বিভাস রায়চৌধুরী, কলকাতা
কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় এবারের থিম কান্ট্রি যুক্তরাজ্য। তবে সাজসজ্জায় নজর কেড়েছে বাংলাদেশের প্যাভিলিয়ন। ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া ঢাকার রিকশাচিত্র দিয়ে এবার সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন।
পশ্চিমবঙ্গ বা কলকাতায় রিকশাচিত্রকে কোনো শিল্প ঘরানার জায়গা দেওয়া না হলেও বাংলাদেশের রিকশাচিত্রকে ইউনেসকো ইতিমধ্যে ‘ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। জামদানি বয়ন শিল্প, শীতলপাটি বয়ন শিল্প, বাউল গান ও মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রায় ৬ বছরের বিরতির পর পঞ্চম শিল্পমাধ্যম হিসেবে রিকশাচিত্র এ স্বীকৃতি পেয়েছে।
গত ১৯ জানুয়ারি বিকেলে বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ ও কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস।
মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নের দিকে তাকালেই চোখে পড়বে জোড়া ময়ূর আর ফুলের মোটিফে নীল, লাল, গোলাপি ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের হাতে আঁকা রিকশাচিত্র। প্রায় চৌকোনা প্যাভিলিয়নের চার দিকেই দেখা যাবে রিকশাচিত্রের উপস্থিতি। ঢাকায় বহুল প্রচলিত হলেও কলকাতায় রিকশাচিত্রের প্রচলন খুব একটা নেই বললেই চলে। ফলে এই বিশেষ ঘরানার বিশাল চিত্রকর্ম মেলায় আসা ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের মনে বেশ কৌতূহল জাগিয়েছে।
দর্শনার্থীদের সংখ্যার দিক থেকে কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা পৃথিবীর বৃহত্তম বইমেলাগুলোর অন্যতম। প্রতি বছর জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হওয়া এই বইমেলায় ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এবং বিদেশের প্রকাশকেরা নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন। এ মেলায় প্রতি বছর একটি দেশকে তার সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রদর্শনের জন্য অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
এবারের থিম কান্ট্রি যুক্তরাজ্য থেকে আসা বইয়ের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, পেরু, আর্জেন্টিনা এবং কলম্বিয়ার প্রকাশকেরাও অংশ নিয়েছেন এই মেলায়।
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, রুপা, পেঙ্গুইন, হার্পার কলিন্স, হ্যাচেট, ব্লুমসবারি কিংবা প্যান ম্যাকমিলানের মতো বিশ্বখ্যাত প্রকাশকদের বই কেনা যাবে এ মেলায়। কলকাতা বইমেলার এই ৪৭ তম সংস্করণে স্টল আছে ১ হাজারটির বেশি। এর মধ্যে ৯০০টি বড় স্টল আর ছোট স্টল ১০০ টি।
কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় এবারের থিম কান্ট্রি যুক্তরাজ্য। তবে সাজসজ্জায় নজর কেড়েছে বাংলাদেশের প্যাভিলিয়ন। ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া ঢাকার রিকশাচিত্র দিয়ে এবার সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন।
পশ্চিমবঙ্গ বা কলকাতায় রিকশাচিত্রকে কোনো শিল্প ঘরানার জায়গা দেওয়া না হলেও বাংলাদেশের রিকশাচিত্রকে ইউনেসকো ইতিমধ্যে ‘ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। জামদানি বয়ন শিল্প, শীতলপাটি বয়ন শিল্প, বাউল গান ও মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রায় ৬ বছরের বিরতির পর পঞ্চম শিল্পমাধ্যম হিসেবে রিকশাচিত্র এ স্বীকৃতি পেয়েছে।
গত ১৯ জানুয়ারি বিকেলে বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ ও কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস।
মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নের দিকে তাকালেই চোখে পড়বে জোড়া ময়ূর আর ফুলের মোটিফে নীল, লাল, গোলাপি ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের হাতে আঁকা রিকশাচিত্র। প্রায় চৌকোনা প্যাভিলিয়নের চার দিকেই দেখা যাবে রিকশাচিত্রের উপস্থিতি। ঢাকায় বহুল প্রচলিত হলেও কলকাতায় রিকশাচিত্রের প্রচলন খুব একটা নেই বললেই চলে। ফলে এই বিশেষ ঘরানার বিশাল চিত্রকর্ম মেলায় আসা ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের মনে বেশ কৌতূহল জাগিয়েছে।
দর্শনার্থীদের সংখ্যার দিক থেকে কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা পৃথিবীর বৃহত্তম বইমেলাগুলোর অন্যতম। প্রতি বছর জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হওয়া এই বইমেলায় ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এবং বিদেশের প্রকাশকেরা নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন। এ মেলায় প্রতি বছর একটি দেশকে তার সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রদর্শনের জন্য অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
এবারের থিম কান্ট্রি যুক্তরাজ্য থেকে আসা বইয়ের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, পেরু, আর্জেন্টিনা এবং কলম্বিয়ার প্রকাশকেরাও অংশ নিয়েছেন এই মেলায়।
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, রুপা, পেঙ্গুইন, হার্পার কলিন্স, হ্যাচেট, ব্লুমসবারি কিংবা প্যান ম্যাকমিলানের মতো বিশ্বখ্যাত প্রকাশকদের বই কেনা যাবে এ মেলায়। কলকাতা বইমেলার এই ৪৭ তম সংস্করণে স্টল আছে ১ হাজারটির বেশি। এর মধ্যে ৯০০টি বড় স্টল আর ছোট স্টল ১০০ টি।
একজন শিল্পী সারা জীবন কেবল পালিয়েই বেড়ালেন। খ্যাতি, যশ, অর্থ এমনকি সংসারজীবন থেকে পালিয়ে হয়ে উঠলেন বোহিমিয়ান। শিল্প সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় এক অদ্ভুত আধ্যাত্মিক চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন শিল্পী এস এম সুলতান। বেঁচে থাকলে তিনি হতেন শতবর্ষী।
২২ দিন আগেরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ নামগুলোর একটি হলেও কেন বাঙালি মুসলমানদের একটি বৃহৎ অংশের কাছে অগ্রহণযোগ্য? কেন দেড় শ বছর আগের এক কবির সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের রয়ে গেছে একটা দ্বান্দ্বিক সম্পর্ক? এই দ্বন্দ্বের শুরুটা কোথায়?
০৬ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও অনুবাদক মশিউল আলম ইতালির চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপে ভূষিত হয়েছেন। এই আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রতিবছর বিশ্বের খ্যাতিমান ভিজ্যুয়াল শিল্পী, লেখক ও সংগীতজ্ঞদের দেওয়া হয়। মশিউল আলম এই ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি লেখক।
০৩ আগস্ট ২০২৫রাউলিং বলেন, ‘হ্যারি পটার আর হগওয়ার্টস হঠাই আমার মাথায় চলে আসে। প্লট আর চরিত্র মাথায় আসার সঙ্গে সঙ্গে আমি ঠিক করে ফেলি এটা লিখতেই হবে। অসাধারণ এক রোমাঞ্চ অনুভব করছিলাম।’
৩১ জুলাই ২০২৫