নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারতের প্রকাশকদের উদ্যোগে পর্যায়ক্রমে উভয় দেশে অনুষ্ঠিত হবে ‘বাংলা সাহিত্য উৎসব ও বইমেলা’। এক বছর ঢাকায়, পরবর্তী বছর কলকাতায়, এইভাবে এই আয়োজন চলবে। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে আট দিনব্যাপী প্রথম আয়োজনটি অনুষ্ঠিত হবে ঢাকায়, আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি এবং পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ড, কলকাতার কর্মকর্তাদের যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সমিতি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
দুই দেশের বাংলা ভাষাভাষী জনগোষ্ঠীর মাঝে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের প্রকাশকেরা এই উদ্যোগ নিয়েছেন।
ঢাকায় আয়োজিত উৎসবে বাংলাদেশের শিল্পী, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীদের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতিমান শিল্পী, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীরাও উপস্থিত থাকবেন বলে উদ্যোক্তারা আশা প্রকাশ করেছেন। একইভাবে কলকাতায় আয়োজিত উৎসবেও উভয় দেশের খ্যাতিমান শিল্পী, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীরা অংশ নেবেন। উৎসব ও মেলার অংশ হিসেবে বিষয়ভিত্তিক সেমিনার, লেখক-পাঠক মতবিনিময়সহ নানা ধরনের আয়োজন থাকবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সমিতি আন্তর্জাতিক বইমেলা স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক মাজহারুল ইসলাম। পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ড, কলকাতার সভাপতি সুধাংশু শেখর দে ও সাধারণ সম্পাদক ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায় এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির উপদেষ্টা ওসমান গনি, সভাপতি আরিফ হোসেন ছোটন, তারিক সুজাত, মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ ও আলমগীর শিকদার লোটনসহ অন্য কর্মকর্তারা সভায় অংশ নেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের প্রকাশকদের উদ্যোগে পর্যায়ক্রমে উভয় দেশে অনুষ্ঠিত হবে ‘বাংলা সাহিত্য উৎসব ও বইমেলা’। এক বছর ঢাকায়, পরবর্তী বছর কলকাতায়, এইভাবে এই আয়োজন চলবে। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে আট দিনব্যাপী প্রথম আয়োজনটি অনুষ্ঠিত হবে ঢাকায়, আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি এবং পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ড, কলকাতার কর্মকর্তাদের যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সমিতি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
দুই দেশের বাংলা ভাষাভাষী জনগোষ্ঠীর মাঝে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের প্রকাশকেরা এই উদ্যোগ নিয়েছেন।
ঢাকায় আয়োজিত উৎসবে বাংলাদেশের শিল্পী, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীদের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতিমান শিল্পী, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীরাও উপস্থিত থাকবেন বলে উদ্যোক্তারা আশা প্রকাশ করেছেন। একইভাবে কলকাতায় আয়োজিত উৎসবেও উভয় দেশের খ্যাতিমান শিল্পী, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীরা অংশ নেবেন। উৎসব ও মেলার অংশ হিসেবে বিষয়ভিত্তিক সেমিনার, লেখক-পাঠক মতবিনিময়সহ নানা ধরনের আয়োজন থাকবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সমিতি আন্তর্জাতিক বইমেলা স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক মাজহারুল ইসলাম। পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ড, কলকাতার সভাপতি সুধাংশু শেখর দে ও সাধারণ সম্পাদক ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায় এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির উপদেষ্টা ওসমান গনি, সভাপতি আরিফ হোসেন ছোটন, তারিক সুজাত, মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ ও আলমগীর শিকদার লোটনসহ অন্য কর্মকর্তারা সভায় অংশ নেন।
একজন শিল্পী সারা জীবন কেবল পালিয়েই বেড়ালেন। খ্যাতি, যশ, অর্থ এমনকি সংসারজীবন থেকে পালিয়ে হয়ে উঠলেন বোহিমিয়ান। শিল্প সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় এক অদ্ভুত আধ্যাত্মিক চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন শিল্পী এস এম সুলতান। বেঁচে থাকলে তিনি হতেন শতবর্ষী।
১০ আগস্ট ২০২৫রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ নামগুলোর একটি হলেও কেন বাঙালি মুসলমানদের একটি বৃহৎ অংশের কাছে অগ্রহণযোগ্য? কেন দেড় শ বছর আগের এক কবির সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের রয়ে গেছে একটা দ্বান্দ্বিক সম্পর্ক? এই দ্বন্দ্বের শুরুটা কোথায়?
০৬ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও অনুবাদক মশিউল আলম ইতালির চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপে ভূষিত হয়েছেন। এই আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রতিবছর বিশ্বের খ্যাতিমান ভিজ্যুয়াল শিল্পী, লেখক ও সংগীতজ্ঞদের দেওয়া হয়। মশিউল আলম এই ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি লেখক।
০৩ আগস্ট ২০২৫রাউলিং বলেন, ‘হ্যারি পটার আর হগওয়ার্টস হঠাই আমার মাথায় চলে আসে। প্লট আর চরিত্র মাথায় আসার সঙ্গে সঙ্গে আমি ঠিক করে ফেলি এটা লিখতেই হবে। অসাধারণ এক রোমাঞ্চ অনুভব করছিলাম।’
৩১ জুলাই ২০২৫