যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট সপ্তাহখানেক আগেই বলেছিলেন, তিনি যেকোনো মুহূর্তে গ্রেপ্তার হতে পারেন। এরপর স্থানীয় সময় গত শনিবার একটি জনসভায় প্রথম জনসমক্ষে আসেন ট্রাম্প। টেক্সাসের ওয়াকোতে ওই জনসভাকে তাঁর প্রথম নির্বাচনী জনসভা বলা হচ্ছে। সেখানে দেওয়া ভাষণে প্রতিশোধ এবং সহিংসতার আহ্বান অব্যাহত রেখেছেন ট্রাম্প। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন বলছে, ট্রাম্পের ওই ভাষণ আমেরিকার রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি করতে পারে, সৃষ্টি হতে পারে রাজনৈতিক এবং আইনি সংঘর্ষ।
সিএনএন-এর এক বিশ্লেষণে বলা হয়, শনিবার ট্রাম্প প্রথমবারের মতো ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন। ওই নির্বাচনী প্রচার সমাবেশে ট্রাম্পের বন্য বক্তৃতাটি একাধিক অপরাধমূলক তদন্তে তিনি অভিযুক্ত হলে সামনের বিভক্ত জাতীয় মুহূর্তটির পূর্বরূপ দেখাবে। তিনি ওই ভাষণে ‘প্রতিশোধ’ নিতে নতুন একজন প্রেসিডেন্ট চেয়েছেন। ট্রাম্পের চরমপন্থা নীতি-সহিংসতার পরামর্শে পরিপূর্ণ। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে ‘নিজেকে বাঁচাও’ নীতিতে তিনি দেশকে অন্ধকারে নিয়ে যেতে চান।
ট্রাম্প বলেছেন, ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে চূড়ান্ত লড়াই। তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগ তোলা কৌঁসুলিদেরও কঠোর সমালোচনা করেছেন তিনি।
ট্রাম্প প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত হওয়ার মুখে রয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্পের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কের তথ্য লুকিয়ে রাখতে সাবেক এক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে বিপুল পরিমাণ অর্থ দেওয়া হয়েছিল।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প দাবি করেন, এই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারে পুলিশ। এ ধরনের পরিস্থিতি দেখা দিলে এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নামতে সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। এ নিয়ে দাঙ্গার আশঙ্কায় নিউইয়র্কে নিরাপত্তা জোরদার করে স্থানীয় প্রশাসন।
তবু ট্রাম্পের শীতল সতর্কতা যে বাইডেন প্রশাসনের ‘ঠগ এবং অপরাধীরা’ তাঁর বিরুদ্ধে বিচারকে ‘অস্ত্রীকরণ’ করে একটি ‘স্টালিনবাদী রাশিয়া হরর শো’ তৈরি করেছে।
শনিবার জনসভায় হাজারো সমর্থকের সামনে ট্রাম্প পর্নো তারকাকে অর্থ দেওয়ার বিষয়টি নিউইয়র্ক সিটির তদন্ত করাকে অপমানজনক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ওয়াশিংটন, ডিসিতে ‘বিচার বিভাগ’-এর পৃষ্ঠপোষকতায় এবং নির্দেশনায় নিউইয়র্কের ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি আমাকে এমন কিছুর জন্য তদন্ত করছেন যা অপরাধ নয়, একটি অপকর্ম নয়, এটি কোনো ঘটনাও নয়।’
ট্রাম্প বলেন, তাঁর ব্যক্তিগত, আর্থিক এবং ব্যবসায়িক জীবনের প্রতিটি অংশকে ‘উল্টে ফেলা হয়েছে এবং বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে’—তবে তিনি নিজেকে ‘দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে নিরীহ মানুষ’ বলে দাবি করেছেন।
এক সপ্তাহ ধরে ট্রাম্প তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত হলে ‘মৃত্যু এবং ধ্বংস’ সম্পর্কে ক্রমবর্ধমান ভয়ংকর বিবৃতি পোস্ট করছেন। তবে শনিবার তিনি তাঁর বক্তৃতার সময় খানিকটা সতর্কতা অবলম্বন করেছেন। শনিবার ট্রাম্পের হাজারো সমর্থক ট্রাম্পের পণ্যের তাঁবুতে ঘুরে বেড়ান যেখানে তাঁরা ‘ঈশ্বর, বন্দুক ও ট্রাম্প’ এবং ‘ট্রাম্প জয়ী’ লেখা টি-শার্ট কিনে পরছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট সপ্তাহখানেক আগেই বলেছিলেন, তিনি যেকোনো মুহূর্তে গ্রেপ্তার হতে পারেন। এরপর স্থানীয় সময় গত শনিবার একটি জনসভায় প্রথম জনসমক্ষে আসেন ট্রাম্প। টেক্সাসের ওয়াকোতে ওই জনসভাকে তাঁর প্রথম নির্বাচনী জনসভা বলা হচ্ছে। সেখানে দেওয়া ভাষণে প্রতিশোধ এবং সহিংসতার আহ্বান অব্যাহত রেখেছেন ট্রাম্প। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন বলছে, ট্রাম্পের ওই ভাষণ আমেরিকার রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি করতে পারে, সৃষ্টি হতে পারে রাজনৈতিক এবং আইনি সংঘর্ষ।
সিএনএন-এর এক বিশ্লেষণে বলা হয়, শনিবার ট্রাম্প প্রথমবারের মতো ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন। ওই নির্বাচনী প্রচার সমাবেশে ট্রাম্পের বন্য বক্তৃতাটি একাধিক অপরাধমূলক তদন্তে তিনি অভিযুক্ত হলে সামনের বিভক্ত জাতীয় মুহূর্তটির পূর্বরূপ দেখাবে। তিনি ওই ভাষণে ‘প্রতিশোধ’ নিতে নতুন একজন প্রেসিডেন্ট চেয়েছেন। ট্রাম্পের চরমপন্থা নীতি-সহিংসতার পরামর্শে পরিপূর্ণ। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে ‘নিজেকে বাঁচাও’ নীতিতে তিনি দেশকে অন্ধকারে নিয়ে যেতে চান।
ট্রাম্প বলেছেন, ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে চূড়ান্ত লড়াই। তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগ তোলা কৌঁসুলিদেরও কঠোর সমালোচনা করেছেন তিনি।
ট্রাম্প প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত হওয়ার মুখে রয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্পের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কের তথ্য লুকিয়ে রাখতে সাবেক এক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে বিপুল পরিমাণ অর্থ দেওয়া হয়েছিল।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প দাবি করেন, এই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারে পুলিশ। এ ধরনের পরিস্থিতি দেখা দিলে এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নামতে সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। এ নিয়ে দাঙ্গার আশঙ্কায় নিউইয়র্কে নিরাপত্তা জোরদার করে স্থানীয় প্রশাসন।
তবু ট্রাম্পের শীতল সতর্কতা যে বাইডেন প্রশাসনের ‘ঠগ এবং অপরাধীরা’ তাঁর বিরুদ্ধে বিচারকে ‘অস্ত্রীকরণ’ করে একটি ‘স্টালিনবাদী রাশিয়া হরর শো’ তৈরি করেছে।
শনিবার জনসভায় হাজারো সমর্থকের সামনে ট্রাম্প পর্নো তারকাকে অর্থ দেওয়ার বিষয়টি নিউইয়র্ক সিটির তদন্ত করাকে অপমানজনক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ওয়াশিংটন, ডিসিতে ‘বিচার বিভাগ’-এর পৃষ্ঠপোষকতায় এবং নির্দেশনায় নিউইয়র্কের ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি আমাকে এমন কিছুর জন্য তদন্ত করছেন যা অপরাধ নয়, একটি অপকর্ম নয়, এটি কোনো ঘটনাও নয়।’
ট্রাম্প বলেন, তাঁর ব্যক্তিগত, আর্থিক এবং ব্যবসায়িক জীবনের প্রতিটি অংশকে ‘উল্টে ফেলা হয়েছে এবং বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে’—তবে তিনি নিজেকে ‘দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে নিরীহ মানুষ’ বলে দাবি করেছেন।
এক সপ্তাহ ধরে ট্রাম্প তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত হলে ‘মৃত্যু এবং ধ্বংস’ সম্পর্কে ক্রমবর্ধমান ভয়ংকর বিবৃতি পোস্ট করছেন। তবে শনিবার তিনি তাঁর বক্তৃতার সময় খানিকটা সতর্কতা অবলম্বন করেছেন। শনিবার ট্রাম্পের হাজারো সমর্থক ট্রাম্পের পণ্যের তাঁবুতে ঘুরে বেড়ান যেখানে তাঁরা ‘ঈশ্বর, বন্দুক ও ট্রাম্প’ এবং ‘ট্রাম্প জয়ী’ লেখা টি-শার্ট কিনে পরছিলেন।
বিশ্বজুড়েই ছাত্র ইউনিয়নগুলো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা ইস্যুতে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগকারী গোষ্ঠী হিসেবে কাজ করে। ইতিহাস বলে, এই ছাত্ররাই সরকারকে দায়বদ্ধ করে তোলে এবং তরুণদের অধিকার রক্ষা করে। বাংলাদেশে অনেক ছাত্র নেতা পরবর্তীকালে মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ...
১১ আগস্ট ২০২৫শেখ হাসিনার পতনের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন ও বাংলাদেশের এক নতুন ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতির আশায় হাজারো মানুষ গত সপ্তাহে ঢাকায় জড়ো হয়েছিলেন। বর্ষাস্নাত দিনটিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে নেতা, অধিকারকর্মীদের উপস্থিতিতে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক ‘নয়া বাংলাদেশের’ ঘোষণাপত্র উন্মোচন করেছেন।
১০ আগস্ট ২০২৫মিয়ানমারে জান্তা বাহিনী ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে। সেই ঘটনার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে গত ২৪ জুলাই মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর...
১০ আগস্ট ২০২৫১৫৮ বছর আগে মাত্র ৭২ লাখ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আলাস্কা বিক্রি করে দিয়েছিল রাশিয়া। আর ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধানসূত্র খুঁজতে সেখানেই বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ট্রাম্প-পুতিন। মার্কিন মুল্লুকের এত সব জৌলুস এলাকা বাদ দিয়ে কেন এই হিমশীতল অঙ্গরাজ্য আলাস্কাকে বেছে নেওয়া হলো? এর পেছনে রহস্য কী?
০৯ আগস্ট ২০২৫