ আর বাইরে আসবে না। সারা দেশে এই নিয়ম মানলে সংক্রমণ কমবে। শিল্প কারখানা খোলা রেখে লকডাউন করলে সেটা আর সম্ভব নয়।
আক্রান্তদের মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়ানো কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সে বিষয়ে এই চিকিৎসক বলেন, আক্রান্ত অঞ্চলগুলোকে ভাগ করে সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদের পাঠানোর প্রয়োজন ছিল। এতে স্বাস্থ্যকর্মীরা আক্রান্তদের পরামর্শ দিতেন এবং চেষ্টা করতেন যার যার অঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যাটা শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে। কিন্তু কোথাও তা করা হচ্ছে না।
এলাকাভিত্তিক লকডাউন আর হলো না। এখন কঠোর লকডাউন বললেও একদলকে ঘর থেকে বের হওয়ার সুযোগ দিয়ে সবাইকে ঘরে রাখা বেশ কঠিন ব্যাপার। গার্মেন্ট খোলা রেখে সর্বাত্মক ফল পাব না।
লকডাউনের মধ্যে শিল্প কারখানা খোলা রাখার সুযোগ দিয়ে দোকানপাট-শপিংমল বন্ধ রাখা সরকারের জন্য আবারও কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে করেন ডা. বে-নজির। তিনি বলেন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগের ওপরও এনিয়ে চাপ সৃষ্টি হবে, কারণ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃত্বে তাদের দলের অনেক অনুসারী রয়েছেন।
রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ৫ এপ্রিল থেকে জনস্বাস্থ্যের বিধিনিষেধ যেটা ছিল সেটা কার্যকর হয়েছে কিনা তা সংক্রমণের দিক থেকে দুই সপ্তাহ পরে দেখতে হবে। আর মৃত্যুর হারের ওপর কোনো প্রভাব বিস্তার করছে কিনা সেটা তিন সপ্তাহ পর দেখতে হবে।
একটা বিধিনিষেধ দেওয়ার পরদিনই কিন্তু তার ইফেক্টটা আসে না। কারণ করোনাভাইরাসের সুপ্তিকাল শরীরের প্রবেশ করার পর ১৪ দিন পর্যন্ত। এরপর লক্ষণ দেখা যেতে শুরু করে। এখন যেসব রোগী দেখা যাচ্ছে তাদের অধিকাংশই ৫ এপ্রিলের আগে সংক্রমিত হয়েছে। এখন যেসব মৃত্যু দেখছি এরা তিন সপ্তাহ আগে আক্রান্ত হয়েছেন বলে রোগতাত্ত্বিক সূত্র বলছে। কাজেই সদ্য শেষ লকডাউনের কার্যকরিতা ১৯ এপ্রিল নাগাদ দেখতে পাব।
ড. মুশতাক বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি কমিউনিটি সেন্টারে সামাজিক অনুষ্ঠান বন্ধ আছে, গণপরিবহন বন্ধ ছিল, পরে কিছুটা খুলেছে, ব্যাপকভাবে বাজার-ঘাট বন্ধ আছে, কিছু বিপণিবিতান খুলে দিয়েছে, সেখানে সব সময় ভিড় হয় না, কিছু সময় ভিড় হয়। মোটের ওপর যেসব জায়গা থেকে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে সংক্রমণ দ্রুত গতিতে ছড়িয়েছে, বদ্ধ জায়গায় একসঙ্গে অনেক মানুষ রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ করেছে, ধর্মীয় অনুষ্ঠান করেছে, নিজেদের সামাজিক অনুষ্ঠান করেছে, এগুলো সব বন্ধ আছে। মসজিদে নামাজের জামায়াতে বিধিনিষেধ আছে, এটার একটা অবশ্যই ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
ডা. মুশতাকের ধারণা, আগামী এক সপ্তাহের মাথায় সংক্রমণের মাত্রা কমে আসবে। কারণ অফিস আদালত ছুটি দেওয়া হচ্ছে, মানুষের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এর ফলে সংক্রমণটা ধীরে ধীরে নামা শুরু করবে। সরকার জনস্বাস্থ্যের বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন করতে পারলে অবশ্যই সংক্রমণ কমবে। তবে যত দ্রুত এটা বেড়েছে তত দ্রুত গতিতে কমবে না, ধীরে ধীরে কমবে। কোরবানির ঈদ পর্যন্ত সময় দিতে হবে।
তার পরামর্শ হলো, মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ থাক আর না থাক স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে শিথিল হওয়া যাবে না। পর্যায়ক্রমে জরুরি কাজগুলো ধীরে ধীরে ছাড়তে হবে; একসঙ্গে সবকিছু ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে সাধারণ ছুটি ঘোষণা না করে আটদিনের জন্য চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগামী বুধবার থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত সব অফিস-আদালত, দোকানপাট-শপিংমল বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী ছাড়া সড়ক, নৌ, রেলপথে কোনো যানবাহন চলবে না। বন্ধ থাকবে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট।
তবে শিল্প কারখানাগুলো স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু রাখা যাবে, সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান থেকে শ্রমিকদের আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিল্প কারখানা খোলা রেখে কোনোভাবেই সর্বাত্মক লকডাউন সম্ভব নয়। কারণ সবাইকে একসঙ্গে অন্তত ১৪ দিন ঘরে রাখা না গেলে ভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে কোনো কৌশলেই ভালো ফল পাওয়া যাবে না।
লকডাউনের পর ভাইরাসের সংক্রমণ কমলো কিনা সেজন্য কমপক্ষে দুই সপ্তাহ এবং মৃত্যুর হারে কোনো প্রভাব পড়ছে কিনা, তা জানতে তিন সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রত্যাশা ছিল সর্বাত্মক লকডাউন হবে, সমস্ত কিছু বন্ধ থাকবে এবং তা কার্যকরে সরকার অনেক প্রস্তুতি নেবে। যাতে করে বাড়ি থেকে বের না হওয়ার ফলে ক্ষতিটা কম হয়। কিন্তু সরকারের তরফ থেকে সে ধরনের কিছু দেখা যায়নি।
মানুষকে ১৪ দিন ঘরে রাখা গেলে সংক্রমণ কমে আসবে জানিয়ে ডা. বে-নজির বলেন, কারণ এই সময় কারো বাড়ি থেকে সংক্রমণ আর বাইরে আসবে না। সারা দেশে এই নিয়ম মানলে সংক্রমণ কমবে। শিল্প কারখানা খোলা রেখে লকডাউন করলে সেটা আর সম্ভব নয়।
আক্রান্তদের মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়ানো কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সে বিষয়ে এই চিকিৎসক বলেন, আক্রান্ত অঞ্চলগুলোকে ভাগ করে সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদের পাঠানোর প্রয়োজন ছিল। এতে স্বাস্থ্যকর্মীরা আক্রান্তদের পরামর্শ দিতেন এবং চেষ্টা করতেন যার যার অঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যাটা শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে। কিন্তু কোথাও তা করা হচ্ছে না।
এলাকাভিত্তিক লকডাউন আর হলো না। এখন কঠোর লকডাউন বললেও একদলকে ঘর থেকে বের হওয়ার সুযোগ দিয়ে সবাইকে ঘরে রাখা বেশ কঠিন ব্যাপার। গার্মেন্ট খোলা রেখে সর্বাত্মক ফল পাব না।
লকডাউনের মধ্যে শিল্প কারখানা খোলা রাখার সুযোগ দিয়ে দোকানপাট-শপিংমল বন্ধ রাখা সরকারের জন্য আবারও কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে করেন ডা. বে-নজির। তিনি বলেন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগের ওপরও এনিয়ে চাপ সৃষ্টি হবে, কারণ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃত্বে তাদের দলের অনেক অনুসারী রয়েছেন।
রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ৫ এপ্রিল থেকে জনস্বাস্থ্যের বিধিনিষেধ যেটা ছিল সেটা কার্যকর হয়েছে কিনা তা সংক্রমণের দিক থেকে দুই সপ্তাহ পরে দেখতে হবে। আর মৃত্যুর হারের ওপর কোনো প্রভাব বিস্তার করছে কিনা সেটা তিন সপ্তাহ পর দেখতে হবে।
একটা বিধিনিষেধ দেওয়ার পরদিনই কিন্তু তার ইফেক্টটা আসে না। কারণ করোনাভাইরাসের সুপ্তিকাল শরীরের প্রবেশ করার পর ১৪ দিন পর্যন্ত। এরপর লক্ষণ দেখা যেতে শুরু করে। এখন যেসব রোগী দেখা যাচ্ছে তাদের অধিকাংশই ৫ এপ্রিলের আগে সংক্রমিত হয়েছে। এখন যেসব মৃত্যু দেখছি এরা তিন সপ্তাহ আগে আক্রান্ত হয়েছেন বলে রোগতাত্ত্বিক সূত্র বলছে। কাজেই সদ্য শেষ লকডাউনের কার্যকরিতা ১৯ এপ্রিল নাগাদ দেখতে পাব।
ড. মুশতাক বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি কমিউনিটি সেন্টারে সামাজিক অনুষ্ঠান বন্ধ আছে, গণপরিবহন বন্ধ ছিল, পরে কিছুটা খুলেছে, ব্যাপকভাবে বাজার-ঘাট বন্ধ আছে, কিছু বিপণিবিতান খুলে দিয়েছে, সেখানে সব সময় ভিড় হয় না, কিছু সময় ভিড় হয়। মোটের ওপর যেসব জায়গা থেকে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে সংক্রমণ দ্রুত গতিতে ছড়িয়েছে, বদ্ধ জায়গায় একসঙ্গে অনেক মানুষ রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ করেছে, ধর্মীয় অনুষ্ঠান করেছে, নিজেদের সামাজিক অনুষ্ঠান করেছে, এগুলো সব বন্ধ আছে। মসজিদে নামাজের জামায়াতে বিধিনিষেধ আছে, এটার একটা অবশ্যই ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
ডা. মুশতাকের ধারণা, আগামী এক সপ্তাহের মাথায় সংক্রমণের মাত্রা কমে আসবে। কারণ অফিস আদালত ছুটি দেওয়া হচ্ছে, মানুষের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এর ফলে সংক্রমণটা ধীরে ধীরে নামা শুরু করবে। সরকার জনস্বাস্থ্যের বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন করতে পারলে অবশ্যই সংক্রমণ কমবে। তবে যত দ্রুত এটা বেড়েছে তত দ্রুত গতিতে কমবে না, ধীরে ধীরে কমবে। কোরবানির ঈদ পর্যন্ত সময় দিতে হবে।
তার পরামর্শ হলো, মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ থাক আর না থাক স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে শিথিল হওয়া যাবে না। পর্যায়ক্রমে জরুরি কাজগুলো ধীরে ধীরে ছাড়তে হবে; একসঙ্গে সবকিছু ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫