যেখানে মুজিব
মহাদেব সাহা
যেখানে মুজিব, মুজিব যেখানে, সেখানেই জাগরণ
সেখানেই হয় মানুষের জয়, আনন্দনিকেতন;
মুজিব যেখানে সেখানে মানুষ স্বাধীনতা ফিরে পায়
ভোরের পাখিরা সমস্বরে শান্তির গান গায়,
সেখানে মানুষ জেগে ওঠে, পায় তার অধিকার
সেখানেই শুভদিন আসে, জয় হয় মানবতার;
যেখানে মুজিব সেখানেই শোষণের চির-অবসান
সেখানেই হয় নবজাগরণ, জীবনের জয়গান,
মুজিব যেখানে, যেখানে মুজিব, সেখানেই স্বাধীনতা,
সেখানেই লেখা হয় অমর পঙ্ক্তি, অমর কবিতা।
বঙ্গ থেকে বিশ্ব
মুহম্মদ নূরুল হুদা
নিধুয়া নদীর নহলি পলিতে ফলিত ফুলেল ভূমি
বুকজোড়া তার বঙ্গপদ্ম, জাতির জনক তুমি।
কলি হয়ে এলে সতেরো-মার্চে উনিশশ-বিশ সালে,
সেই কলিটিই বিশ্বপদ্মে বিকশিত কালে কালে।
টুঙ্গিপাড়ার ছায়ায় মায়ায় নদী মধুমতী-তীরে,
মেলেছিল দল ভ্রূণ-শতদল সূর্যের বুক চিরে।
বুকে তুলে তাকে দিল দিনমণি জন্মরশ্মি-খনি,
আলোকপদ্ম ক্ষণে ক্ষণে শুধু আলোকের ধনে ধনী।
ঘরের আঁধার পরের আঁধার, আঁধার কাছে বা দূরে
সেই থেকে তুমি সরালে দুহাতে জন্মবিশ্ব ঘুরে।
বাঙালি জাতির স্বাধীনতা এনে গড়লে রাষ্ট্র-জাতি,
সেই রাষ্ট্রের জাতির জনক সকল জাতির জ্ঞাতি।
ব্যক্তি স্বাধীন, জাতিও স্বাধীন, স্বাধীন বিশ্ব-দেশ
স্বাধীন বিশ্বে স্বাধীন স্বদেশ সোনার বাংলাদেশ।
সাম্য সুখেই ব্যক্তির সুখ, জাতি-বিশ্বের সুখ
মানবমৈত্রী শুদ্ধ সূত্র, আলোকিত গণমুখ।
মানবমন্ত্রেই বঙ্গবন্ধু বিশ্ববন্ধু আজ,
বঙ্গবন্ধু বিশ্ববন্ধু শিরে মঙ্গল-তাজ।
বঙ্গপদ্ম বিশ্বপদ্ম শতবর্ষের শেষে,
জগতের সব মঙ্গলধারা মুজিবধারায় মেশে।
জয় সমতার, জয় মমতার, জয় বাংলার জয়;
জয় মানুষের, জয় বিশ্বের, জয় বিশ্ববন্ধুর জয়।
যেখানে মুজিব
মহাদেব সাহা
যেখানে মুজিব, মুজিব যেখানে, সেখানেই জাগরণ
সেখানেই হয় মানুষের জয়, আনন্দনিকেতন;
মুজিব যেখানে সেখানে মানুষ স্বাধীনতা ফিরে পায়
ভোরের পাখিরা সমস্বরে শান্তির গান গায়,
সেখানে মানুষ জেগে ওঠে, পায় তার অধিকার
সেখানেই শুভদিন আসে, জয় হয় মানবতার;
যেখানে মুজিব সেখানেই শোষণের চির-অবসান
সেখানেই হয় নবজাগরণ, জীবনের জয়গান,
মুজিব যেখানে, যেখানে মুজিব, সেখানেই স্বাধীনতা,
সেখানেই লেখা হয় অমর পঙ্ক্তি, অমর কবিতা।
বঙ্গ থেকে বিশ্ব
মুহম্মদ নূরুল হুদা
নিধুয়া নদীর নহলি পলিতে ফলিত ফুলেল ভূমি
বুকজোড়া তার বঙ্গপদ্ম, জাতির জনক তুমি।
কলি হয়ে এলে সতেরো-মার্চে উনিশশ-বিশ সালে,
সেই কলিটিই বিশ্বপদ্মে বিকশিত কালে কালে।
টুঙ্গিপাড়ার ছায়ায় মায়ায় নদী মধুমতী-তীরে,
মেলেছিল দল ভ্রূণ-শতদল সূর্যের বুক চিরে।
বুকে তুলে তাকে দিল দিনমণি জন্মরশ্মি-খনি,
আলোকপদ্ম ক্ষণে ক্ষণে শুধু আলোকের ধনে ধনী।
ঘরের আঁধার পরের আঁধার, আঁধার কাছে বা দূরে
সেই থেকে তুমি সরালে দুহাতে জন্মবিশ্ব ঘুরে।
বাঙালি জাতির স্বাধীনতা এনে গড়লে রাষ্ট্র-জাতি,
সেই রাষ্ট্রের জাতির জনক সকল জাতির জ্ঞাতি।
ব্যক্তি স্বাধীন, জাতিও স্বাধীন, স্বাধীন বিশ্ব-দেশ
স্বাধীন বিশ্বে স্বাধীন স্বদেশ সোনার বাংলাদেশ।
সাম্য সুখেই ব্যক্তির সুখ, জাতি-বিশ্বের সুখ
মানবমৈত্রী শুদ্ধ সূত্র, আলোকিত গণমুখ।
মানবমন্ত্রেই বঙ্গবন্ধু বিশ্ববন্ধু আজ,
বঙ্গবন্ধু বিশ্ববন্ধু শিরে মঙ্গল-তাজ।
বঙ্গপদ্ম বিশ্বপদ্ম শতবর্ষের শেষে,
জগতের সব মঙ্গলধারা মুজিবধারায় মেশে।
জয় সমতার, জয় মমতার, জয় বাংলার জয়;
জয় মানুষের, জয় বিশ্বের, জয় বিশ্ববন্ধুর জয়।
একজন শিল্পী সারা জীবন কেবল পালিয়েই বেড়ালেন। খ্যাতি, যশ, অর্থ এমনকি সংসারজীবন থেকে পালিয়ে হয়ে উঠলেন বোহিমিয়ান। শিল্প সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় এক অদ্ভুত আধ্যাত্মিক চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন শিল্পী এস এম সুলতান। বেঁচে থাকলে তিনি হতেন শতবর্ষী।
২৫ দিন আগেরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ নামগুলোর একটি হলেও কেন বাঙালি মুসলমানদের একটি বৃহৎ অংশের কাছে অগ্রহণযোগ্য? কেন দেড় শ বছর আগের এক কবির সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের রয়ে গেছে একটা দ্বান্দ্বিক সম্পর্ক? এই দ্বন্দ্বের শুরুটা কোথায়?
০৬ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও অনুবাদক মশিউল আলম ইতালির চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপে ভূষিত হয়েছেন। এই আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রতিবছর বিশ্বের খ্যাতিমান ভিজ্যুয়াল শিল্পী, লেখক ও সংগীতজ্ঞদের দেওয়া হয়। মশিউল আলম এই ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি লেখক।
০৩ আগস্ট ২০২৫রাউলিং বলেন, ‘হ্যারি পটার আর হগওয়ার্টস হঠাই আমার মাথায় চলে আসে। প্লট আর চরিত্র মাথায় আসার সঙ্গে সঙ্গে আমি ঠিক করে ফেলি এটা লিখতেই হবে। অসাধারণ এক রোমাঞ্চ অনুভব করছিলাম।’
৩১ জুলাই ২০২৫